|
নানা রকম... |
|
উত্তরণ আবৃত্তিতে
পিনাকী চৌধুরী |
সম্প্রতি শিশির মঞ্চে ‘আস্থায়ী’র অনুষ্ঠানে সুকান্ত ভট্টাচার্যের ছড়া এবং কবিতা শোনালেন সুদর্শনা ভট্টাচার্য। সুকান্ত ভট্টাচার্যের লেখা ‘একটি মোরগের কাহিনি’, ‘ভেজাল’, ‘রেশনকার্ড’, ‘সিঁড়ি’ প্রভৃতি কবিতাগুলি উপভোগ্য হয়ে ওঠে ছাত্র-ছাত্রীদের কণ্ঠে। এর পরে ছিল বড়দের কবিতা ‘প্রিয়তমাসু’ ও মজার নাটকপাঠ ‘দেবতাদের ভয়’। দ্বিতীয় পর্বে অমলেন্দু ভট্টাচার্য এবং সুদর্শনা অসংখ্য কবিতার ডালি উপহার দিলেন ‘আদর্শ ও বাস্তবের ভারতবর্ষ’। অমলেন্দু ভট্টাচার্যের উদাত্তকণ্ঠে নজরুলের ‘বল বীর’ ও সুবোধ সরকারের ‘ঘুষ’ বহু দিন শ্রোতাদের মনে থাকবে। সুদর্শনা ভট্টাচার্য ‘ভারততীর্থ’, ‘দেশভক্তি’ প্রভৃতি আবৃত্তি করে শ্রোতাদের মন জয় করেন। অমলেন্দু এবং সুদর্শনা বিবেকানন্দের লেখা ‘ধৈর্য ধর ক্ষণ কাল’ আবৃত্তির মাধ্যমে সমাজের উত্তরণের পথ প্রদর্শন করেছেন।
এর পরে গান গাইলেন অলক রায়চৌধুরী ও স্বাগতা দাস বসাক।
|
রবিগানে রবিছন্দম
সঞ্চারী বন্দ্যোপাধ্যায় |
রবিছন্দমের শিক্ষার্থীরা পরিবেশন করলেন রবীন্দ্রসঙ্গীতের বিভিন্ন পর্যায়ের গান। নতুন আঙ্গিকে ডান্সার্স গিল্ডের রাবীন্দ্রিক নৃত্যের মঞ্চায়ন খুবই প্রশংসনীয়। অনুষ্ঠানে প্রমিতা মল্লিক ও শ্রীনন্দা মুখোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে সুভাষ চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কারে সম্মানিত হন কৃষ্ণেন্দু সেনগুপ্ত। অনুষ্ঠানে শ্রাবণী সেন অতুলনীয় এবং সাবলীল। অনুষ্ঠানের শেষে অলক রায়চৌধুরীর সঙ্গে তাঁর দ্বৈত নিবেদনে ‘প্রেমের জোয়ারে’ জেগে ওঠে স্মৃতিমধুর আবেগ। |
|