ব্যাঙ্ক ডাকাতির ঘটনায় ধৃত কলকাতার তিন |
রেলশহরে ব্যাঙ্ক ডাকাতির ঘটনায় তিন জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃত আকাশ সিংহ, অঙ্কিত জৈন ও অমিত সোনকার কলকাতার বাসিন্দা। বৃহস্পতিবার কলকাতা পালানোর সময়ই তাদের ধরে পুলিশ। তবে টাকা উদ্ধার হয়নি। খড়্গপুর শহরের পুরাতন বাজারে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের শাখায় ডাকাতির ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার সকালে। ব্যাঙ্ক খোলার পরেই গ্রাহকের ছদ্মবেশে কয়েকজন দুষ্কৃতী এসে প্রায় ১২ লক্ষ টাকা নিয়ে চম্পট দেয়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জেনেছে, অন্তত ৭ জন ডাকাতির ঘটনায় যুক্ত ছিল। ৫ জন ব্যাঙ্কের ভেতরে ঢুকেছিল, ২ জন বাইরে পাহারায় ছিল। ‘অপারেশন’ সেরে মোটরবাইকে করে পালায় দুষ্কৃতীরা। পুলিশের অনুমান, তিনটি মোটর সাইকেলে দুষ্কৃতীরা এসেছিল। জানা গিয়েছে, অমিতের মামা বাড়ি খড়্গপুরে। সেই সূত্রেই এখানে যাতায়াত ছিল তার। পুলিশের অনুমান, স্থানীয় দুষ্কৃতীদের সঙ্গে কলকাতার দুষ্কৃতীদের যোগসূত্র ঘটায় অমিতই। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে করছে পুলিশ।
|
ব্লক অফিসে জমা দেওয়ার পরও প্রতীকের খোঁজ মিলছিল না। বিষয়টি জানতে পেরে জেলাশাসকের কাছে নালিশ জানায় ফরওয়ার্ড ব্লক। শেষমেশ অবশ্য প্রতীকের খোঁজ মিলেছে। ঘটনাটি পিংলার। পিংলার জামনা গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি আসনে ফরওয়ার্ড ব্লকের প্রার্থী হয়েছেন তারাপদ দোলুই। মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর তিনি প্রতীকও জমা দেন। দলের জেলা সভাপতি সুকুমার ভুঁইয়া বলেন, “পরে আমরা জানতে পারি, ওই প্রার্থীর প্রতীক খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ব্লক অফিস থেকেই এ কথা জানানো হয়। প্রতীক না পেলে তো ওই প্রার্থী নির্দল হয়ে যাবেন। তা কী করে হয়? বাধ্য হয়ে আমরা জেলাশাসকের কাছে অভিযোগ জানাই। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অবশ্য জানতে পারি, প্রতীকের খোঁজ মিলেছে।” দলের এক নেতা বলছিলেন, “এমনও হয়। নেহাত খোঁজ মিলল। প্রতীক নিরুদ্দেশ থাকলে সমস্যার শেষ ছিল না!”
|
জঙ্গলমহল থেকে যৌথবাহিনী প্রত্যাহার, রাজনৈতিক বন্দিদের মুক্তি-সহ নানা দাবিতে শনিবার মেদিনীপুরে কনভেনশন করল এপিডিআর। ছিলেন মানবাধিকার কর্মী সুজাত ভদ্র, সুনন্দ সান্যাল। কনভেনশনের সমর্থনে এ দিন জেলা কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে অনশন করেন ছত্রধর মাহাতো, রাজা সরখেল-সহ ৫৬ জন বন্দি। |