টুকরো খবর |
প্রথম মহিলার মৃত্যুদণ্ড |
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
ভারতের ইতিহাসে এই প্রথম ফাঁসি হতে পারে কোনও মহিলার। সম্প্রতি হরিয়ানার প্রাক্তন বিধায়ক রেলু রাম পুণিয়ার মেয়ে সনিয়ার ক্ষমাভিক্ষার আর্জি নাকচ করেছেন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়। ২০০১ সালে রেলু রাম-সহ পরিবারের আট জনকে খুন করেন সনিয়া ও তাঁর স্বামী সঞ্জীব। ২০০৭ সালে দোষী সাব্যস্ত হন তাঁরা। রাজীব গাঁধী হত্যায় নলিনীর ফাঁসির আদেশ হয়েছিল। কিন্তু সনিয়া গাঁধীর হস্তক্ষেপে শাস্তি কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
|
গ্রেফতার ৫ জঙ্গি, উদ্ধার অস্ত্রশস্ত্র |
সংবাদসংস্থা • রাঁচি |
দলছুট জঙ্গিগোষ্ঠী পিপলস লিবারেশন ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়ার (পিএলএফআই) জঙ্গিদের সঙ্গে আজ দুপুরে রাঁচি ও খুঁটি জেলার সীমায় তুপুদানার জঙ্গলে পুলিশের গুলির লড়াই হয়। ওই ঘটনার পরে এক মহিলা-সহ পাঁচ পিএলএফআই জঙ্গিকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। ঘটনাস্থল থেকে বেশ কিছু অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ। সকালে পলামু থেকে এক ব্যক্তিকে কার্বাইন-সহ গ্রেফতার করেছে পুলিশ। যদিও ধৃতের সঙ্গে মাওবাদীদের কোনও সম্পর্ক নেই বলেই দাবি পুলিশের। মাওবাদীদের ‘গড়’ বলে পরিচিত লাতেহার জেলাও আজ, মাওবাদী বন্ধে শান্তই ছিল। সকালে কয়েকটি জায়গায় চাতরার ঘটনার প্রতিবাদ করে মাওবাদীরা কিছু পোস্টার সেঁটে দিয়ে যায়। তবে পুলিশ সেগুলি খুলে দেয়। যে জায়গাকে কেন্দ্র করে বন্ধ সেই চাতরাতেও কোনও অপ্রীতিকর ঘটনার খবর নেই। যে কোনও ধরনের গোলমাল এড়াতে গোটা রাজ্যের বিভিন্ন মাওবাদী অধ্যুষিত জায়গায় প্রচুর পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়ন করা হয়েছে। মাইন-প্রতিরোধী গাড়িও বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে দেখা যায়। রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার বলেন, “সর্বত্রই পুলিশ সক্রিয় ছিল। যার ফলে কোথাও কোনও হিংসার ঘটনা ঘটেনি।”
|
দুর্বল উপকূলীয় সুরক্ষা, ইঙ্গিত নারায়ণনের |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
মুম্বই হামলার পরেও দেশের উপকূলবর্তী এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থায় খামতি রয়েছে। শনিবার নেভি ফাউন্ডেশন-এর উদ্যোগে অ্যাডমিরাল আধারকুমার চট্টোপাধ্যায় স্মৃতি বক্তৃতায় এমনই ইঙ্গিত দিলেন রাজ্যপাল এম কে নারায়ণন। পাশাপাশি তিনি জানালেন, নৌ-শক্তিতে চিনের তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে ভারত। ২৬/১১-র হামলায় জলপথ দিয়েই এ দেশে ঢুকেছিল জঙ্গিরা। তার পর থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে উপকূলের সুরক্ষা বাড়ানোর কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু তার চার বছর পরেও দেশের উপকূলের সুরক্ষা প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ট নয় বলেই মনে করেন রাজ্যপাল তথা দেশের প্রাক্তন নিরাপত্তা উপদেষ্টা নারায়ণন। |
অ্যাডমিরাল আধারকুমার চট্টোপাধ্যায়ের ছবিতে মাল্যদান
করার
আগে
রাজ্যপাল এম কে নারায়ণন।
জাতীয় গ্রন্থাগারে
এক অনুষ্ঠানে সুদীপ্ত ভৌমিকের তোলা ছবি। |
