উন্নয়নমূলক কাজে পঞ্চায়েত দুর্নীতি করছে। পুরুলিয়ার জয়পুর ব্লকের মুকুন্দপুর পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে এই অভিযোগে তদন্ত চেয়ে জয়পুর ব্লক অফিসের সামনে শুক্রবার থেকে অনশন শুরু করেছেন এক স্থানীয় বাসিন্দা। হারাধন দাস নামের ওই ব্যক্তির বাড়ি স্থানীয় শ্রীরামপুর গ্রামে। তাঁর অভিযোগ, “মুকন্দপুর পঞ্চায়েত অফিস থেকে জয়পুর স্টেশন পর্যন্ত রাস্তা সংস্কারের জন্য একাধিকবার অর্থ বরাদ্দ হলেও রাস্তাটি বেহাল হয়েই পড়ে রয়েছে। রাঁচিরোড থেকে ছাতনি বটতলা, শ্রীরামপুর থেকে বুঁদিয়াবাঁদ রাস্তার অবস্থাও একই।” তাঁর দাবি, ওই রাস্তাগুলি সংস্কারের জন্য কত অর্থ বরাদ্দ হয়েছিল এবং সেই অর্থে কী কাজ হয়েছে, তা তদন্ত করে দেখা দরকার। গরিব মানুষদের জন্য ২০১০ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত পঞ্চায়েতের কেনা ত্রিপলগুলি নিয়েও তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। এলাকার কামুখাত, বালিয়াবেড়া, শ্রীরামপুর ও চিটাহি গ্রামে হাপা খনন ও কিছু পাতকুয়ো খননেও দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ। কংগ্রেস পরিচালিত ওই পঞ্চায়েতের প্রধান রাজেন মাহাতোর দাবি, “ওই ব্যক্তি কয়েকদিন আগে কিছু তথ্য চেয়েছিলেন। তাঁকে তথ্যও দিয়েছে। এরপরে তিনি কী দাবিতে অনশনে বসেছেন জানি না। তবে আমরা বিধি মেনে কাজ করেছি।” |
রাইপুর থেকে ধৃত সারদার এজেন্ট শিউলি সুরালকে তিন দিন নিজেদের হেফাজতে নিল পুলিশ। তাঁর শাশুড়ি শীলারানি সুরালের ১৪ দিনের জেলহাজত হয়। শুক্রবার খাতড়া আদালতে তাঁদের তোলা হলে বিচারক ওই নির্দেশ দেন। বৃহস্পতিবার তাঁদের পুলিশ ধরেছিল। শিউলির স্বামী প্রসেনজিৎ সুরাল এলাকায় সারদার বড় এজেন্ট বলে পরিচিত। তাঁদের তিন জনের সঙ্গে সারদার রাইপুর শাখা অফিসের ম্যানেজার বিভাস দাসের বিরুদ্ধে আমানতকারীদের কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করার পরেও শংসাপত্র না দেওয়ার অভিযোগ দায়ের করেন অন্য এক এজেন্ট। পুলিশ প্রসেনজিৎবাবু ও বিভাসবাবুর খোঁজ করছে। দুর্ঘটনায় জখম। ছৌনাচ দেখে ফেরার পথে পিকআপ ভ্যান উল্টে আহত হলেন ১১ জন। শুক্রবার সকালে বান্দোয়ানের বারুডি থেকে লতাপাড়া যাওয়ার পথে ধাদকা গ্রামের কাছে দুর্ঘটনাটি ঘটে। |