হাওড়ার জেলার জগৎবল্লভপুর থানার লস্করপুর মৌজার ফটিকগাছি, সিদ্ধেশ্বর, একাব্বরপুর-সহ ছয়টি গ্রামে পঞ্চায়েত কর্র্তৃক স্থাপিত পানীয় জলের নলকূপগুলি অধিকাংশ অগভীর হওয়ায় প্রখর গ্রীষ্মের শুরুতেই অধিকাংশ নলকূপের জল পাওয়া যায় না। এই মরসুমে ফের দেখা দিয়েছে পানীয় জলের সঙ্কট। এরই সঙ্গে পঞ্চায়েত এলাকায় অধিকাংশ পুকুর, ডোবা এবং জলাশয়গুলি শুকিয়ে যাচ্ছে। অবিলম্বে গভীর নলকূপ স্থাপন ও জলাধার নির্মাণ ও পাইপ লাইনের সাহায্যে ওই এলাকায় জল সরবরাহ করা জরুরি। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই।
বিষ্ণুপদ চক্রবর্তী। নস্করপুর, হাওড়া।
|
হুগলি জেলার হরিপাল থানার অন্তর্গত জেজুর গ্রামে জেজুর রাজস্ব আদায়ের অফিসটি সুদীর্ঘ বছর কয়েক ধরে ভগ্নদশায় পর্যবসিত হয়েছে। অফিস ঘরের জানলাগুলি উইয়ের দৌলতে বিনষ্ট হয়ে গেছে। ফলে অফিসের কাজ ব্যহত ও বিপর্যস্ত। রাতের অন্ধকারে হয়ে উঠেছে দুষ্কৃতীদের আড্ডার জায়গা। সরকারি প্রশাসনের ঔদাসীন্যে অফিসের এই চরম বেহাল পরিণতি। বিএলআরও মহোদয়ও নীরব দর্শক। অফিসের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র ও আসবাবপত্র চুরি হলে কিছু করার থাকবে না। স্বাভাবিক কাজের পরিবেশ গড়ে তুলতে অবিলম্বে অফিসটি সংস্কার করা হোক। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই।
শোভনসুন্দর বসু। জেজুর, হুগলি।
|
হুগলি জেলার জাঙ্গিপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েত সমিতির মুণ্ডুলিকা গ্রামে পঞ্চায়েত এলাকায় ধীতপুর ও মুণ্ডুলিকা গ্রামের পাকা রাস্তার ধারে বেশ বড় গোটা ৫০ গাছ শুকনো হয়ে মরে পড়ে আছে। যত দিন যাচ্ছে মরা গাছের সংখ্যা বাড়ছে। এতগুলি গাছ এক সঙ্গে কীভাবে মারা যাচ্ছে, সে বিষয়ে বনবিভাগের বিশেষজ্ঞ দ্বারা তদন্ত করা হোক। পাশাপাশি মরা গাছ অবিলম্বে কেটে ফেলার ব্যবস্থা করা দরকার। তা না হলে ঝড়বৃষ্টির দিনে গাছ ভেঙে পড়ে পথচলতি মানুষ ও যানবাহনের ক্ষতি হবে। স্থানীয় পঞ্চায়েত-সহ সংশ্লিষ্ট দফতরের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই।
গোপীকান্ত মেথুর। কৃষ্ণনন্দপুর, মুন্সিরহাট, হাওড়া।
|
আমতা গুজারপুর বড়পোলের সেতুটি খুবই প্রাচীন এবং গুরুত্বপূর্ণ। সেতু দিয়ে প্রতিদিন রানিহাটি, উলুবেড়িয়া, সাঁকরাইল, হাওড়া ও কলকাতা যাওয়ার অসংখ্য বাস, লরি, অটো, ট্রেকার, মোটরবাইক ও অন্যান্য গাড়ি চলাচল করে। বর্তমানে সেতুটি অবস্থা ভগ্নপ্রায়। দু’দিকের রেলিং নেই বললেই হয়। রঙের কথা না বললেই ভাল। অবহেলিত এই সেতুর অবিলম্বে রক্ষণাবেক্ষণ দরকার। পূর্ত দফতরের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই।
দীপঙ্কর মান্না। চাকপোতা, আমতা। |