শনিবার প্রয়াগ ইউনাইটেড অনুশীলন করল যুবভারতীর দরজা বন্ধ করে। সেখানে সংবাদমাধ্যমের প্রবেশও নিষিদ্ধ ছিল! তবে প্রয়াগের কোনও কর্তা বা কোচ এলকো সাতোরির কোনও নিষেধাজ্ঞা ছিল না। নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে স্বয়ং যুবভারতী কর্তৃপক্ষ। আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হওয়ার পর চার দিন কেটে গেছে। কিন্তু এখনও বেহাল দশা যুবভারতীর মাঠের। বলের বাউন্স ঠিক রাখার জন্য কৃত্রিম ঘাসের মধ্যে যে কালো রঙের ছোট ছোট রবারের টুকরোগুলো রয়েছে, সেগুলো বেরিয়ে এসেছে। প্র্যাক্টিসের সময় ফুটবলারদের বুটে পেড়েকও আটকে যাচ্ছিল। পরে র্যান্টি বলছিলেন, “সত্যিই মাঠের অবস্থা খুব খারাপ হয়ে রয়েছে।” মাঠের পাশাপাশি ট্র্যাকেরও কয়েকটা জায়গা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। প্রয়াগ কোচ এলকো সাতোরি অবশ্য আফসোস করছিলেন সংগ্রামের চোট নিয়ে। গোয়ায় সালগাওকরের বিরুদ্ধে ম্যাচে ডান হাতের বুড়ো আঙুলে চোট পান সংগ্রাম। পরে এক্স রে করে দেখা যায়, আঙুল ভেঙে গিয়েছে। চোটের যা অবস্থা, তাতে এই মরসুমে সংগ্রামকে পাওয়ার কোনও সম্ভাবনাই নেই। এলকোও বলে দিলেন, “সংগ্রামকে আর এই মরসুমে পাওয়া যাবে না।”
|
অম্বর রায় সাব-জুনিয়র (অনূর্ধ্ব ১৪) টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হল ভিডিওকন স্কুল অব ক্রিকেট। ফাইনালে তারা মেনল্যান্ড সম্বরণ ক্রিকেট অ্যাকাডেমি-কে হারাল ছ’উইকেটে। পেপসি আইপিএলের সম্প্রসারণ স্বত্ত্ব নিয়ে ঝামেলার জেরে ইডেন থেকে ফাইনাল সরিয়ে নিতে হয়েছিল ওয়াইএমসিএ মাঠে। প্রথমে ব্যাট করে ১৫০ রানে অল আউট হয়ে যায় সম্বরণ অ্যাকাডেমি। ৩৪ রানে তিন উইকেট নেয় সচিন কুমার। সর্বোচ্চ স্কোরার বাসু তিওয়ারি (৫৯)। জবাবে ৩৭.৩ ওভারে ১৫১ তুলে জিতে যায় ভিডিওকন স্কুল অব ক্রিকেট। ব্যাট হাতেও সফল সচিন (৪২) ফাইনালের সেরা। সচিন ছাড়া রান পেয়েছে অঙ্কুর ঝা (৪৭)। বিকেলে ইডেনে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অম্বর রায়ের স্ত্রী রিনা রায়।
|
ওয়াড়ি ক্লাবের ফুটবল ট্রায়াল শুরু ৮ এপ্রিল সকাল আটটা থেকে, ওয়াড়ি ক্লাবের মাঠে। |