এক বধূকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে তাঁর স্বামীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। শুক্রবার সন্ধ্যায় গলায় দড়ির ফাঁস লাগানো অবস্থায় গোঘাটের ফলুই গ্রামের বাসিন্দা মণিমালা কাঁড়ি (২০) নামে ওই বধূর ঝুলন্ত দেহ তাঁর বাড়ি থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। তাঁর ভাই, পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনা টাউন থানার বিষ্ণুদাসপুরের বাসিন্দা কালীপদ পণ্ডিত পুলিশের কাছে দায়ের করা অভিযোগে জানান, বছর দেড়েক আগে মণিমালার বিয়েতে দাবিমতো পণ দেওয়া হলেও নানা অছিলায় তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন টাকার দাবি করছিল। তা দিতে না পারায় বোনের উপরে নির্যাতন চলছিল। সেই কারণেই বোন আত্মঘাতী হন। এই অভিযোগের ভিত্তিতেই পুলিশ মণিমালার স্বামী প্রসেনজিৎ কাঁড়িকে গ্রেফতার করে।
|
বোনের সঙ্গে প্রতিবেশীকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে প্রতিবাদ করেছিলেন সোদপুর রামকৃষ্ণপল্লির বরুণ ভারতী। সেই প্রতিবেশীই কাটারির কোপে তাঁকে ক্ষত-বিক্ষত করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বরুণবাবু এখন আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শনিবার অভিযুক্ত কার্তিক দাসকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এ দিন দুপুরে বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগ কার্তিক বরুণবাবুর বোনের ঘরে ঢোকেন। বরুণবাবু বাড়ি ফিরে তাঁদের ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখে কার্তিককে ঘর থেকে বের করে দেন। কিছু পরে কার্তিক কাটারি নিয়ে ফিরে এসে বরুণবাবুর মাথায় ও মুখে কোপ মারেন। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে ব্যারাকপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে তাঁকে কলকাতার আর জি কর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করানো হয়েছে।
|
রিকশার ভিতর থেকে উদ্ধার হল চালকের মৃতদেহ। শনিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে লিলুয়ার চকপাড়ার দাগার বাগানের কাছে খালপাড়ে। বিক্রম চৌধুরী (২৬) নামে ওই যুবকের বাড়ি ঘটনাস্থলের কাছেই। বিক্রমকে নিজের রিকশার ভিতর মৃত অবস্থায় দেখতে পেয়ে এলাকাবাসীরা পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ এসে মৃতদেহটি ময়না-তদন্তের জন্য পাঠিয়ে দেয়। চণ্ডী দাস নামে এক যুবককে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। |