সিপিএম নেত্রী ধৃত
নিজস্ব সংবাদদাতা • গোসাবা |
জোড়া খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে সিপিএমের গোসাবা-২ লোকাল কমিটির সম্পাদিকাকে ধরল পুলিশ। শনিবার দুপুরে বটতলি এলাকার বাসিন্দা মহরমন্নেসা নামে ওই নেত্রীকে গ্রেফতার করা হয়। আলিপুর আদালতের বিচারক তাঁকে ১৪ দিন জেল হাজতে রাখার নির্দেশ দেন। ২০১১ সালের ৪ জুন বটতলিতে তরুণ হালদার ও কৃষ্ণা হালদার নামে এক শিক্ষক-দম্পতিকে পিটিয়ে মারা হয়। তাতে অভিযুক্ত হন মহরমন্নেসা। পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন। সিপিএমের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা সম্পাদক সুজন চক্রবর্তীর দাবি, “মিথ্যা মামলায় আমাদের নেত্রীকে ফাঁসানো হল।”
|
ধৃত ৭ অভিযুক্ত
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
মোবাইল চুরি ও চোরাই মোবাইল বিক্রির অভিযোগে গ্রেফতার হল সাত জন। শুক্রবার, টিটাগড় থেকে। ধৃতদের কাছ থেকে ২৯টি মোবাইল, ৫,৯০০ টাকা, কয়েক হাজার বিদেশি মুদ্রা, বেশ কয়েক ভরি সোনা ও রুপোর গয়না উদ্ধার হয়েছে। পুলিশ জানায়, ধৃতেরা আসানসোলের বারাবনি থানার বাসিন্দা। ব্যারাকপুর কমিশনারেটের এডিসি শুভঙ্কর ভট্টাচার্য বলেন, “কিছু দিন ধরেই শিল্পাঞ্চলে মোবাইল ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছিল। টিটাগড়ের ব্রহ্মস্থান এলাকার বাসিন্দা এই চুরিচক্রের পাণ্ডা অনুপ সরকারের বাড়ি থেকে অভিযুক্তদের ধরা হয়।”
|
দু’জনকে খুনের অভিযোগ পাঁচলায়
নিজস্ব সংবাদদাতা • পাঁচলা |
মদে বিষ মিশিয়ে দুই ব্যক্তিকে খুনের অভিযোগ উঠল তাঁদের কয়েক জন সঙ্গীসাথীর বিরুদ্ধে। শুক্রবার দুপুরে হাওড়ার জগৎবল্লভপুরের নস্করপুরের বাসিন্দা মেথর দাস (৪৫) এবং বাসু দাসের (৫০) দেহ পাঁচলার হাউলি বাগানের ফাউন্ড্রি পার্ক এলাকা থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। তাঁদের আর এক সঙ্গী ভজহরি দাসকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে গাববেড়িয়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। মৃতদের পরিবারের লোকজন অভিযোগ করেছেন, মদের আসরে কেউ বিষ মিশিয়ে তাঁদের খুন করে। পুলিশ জানায়, খুনের মামলা দায়ের হয়েছে। তদন্ত শুরু হয়েছে।
|
বোমা বাঁধতে গিয়ে গুরুতর জখম হলেন মতি নস্কর নামে এক দুষ্কৃতী। তিনি বাসন্তীর বাসিন্দা। শনিবার তাঁকে কলকাতার চিত্তরঞ্জন হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। |