সম্প্রসারণ প্রকল্প শহরের সংস্থার
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্তের দৈনন্দিন জীবনে ইঁদুর দৌড়ের চাপ যত বাড়ছে, ততটাই বাড়ছে নিজেকে ভাল রাখার আপ্রাণ চেষ্টা। সেই ‘ভাল থাকার’ নিত্যনতুন পথ খোঁজার চেষ্টা আবার তৈরি করছে নতুন বাজার। উপদেষ্টা সংস্থা প্রাইসওয়াটারহাউস কুপার্স-এর রিপোর্ট বলছে ‘ভাল থাকা’ বা ‘ওয়েলনেস’-এর বাজারের মাপ এখন ৪৯ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে রয়েছে খাদ্য বস্তু, পানীয়, প্রসাধনী ও পরিষেবা। বিশেষজ্ঞদের মতে যে-হারে বাজার লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে, তাতে আগামী তিন বছরে তার মাপ দাঁড়াবে ৮৫ হাজার কোটি টাকা । সেই বাজার ধরতে ঝাঁপাচ্ছে দেশি-বিদেশি সংস্থা। এ বার সেই তালিকায় ঢুকে পড়ল কলকাতার শিল্প গোষ্ঠী স্নেহা গ্রুপ। তাদেরই শাখা এইচ অ্যান্ড জি ক্লিনিক ৫০ কোটি টাকার সম্প্রসারণ প্রকল্পের মাধ্যমে এই ক্ষেত্রে পা রাখছে। এই ব্র্যান্ড অবশ্য ২০০৩ সালে বাজারে এসেছে। মূলত চুল, ত্বক ও ওজন কমানো-বাড়ানো নিয়েই এখানে কাজ হয়। সংস্থার কর্ণধার চিকিৎসক মলয় ভট্টাচার্যের দাবি, “রূপচর্চার সঙ্গে চিকিৎসা শাস্ত্র মিলিয়ে এখানে সমস্যার সমাধান করা হয়। এই পরিষেবার বাজার ক্রমশ বাড়ছে। সেই কারণেই সম্প্রসারণ পরিকল্পনা।” আগামী আর্থিক বছরে দেশের বিভিন্ন শহরে ১০০টি কেন্দ্র খোলা হবে বলে তাঁর দাবি। পূর্বাঞ্চল ছাড়াও দিল্লি, বেঙ্গালুরু, চেন্নাইয়ে ব্যবসা ছড়িয়ে দিতে চান মলয়বাবু।
|
দ্বৈত প্রযুক্তির ফোন এমটিএসে
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
দেশের ৩০% মোবাইল গ্রাহক একই সঙ্গে একাধিক সিম ব্যবহার করেন। বাড়ছে সেই প্রবণতাও। গ্রাহক টানতে এ বার একই ফোনে সিডিএমএ এবং জিএসএম, উভয় সিমই ব্যবহারের সুযোগ আনল এমটিএস। বাজারে আরও অনেক মোবাইল ফোন সংস্থার অবশ্য এই দ্বৈত প্রযুক্তির ফোন রয়েছে। কিন্তু এমটিএস-এর দাবি, মোবাইল ফোন পরিষেবা সংস্থাগুলির মধ্যে তারাই প্রথম এই ফোন বাজারে আনল। কলকাতা-সহ পশ্চিমবঙ্গের বাজারেই প্রথম এই ফোনটি আনল সংস্থা। এ রাজ্যে সংস্থার সিওও সন্দীপ মারওয়া বলেন, “যাঁরা জিএসএম পরিষেবার গ্রাহক, তাঁরা সেই পরিষেবা চালু রেখেও আমাদের পরিষেবার সুযোগ নিতে পারবেন।” চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে এ ধরনের দ্বৈত প্রযুক্তির আরও নতুন ফোন এ বছর বাজারে আনবে এমটিএস। মারওয়া জানান, দশ হাজার টাকার মধ্যে দ্বৈত প্রযুক্তির স্মার্টফোন-ও বাজারে ছাড়বেন তাঁরা। |