সিপিএম ও তৃণমূল কর্মীদের দফায় দফায় সংঘর্ষে জখম হলেন সাত জন। ভাঙচুর হয় তৃণমূলের পার্টি অফিসও। শুক্রবার রাতে ধানতলা থানার বহিরগাছি মধ্যপাড়ার ঘটনা। জখমদের মধ্যে চার জনকে রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শুক্রবার সন্ধ্যায় সিপিএম কর্মী অজয় বিশ্বাসকে তৃণমূলের কর্মীরা বহিরগাছি বাজার এলাকায় হুমকি দেন বলে অভিযোগ। এর পরেই এলাকায় সিপিএমের নেতা-কর্মীরা ছুটে আসেন। শুরু হয় দু’দলের মধ্যে সংঘর্ষ। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু এখানেই গণ্ডগোল থেমে থাকেনি। বেশি রাতে ফের দু’পক্ষের মধ্যে সংঘষর্ শুরু হয়। অভিযোগ, তৃণমূলের কর্মীরা সিপিএমের কর্মী-সমর্থকদের বাড়িতে হামলা চালায়। তৃণমূলের পার্টি অফিসে পাল্টা ভাঙচুর বয় বলেও অভিযোগ।সিপিএমের আড়ংঘাটা লোকাল কমিটির সম্পাদিকা লিপিকা বিশ্বাসের অভিযোগ, “কয়েকদিন ধরেই তৃণমূলের লোকেরা আমাদের কর্মীদের হুমকি দিচ্ছে। তৃণমূলের স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান সুজিত রায়ের নেতৃত্বে সশস্ত্র লোকজন আমাদের উপর আক্রমণ করে। কর্মীদের বাড়িতেও ওরা চড়াও হয়।” তৃণমূলের পার্টি অফিস ভাঙচুরের অভিযোগ তিনি অস্বীকার করেন। তৃণমূল নেতা সুজিতকুমার রায়ের দাবি, “পঞ্চায়েতের লাগানো গাছ নষ্ট করার অভিযোগে অজয়বাবুর সঙ্গে কথা বলতে গেলে তাঁর দলের লোকেরা সশস্ত্র অবস্থায় আমাদের মারধর করে। আমাদের পার্টি অফিস ওরা ভাঙচুর করে।” নদিয়ার পুলিশ সুপার সব্যসাচী রমন মিশ্র বলেন, “বহিরগাছির ঘটনার অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।”
|
ঘরের ভিতর থেকে এক বৃদ্ধার পচাগলা দেহ উদ্ধার করল পুলিশ।নাম শান্তিপ্রভা মালাকার (৯৫)। তিনি কৃষ্ণনগরের দিগনগর পালপাড়ার বাসিন্দা।শনিবার সকালে বাসিন্দারা দুর্গন্ধ পেয়ে ঘরের ভিতরে মৃতদেহটি পড়ে থাকতে দেখেন। |