সাহিত্য পাঠের আসর হয়ে গেল বাগনানে। সম্প্রতি বসু ধৈব্য উত্স প্রাণ পত্রিকার উদ্যোগে বাগনান লাইব্রেরি মোড়ের কাছে শ্রেয়াঞ্জলী ভবনে ‘সবুজ প্রকৃতি’ নামে এই আসরটি বসে। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সৌরেন্দুশেখর বিশ্বাস। নাচ, গান, আবৃত্তি, স্বরচিত কবিতা পাঠ ছাড়াও ছিল বিশিষ্ট কবি সাহিত্যিকদের উপস্থিতিতে গল্প, প্রবন্ধ এবং সাহিত্য সম্পর্কে আলোচনার আসর। সম্প্রতি সাহিত্য পাঠের আসর বসে আমতাতেও। ‘ভাবনা’ সাংস্কৃতিক সংস্থার উদ্যোগে আমতা পাবলিক লাইব্রেরির নিজস্ব হলে এই অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ভাবনা সংস্থার সম্পাদক দেবাশিস মজুমদার। উপস্থিত ছিলেন আশিস মজুমদার, অরুণ মুখোপাধ্যায়-সহ বহু বিশিষ্ট কবি-সাহিত্যিকেরা। নাচ, গান, আবৃত্তি, স্বরচিত কবিতা পাঠ ছাড়াও ছিল গল্প, প্রবন্ধ এবং সাহিত্য সম্পর্কে আলোচনা। গ্রন্থ প্রকাশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। গ্রন্থ প্রকাশ এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়ে গেল জগত্বল্লভপুরে। মাজু সংস্কৃতি পরিষদের উদ্যোগে মাজু বারোয়ারি ঘোষাল বাড়ি প্রাঙ্গণে এই অনুষ্ঠানে প্রকাশিত হয় প্রবন্ধকার নারায়ণ ঘোষাল রচিত ‘অতিথি একুশ শতক’ গ্রন্থটি। উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ সাহিত্যিক দুঃখহরণ ঠাকুর চক্রবর্তী, গ্রামীণ পুঁথি পত্রিকার সম্পাদক তপন সেন প্রমুখ। নাচ, গান, আবৃত্তিতে আসর ছিল জমজমাট।
|
ঘুড়ি ধরতে উঠে বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে গিয়ে মৃত্যু হল এক বালকের। দমকলকর্মীরা এসে দেহটি উদ্ধার করেন। রবিবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটেছে হুগলি জেলার শ্রীরামপুরের ধর্মতলা এলাকায়। পুলিশ জানায়, মৃত বালকের নাম মহম্মদ মুর্শিদ (৮)। বাড়ি স্থানীয় ননীলাল ভট্টাচার্য স্ট্রিটে। সে প্রাথমিক স্কুলে পড়াশোনা করত। এ দিন বিকেল সাড়ে ৫টা নাগাদ বিদ্যুতের খুঁটি বেয়ে সে একটি ঘুড়ি পাড়তে ওঠে। তখনই ওভারহেড তারে বিদ্যুত্স্পৃষ্ট হয় ছেলেটি। খবর পেয়ে সিইএসসি, পুলিশ এবং দমকলের লোকজন ঘটনাস্থলে আসেন। বিদ্যুত্ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে মুর্শিদের দেহ নিচে নামানো হয়। দেহটি ময়না-তদন্তের জন্য শ্রীরামপুর ওয়ালশ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
|
কলকাতা ময়দানের মত বারপুজো হল হাওড়ার গ্রামেও। পয়লা বৈশাখ বাগনানের খাজুট্টি স্পেলডিড স্পোর্টিং ক্লাবে এ দিন বারপুজো হয়। সংখ্যালঘু সম্প্রদায় প্রভাবিত এই এলাকায় বারপুজো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত বলেই বলে করছে স্থানীয় বাসিন্দারা। ক্লাবের সম্পাদক আফজালুল হোসেন ও সভাপতি লিয়াকত আলি বলেন, “আমাদের মাঠে সব ধর্মের ফুটবলাররাই খেলেন। আমরা ফুটবলকে ভালবাসি। তাই এই উদ্যোগ।” এ দিন বারপুজো হয় হুগলিতেও। জেলাসদর চুঁচুড়ার রবীন্দ্রভবন-সংলগ্ন মাঠে মানিক কোচিং সেন্টারের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয় বারপুজো। মহিলা ফুটবলারদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত। পুজোর পরে ছিল দেদার খাওয়া-দাওয়া। খাজুট্টিতে ছবিটি তুলেছেন সুব্রত জানা। |