প্রাক্তন পাক প্রেসিডেন্ট পারভেজ মুশারফকে ১৪ দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজতে পাঠাল সন্ত্রাস-দমন আদালত। শনিবার এই নির্দেশ দেন বিচারক কৌসর আব্বাস জাইদি। তবে প্রাক্তন সেনাপ্রধানকে জেলে থাকতে হবে না। নিরাপত্তার কারণে তাঁকে রাখা হবে চাক শাহজাদের খামারবাড়িতেই। ইতিমধ্যেই সেই খামারবাড়িটিকে ‘উপ-কারাগার’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। মুশারফকে আবার কোর্টে হাজির করা হবে ৪ মে। ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা জারি করে ৬০ জন বিচারক ও বিচারপতিকে বরখাস্ত করার দায়ে মুশারফকে সন্ত্রাস-দমন আইনে অভিযুক্ত করেছে ইসলামাবাদ হাইকোর্ট। এই মামলার শুনানির জন্য সুপ্রিম কোর্টও তিন সদস্যের একটি বেঞ্চ গঠন করেছে। শুক্রবার খামারবাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয় মুশারফকে। কিন্তু ইসলামাবাদে কোনও সন্ত্রাস-দমন আদালত নেই। তাই অর্ন্তবর্তী সরকারের তরফে বিশেষ বিজ্ঞপ্তি জারি করে ইসলামাবাদেই একটি সন্ত্রাস-দমন আদালত স্থাপন করা হয়েছে। শনিবার সেই আদালতেই তোলা হয় মুশারফকে। নিরাপত্তারক্ষীদের ঘেরাটোপে তিনি হাজির হন আদালতে।
|
পুলে ডুবে যাচ্ছিল ভারতীয় বালক সুরজ মল। কিন্তু ব্রিটেনের উলভারহ্যাম্পটনের ‘সুইমিং ও ফিটনেস সেন্টারের’ লাইফগার্ড কেলি উডস তখন গল্পে মত্ত ছিলেন অন্য এক সাঁতারুর সঙ্গে। ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মারা যায় সুরজ। শনিবার উলভারহ্যাম্পটনের আদালতে কেলির বিরুদ্ধে অবহেলার অভিযোগ নিয়ে মামলার শুনানি ছিল। অন্য লাইফগার্ডরা জানিয়েছেন, ২ মিনিটের বেশি কোনও সাঁতারুর সঙ্গে কথা বলার নিয়ম নেই। কেলি সেই নিয়ম ভেঙেছিলেন।
|
তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে ব্রিটেনের মাটিতে শারীরিক অত্যাচার ও ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক ভারতীয় মহিলা। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, তিনটি আলাদা পরিবারে পরিচারিকার মতো খাটানো হত তাঁকে। নষ্ট হয়ে যাওয়া খাবার খেতে দেওয়া হত, মারধর করা হত। এমনকী তিনটি পরিবারেই নিয়মিত ধর্ষিত হতেন তিনি। এক বার স্থানীয় থানায় অভিযোগ জানানোর চেষ্টা করেও লাভ হয়নি, কারণ পুলিশ ও তাঁর মধ্যে যিনি দোভাষী ছিলেন, তিনি তিন জন ধর্ষকের মধ্যে এক জন। তাঁর সব টাকাপয়সা এমনকী পাসপোর্টও কেড়ে নেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। আদালত সূত্রে খবর, বেশ কয়েক বার পুলিশের কাছে ও কয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কাছে অভিযোগ জানানোর চেষ্টা করলেও কোনও ফল হয়নি। |