কলকাতার কড়চায় নান্দীকার নাট্যসংস্থার নতুন নাট্য ‘নাচনি’র (২০-৫) খবর প্রকাশিত হওয়ার কারণে ধন্যবাদ জানাই। এই খবরটির সূত্র ধরে লেখা একটি চিঠিতে (২৮-৫) বিনয়কৃষ্ণ আচার্য মহাশয় বেশ কিছু অজানা খবর জানিয়েছেন। তবে একটি কথা তাঁর চিঠিতে আছে, লেখা হয়েছে, যা কিছুটা বিভ্রান্তিকর। নাচনি নাচে বিখ্যাত সিন্ধুবালা দেবী ১৯৮৭-৮৮ সালে আকাডেমি সম্মান ও ১৯৯৪ সালে লালন পুরস্কারে ভূষিত হন। |
পুরুলিয়ার রবীন্দ্রভবনে নাচনিদের সম্মেলন। ২০০৭। ছবি: সুজিত মাহাতো |
১৯৮৬ সালে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে সারা ভারতের মানুষের সামনে নাচনি নৃত্য করেছিলেন মালাবতী। আমি প্রথম নাচনিদের সম্পর্কে জানি ১৯৮৯ থেকে ১৯৯১ পর্যন্ত সাপ্তাহিক দেশ পত্রিকায় প্রকাশিত সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের ‘রসিক’ নামক ধারাবাহিক উপন্যাস থেকে। পরে জানুয়ারি ১৯৯১-এ আনন্দ পাবলিশার্স থেকে ‘রসিক’ উপন্যাসের সম্পূর্ণ বই আকারে প্রথম সংস্করণ প্রকাশ পায়।
সুতরাং, এঁদের এই নিদারুণ বীভৎস জীবনের কথা প্রথম জানা যায়, ২০০১ সালের জুলাই মাসে প্রকাশিত শ্রদ্ধেয় নিশীথ চক্রবর্তী মহাশয়ের সমীক্ষাভিত্তিক ‘নাচনি’ নামে এক ইংরেজি বই থেকে’...— এই তথ্যটি ঠিক নয়। পার্থপ্রতিম দেব। কলকাতা-৯৪ |