সাপের ছোবলে মৃত্যু হল এক পঞ্চায়েত সদস্যার। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত মায়া বাউরির (২৬) বাড়ি আদ্রা সংলগ্ন জোড়সা গ্রামে। তিনি স্থানীয় বেকো পঞ্চায়েতের সিপিএম সদস্য ছিলেন। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, রবিবার রাতে বাড়িতে ঘুমোনোর সময় মায়াদেবীকে সাপে ছোবল মারে। বাড়ির লোকজন দ্রুত তাঁকে রঘুনাথপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে সাপে কাটার প্রতিষেধক দেওয়ার পরেও অবস্থার অবনতি হওয়ায় রেফার করা হয় পুরলিয়া সদর হাসপাতালে। পথেই মৃত্যু হয় তাঁর। মৃতার বাড়ির লোকদের প্রশ্ন, সাপে ছোবল মারার এক ঘণ্টার মধ্যেই মায়াদেবীকে রঘুনাথপুরে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তবু কেন মৃত্যু হল মায়াদেবীর। রঘুনাথপুর হাসপাতালের সুপার সুভাষচন্দ্র ঘাটা জানান, কয়েক ধরনের অতি বিষধর সাপ ছোবল মারার পরে খুব দ্রুত প্রতিষেধক না দিলে মৃত্যু হতেই পারে রোগীর। এ ক্ষেত্রে পঞ্চায়েত সদস্যকে হাসপাতালে আনতে হয়তো কিছুটা দেরি করেছিলেন পরিবারের লোকেরা।
|
বেশ কিছু বিরল প্রজাতির কচ্ছপ এবং রঙিন মাছ উদ্ধার করল পুলিশ। মঙ্গলবার, বিমানবন্দরের কাছে কলাবাগান এলাকা থেকে। পুলিশ জানায়, দুই সন্দেহভাজন যুবককে আটক করে তিনটি বাক্স মেলে। তাতেই ছিল ৬টি বড় ও ১৫টি ছোট কচ্ছপ। এ ছাড়াও মেলে দু’প্যাকেট রঙিন মাছ। পুলিশ জানায়, উদ্ধার হওয়া কচ্ছপ এবং মাছের আর্থিক মূল্য প্রায় ৭ লক্ষ টাকা। পুলিশের অনুমান, বাক্সগুলি চেন্নাই হয়ে সিঙ্গাপুর পাচার করার উদ্দেশ্য ছিল তাদের।
|
চাচার মৃত্যুতে শোকের ছায়া। মঙ্গলবার সকালে আরামবাগের গৌরহাটি মোড়ে গাড়ি চাপা পড়ে মারা যায় একটি হনুমান। এলাকায় সকলের পরিচিত মিশুকে স্বভাবের হনুমানটিকে কেউ ডাকত খুড়ো, কেউ আবার চাচা বলে। নিজেদের উদ্যোগেই গৌরহাটি মোড়ের গাড়িচালকেরা হরিনামের দল সহযোগে হনুমানের দেহ খাটিয়ায় তুলে যান শ্মশানে (পাঁড়ের ঘাট)। সমাধিস্থ করা হয় তাকে। চোখের জলে সকলে বিদায় জানান প্রিয়জনকে। |
তথ্য: পীযুষ নন্দী, ছবি: মোহন দাস।
|