গরমের দুপুরে পথে নামছেন বৃদ্ধবৃদ্ধারা। এঁরা সকলেই কেন্দ্রীয় সরকারের চাকুরে ছিলেন। এখন অবসর নিয়েছেন। এঁদের অভিযোগ, নতুন পেনশন প্রকল্প অনুযায়ী, ২০০৬ সালের আগে যাঁরা অবসর নিয়েছেন, তাঁরা কম পেনশন পাবেন। তা ছাড়া ২০০৪ সাল থেকে যাঁরা কেন্দ্রের চাকরিতে যোগ দিয়েছেন, পেনশন দেওয়ার জন্য তাঁদের বেতন থেকেই টাকা কেটে নেওয়া হবে। এর প্রতিবাদেই পথে নামছেন বৃদ্ধবৃদ্ধারা। তাঁদের দাবি, ওই প্রকল্প বাতিল করতে হবে। কেন্দ্রীয় কর্মীদের পেনশনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সর্বভারতীয় সভাপতি রবীন্দ্রলাল ভট্টাচার্য জানান, ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলার ৪০টি জায়গায় অবস্থান কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
|
স্কুলের মতো কলেজ-শিক্ষকদের ক্ষেত্রেও আপস-বদলি চালু করার কথা ভাবছে রাজ্য সরকার। এই বিষয়ে কলেজ সার্ভিস কমিশনের কাছে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। সিএসসি সূত্রের খবর, কর্মরত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের অনেকেই বাড়ির কাছাকাছি কলেজে চাকরির জন্য শূন্য পদে আবেদন জানান। ফলে শূন্য পদে নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক সময়েই নতুন প্রার্থীদের পিছনে ফেলে কর্মরত শিক্ষকেরা এগিয়ে যান। আপস-বদলি চালু হলে নতুন প্রার্থীদের চাকরির সুযোগ বাড়বে। কমিশনের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার জানান, গত বছরই উচ্চশিক্ষা দফতরের কাছে আপস-বদলি চালুর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। |