কত্থকের প্রবাদপ্রতিম শিল্পী বিরজু মহারাজের নৃত্যের সাক্ষী হলেন বোলপুরের মানুষ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘গীতাঞ্জলি’-র শতবর্ষ উপলক্ষে শনিবার গীতাঞ্জলি প্রেক্ষাগৃহে ছিল ‘কবিগুরু স্মরণ’ শীর্ষক একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সেখানেই রবীন্দ্র সৃষ্টির সঙ্গে কত্থক মিশিয়ে নানা অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন পণ্ডিত বিরজু মহারাজ। |
রবীন্দ্র-সৃষ্টির সঙ্গে কত্থক পরিবেশন করছেন পণ্ডিত বিরজু মহারাজ। ছবি: বিশ্বজিত্ রায়চৌধুরী। |
ছাত্রছাত্রীরা ছাড়াও পণ্ডিতজীকে নাচে যোগ্য সঙ্গত দেন তাঁর কন্যা মমতাদেবীও। অনুষ্ঠানটি কলাশ্রম ও রাষ্ট্রকবি দিনকর স্মৃতি ন্যাস সংগঠন দু’টি যৌথ উদ্যোগে হয়। একই অনুষ্ঠানে গীতাঞ্জলি-র কবিতা, শাপমোচন ও ভানুসিংহের পদাবলীর গানে নৃত্য পরিবেশন করেন সঙ্গীতভবনের মণিপুরী অধ্যাপক সুমিত বসু। এ ছাড়া দেশের নানা প্রান্তে থাকা পণ্ডিতজীর ছাত্রছাত্রীরাও অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লোকসভার প্রাক্তন অধ্যক্ষ সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়, বিশ্বভারতীর প্রাক্তন উপাচার্য সুজিত বসু, কলাশ্রমের ডিরেক্টর শাশ্বতী সেন-সহ বহু বিশিষ্ট জন। শাস্ত্রীয় নৃত্য-সঙ্গীতের প্রচার ও প্রসারই সংগঠন দু’টির মূল উদ্দেশ্য।
|
বীরভূমে এখন কবিরাই সংখ্যাগুরু। তাঁদের প্রতিপত্তিও অনেক! তা-ই তো জেলায় গল্প লেখকদের সংখ্যা ক্রমশ কমছে। এ নিয়ে উত্সাহীরা এখন প্রকৃতই সংখ্যালঘু। তবে তারই মধ্যে ব্যতিক্রম ‘গল্প সন্ধ্যা’। বিগত সাত বছর ধরে প্রতি মাসে বসে ‘গল্প সন্ধ্যা’। সিউড়ি শহরের সেই গল্প পাঠের আসর সাহিত্যপ্রেমীদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়। সেখানে গল্প লেখায় উত্সাহ যোগাতে বহু আলোচনাও হয়। গল্পকারদের উত্সাহিত করতে হাজির হন বহু বিশিষ্ট সাহিত্যিক। কলকাতা থেকে এসে হাজির হয়েছেন অমর মিত্র, রমানাথ রায়, নলিনী বেরা-র মতো বিশিষ্টেরাও। |