টুকরো খবর
ট্রেকিংয়ে গিয়ে মৃত্যু শিক্ষকের
উত্তরাখণ্ডে ট্রেকিংয়ে গিয়ে মৃত্যু হল এক স্কুল শিক্ষকের। শুক্রবার রাতের ঘটনা। মৃতের নাম অরিন্দম চক্রবর্তী (৫৮)। বাড়ি টালিগঞ্জের হরিদেবপুরে। তিনি দমদম কিশোর ভারতী স্কুলের শিক্ষক ছিলেন। পুলিশ ও স্কুল সূত্রে খবর, ২৪ মে ৩০ জনের একটি দলের সঙ্গে অরিন্দমবাবু পিন্ডারি হিমবাহ অভিযানে রওনা দেন। শুক্রবার রাতে ক্যাম্পের কাছে আচমকা খাদে পড়ে যান তিনি। স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রেরা জানান, অরিন্দমবাবু দীর্ঘ দিন পর্বতারোহণ ও ট্রেকিংয়ের সঙ্গে যুক্ত। প্রতি বছর পাহাড়ে যেতেন তিনি। স্কুলে এনসিসি প্রশিক্ষণেরও দায়িত্বে ছিলেন। ঘটনার খবর পেয়ে স্কুলের দুই শিক্ষক অরিন্দমবাবুর স্ত্রী ও দুই ছেলেকে নিয়ে উত্তরাখণ্ড রওনা দেন। রবিবার রাতে বিমানে তাঁর দেহ কলকাতায় আনার কথা। আজ, সোমবার অরিন্দমবাবুর শেষকৃত্য হবে বলে সূত্রের খবর।

সন্দীপের স্বীকারোক্তি
দীর্ঘ ন’মাস পরে জাতীয় হকি দলে প্রত্যাবর্তনের জন্য হরভজন সিংহকে কৃতিত্ব দিচ্ছেন সন্দীপ সিংহ। তারকা ড্র্যাগ ফ্লিকারের কেরিয়ারে এই প্রথম নয়, ২০০৬-এ হঠাৎ দুর্ঘটনায় কেরিয়ার সংশয়ের মুখে পড়েছিল। জার্মানি হকি বিশ্বকাপের জাতীয় শিবিরে যোগ দিতে গিয়ে ট্রেনেই দুর্ঘটনাবশতঃ গুলি লেগেছিল শরীরে। প্রায় দু’বছর হুইলচেয়ারে কাটানোর পর আবার জাতীয় দলে ফেরেন। এ বার টিমে ফিরতে হরভজনের পরামর্শ তাঁকে উদ্দীপ্ত করেছে। কী বলেছিলেন হরভজন? “আরও বেশি পরিশ্রম করো। পরিবারের সঙ্গে বেশি সময় কাটাও।” এতেই নাকি ফল পেয়েছেন সন্দীপ। হকি ইন্ডিয়া লিগে ১২ ম্যাচে ১১ গোল করা সন্দীপ পরিশ্রমের ফল পেলেন হাতেনাতেই।

ওয়াটসনের বোধোদয়
আইপিএলে দুর্দান্ত একটা মরসুম। বাড়িতে সদ্যোজাত পুত্রের সঙ্গে সময় কাটানোর আনন্দ। জীবনে এত মাধুর্যের সময়ও অস্ট্রেলিয়া দলের গত ভারত সফরের সময়টা কিছুতেই যেন ভুলতে পারছেন না শেন ওয়াটসন। তৃতীয় টেস্টের ঠিক আগে শৃঙ্খলাভঙ্গের জন্য তাঁকে টিম ম্যানেজমেন্ট সাসপেন্ড করে। রাগে, দুঃখে সহ-অধিনায়ক পদ ছেড়ে দেন তিনি। অধিনায়ক হওয়ার ইচ্ছাও নেই এখন। “সামনে বড় সিরিজ রয়েছে। ভারতে যা হয়েছে সব ভুলে এগিয়ে যেতে হবে”, বলছেন তিনি। কিন্তু নিজে ভুলতে পারছেন কি? না হলে কেন বলবেন, “যদি কোচের দেওয়া হোমওয়ার্কটা সে দিন সময় মতো জমা দিতাম, তা হলে হয়তো ওই পরিস্থিতি এড়ানো যেত।”

ধোনির টুইট
...কার্ডিফ চললাম। সময়টা দারুণ কাটছে। গোটা দল আমরা এক বাসে। সিনেমা দেখতে দেখতে আর জমিয়ে হুল্লোড় করতে করতে যাচ্ছি। জেলা দলের হয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ খেলার দিনগুলো মনে পড়ে যাচ্ছে। ...খালি সেই সময় বাসগুলো এত ভাল হত না। রাস্তাও এত মসৃণ হত না, কিন্তু তা সত্ত্বেও মজা একই রকম হত। খেলোয়াড়রা যে কোনও পরিস্থিতিতেই সর্বদা মুহূর্তটাকে উপভোগ করে। আমার বরাবর একই হল-এ গোটা টিমের থাকার ব্যাপারটা দারুণ লাগে। ’৯৯-এ জামশেদপুরে অনূর্ধ্ব-১৯ মরসুমটা মনে পড়ে যাচ্ছে।




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.