গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা সারাই |
তারকেশ্বর-বৈদ্যবাটী রাস্তার নালিকুল থেকে দক্ষিণে অহল্যাবাঈ রাস্তার ইলিপুর পর্যন্ত ৭ কিমি পাকা রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে সম্পূর্ণ বেহাল। রাস্তাটি মাত্র ৭ ফুট চওড়া। এর উপরে নির্ভরশীল লক্ষাধিক মানুষ। এই রাস্তার পাশে আছে কোল্ড স্টোরেজ। কয়েক হাজার ছাত্রছাত্রী, অফিসযাত্রী এবং অগণিত চাষি এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করেন। রাস্তাটি কমপক্ষে ১২ ফুট চওড়া করা দরকার এবং আরও শক্তিশালী করাও জরুরি। এলাকার জনপ্রতিনিধিদের এ ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই।
সন্দীপ সিংহ। হরিপাল, হুগলি।
|
গ্রামে-গঞ্জে সরকারি ভাবে পাইপ দ্বারা পরিস্রুত পানীয় জল অধিকাংশ সময়েই নষ্ট হচ্ছে। হুগলি জেলার চণ্ডীতলা থানা এলাকায় হাটপুকুরে জলের পাম্প বসানো রয়েছে। জনাই গ্রাম পঞ্চায়েতে এখান থেকেই জল সরবরাহ করা হয়। জনাই রেজিষ্ট্রি পাড়ায় সময় মতো জল সরবরাহ করা হলেও পাইপের মুখে ট্যাপ না থাকায় জল হু হু করে পড়ে যায়। তাই জনাই এলাকায় পাইপের মুখে ট্যাপ বসানোর পাশাপাশি অবিলম্বে জলের ট্যাঙ্ক তৈরি করা প্রয়োজন। এতে জলের অপচয় বন্ধ হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই।
এ এফ কামরুদ্দীন আহমেদ। বাঁদপুর, হুগলি।
|
হুগলির শিখিড়া চান্তা গ্রাম পঞ্চায়েতের আবিড়া গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে দামোদর ভ্যালি প্রকল্পের খাল। ওই খালের উপরে রিভার পাম্প মেশিন বসালে আবিড়া মৌজার প্রায় ২০০ একর জমি অনাবাদীর হাত থেকে রক্ষা পাবে। ২০০৭ সাল থেকে এ বিষয়ে বাস্তুকার-সহ পঞ্চায়েত, ব্লক, বিধায়ক ও মন্ত্রীদের কাছে বারংবার অনুরোধ জানিয়েছি। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। কৃষিপ্রধান এই গ্রামের মানুষ বর্তমানে নিদারুণ জলসেচ সঙ্কটের সম্মুখীন হচ্ছে। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই।
সুরজিৎ দাস। হরিদাসপুর, পাণ্ডুয়া।
|
ডোমজুড় ব্লকের উত্তর ঝাঁপড়দহ গ্রামের মধ্যে দিয়ে গিয়েছে হাওড়া-আমতা রেলপথ। ডোমজুড় স্টেশনে ট্রেন ধরতে গেলে এই এলাকার যাত্রীদের রেললাইনের উপর দিয়ে খাল পেরিয়ে যেতে হয়। হাওড়া-আমতা রাস্তা যানজটের কারণে বন্ধ থাকায় সমস্ত বাসিন্দারা প্রাণ হাতে করে রেললাইন ধরে স্টেশনে যান। জগদীশপুর-ডোমজুড় রাস্তার সঙ্গে উত্তর ঝাপড়দহ জেলেপাড়া সরস্বতী খালের উপর একটি ব্রিজ করে দিলে সাধারণ মানুষের উপকার হয়। এ বিষয়ে সেচমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই।
গোপাল চক্রবর্তী। দক্ষিণ ঝাঁপড়দহ, ডোমজুড়।
|
হরিপাল থানার শ্রীপতিপুর, ইলিপুর, ধান্যহানা-এই সমস্ত গ্রামে পিএইচই ট্যাপকল চালু ছিল। কিন্তু বছর দু’য়েক আগে কোনও এক অজ্ঞাতকারণে সেগুলি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। পঞ্চায়েত, সিঙ্গুর পিএইচই, এ ই-কে জানিয়েও লাভ হচ্ছে না। অবিলম্বে এই অঞ্চলে পানীয় জলের সমস্যার সমাধান হোক। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই।
মুকুলমোহন সমাদ্দার। শিয়াখালা, হুগলি।
|
উদয়নারায়ণপুর থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত যে সিটিসি বাস পরিষেবা চালু ছিল, তা বিগত ২০১০ সাল থেকে বন্ধ। এর ফলে উদয়নারায়ণপুর থেকে সরাসরি কলকাতা যাওয়ার কোনও বাস পরিষেবা নেই। পুনরায় এই পরিষেবা চালু করার জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
নিমাই আদক। সোনাতলা, উদয়নারায়নপুর।
|
আমতা পূর্ব ব্যবসায়ী সমিতি ও আমতা থানার সহযোগিতায় আমতা সাহাপাড়া থেকে কলাতলা পর্যন্ত দু’বছর ধরে রাতপাহারা চালু হয়েছে। কিন্তু এত বড় রাস্তায় আলোর পরিমাণ অপর্যাপ্ত।
সঞ্জয় গঙ্গোপাধ্যায়। আমতা, হাওড়া। |