রাজ্যপালের বক্তৃতার বিষয় ছিল জাতীয় নিরাপত্তা ও দেশের উপকূলবর্তী শক্তি। নারায়ণন জানান, জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের উপদেষ্টা থাকার সময় তিনি পরিষদের সচিবালয়ে সামুদ্রিক ও উপকূলীয় নিরাপত্তা বিষয়ে একজন অভিজ্ঞ পরামর্শদাতা নিয়োগ করতে চেয়েছিলেন। ফলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিরাপত্তা ও নৌবাহিনীর শক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করা যেত। কিন্তু তা তিনি করে উঠতে পারেননি। তাঁর মতে, সমুদ্র বা মহাসাগরের দিক থেকে আসা যদি কোনও বহিরাগত শক্তির বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ নিতেই হয়, তা হলে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার মাধ্যমে নিজেদের শক্তি বাড়াতে হবে। সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে প্রতিবেশি ছোট-ছোট রাষ্ট্রগুলির সঙ্গেও।
|
উত্তাল ইম্ফল |
সংবাদসংস্থা • গুয়াহাটি |
রাস্তার পাশের নর্দমায় মিলল এক মহিলা চিকিৎসকের মৃতদেহ। ঘটনাটি নিয়ে উত্তাল হয়ে উঠেছে ইম্ফল। চলছে প্রতিবাদ। ঘটনার শুরু গত কাল বিকেলে। পুলিশ জানায়, পূর্ব ইম্ফলের ইরিলবুং থানা এলাকায়, একটি নর্দমার ভিতরে দেহটি ঢোকানো ছিল। স্থানীয় বাসিন্দারা তা দেখে পুলিশকে খবর দেয়। অর্ধ গলিত দেহটির মুখ ছিল ওড়নায় ঢাকা। সঙ্গে ছিল হাতব্যাগ। পরিচয়পত্র দেখে জানা যায়, মৃতার নাম ডাঃ নিংগোম্বাম সত্যভামা ওরফে পেনাও (৩১)। তিনি রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস বা রিম্স-এর চিকিৎসক ও ‘জুনিয়র রিসার্চ ফেলো’ ছিলেন। তাঁর বাড়ি কাকওয়া এলাকায়। দেহটি জওহরলাল নেহরু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রাথমিক তদন্তের পরে পুলিশের সন্দেহ, সত্যভামাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে দেহটি ওই নর্দমার মধ্যে ঢিকিয়ে রাখে দুষ্কৃতী। সত্যভামার পরিবারের দাবি, ৩ এপ্রিল বাড়ি থেকে বের হওয়ার পরে তাঁর সঙ্গে আর যোগাযোগ করা যায়নি। পরদিন সিংজামেই থানায় নিখোঁজ ডায়রি করা হয়েছিল। সত্যভামার মৃত্যু সংবাদ জানার পরে, কাকওয়া এলাকার মানুষ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ-অবরোধ শুরু করে। ভাঙা হয় একাধিক গাড়ি। প্রতিবাদের জন্য গড়া হয়েছে একটি মঞ্চ। দোষীদের গ্রেফতার না করা অবধি অনির্দিষ্টকাল বন্ধ ডাকা হয়েছে।
|
১০ লক্ষ টাকা চুরি, অভিযোগ হেমরাজের স্ত্রী-র |
সংবাদসংস্থা • মথুরা |
সরকারি অর্থসাহায্য পাওয়া দশ লক্ষ টাকা চুরি হয়ে গিয়েছে, অভিযোগ আনলেন সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমের শিরোনামে আসা শহিদ জওয়ান হেমরাজের স্ত্রী ধর্মবতী। মহিলার বক্তব্য, অমিত কুমার নামে এক ব্যক্তি নিজেকে সেনা বলে পরিচয় দেন। জানান, সেনার সদর দফতর থেকে তাঁকে হেমরাজের পরিবারের কাছে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগ অনুযায়ী, এই অমিত ধর্মবতীকে পরামর্শ দেন, অর্থসাহায্যের সব টাকা এক ব্যাঙ্কে না রাখতে। তাঁর কথা মতোই হেমরাজের স্ত্রী, দেওর ভগবান সিংহ এবং কাকা গজেন্দ্র সিংহকে নিয়ে ব্যাঙ্কে যান। সেখান থেকে ২০ লক্ষ টাকা তুলে, দশ লাখ টাকা সেখানেই স্থায়ী আমানত করেন। বাকি টাকা নিয়ে অন্য একটি ব্যাঙ্কের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা। এ সময় দেওর ও কাকা একটি মোটর বাইকে ওঠেন। আর ধর্মবতী ওঠেন অমিত কুমারের বাইকে। ১০ লাখ টাকাটাও রাখেন অমিতের ব্যাগেই। মাঝপথে একটা পেট্রোল পাম্পে বাইক থামান অমিত, ভাব দেখান বাইকে পেট্রোল ভরতে হবে। এ সময় ধর্মবতী গাড়ি থেকে নামতেই, বাইক চালিয়ে পালিয়ে যান তিনি। যদিও গোটা অভিযোগে উঠে আসছে বহু প্রশ্ন। কাকা কিংবা দেওরের সঙ্গে না গিয়ে, হেমরাজের গ্রাম্যবধূ কেন অমিতের বাইকে উঠলেন? কেনই বা অমিতের ব্যাগে ১০ লাখ টাকা রাখলেন ধর্মবতী?
|
মণিপুরে অপহৃত নাগা গ্রামপ্রধান |
সংবাদসংস্থা • গুয়াহাটি |
এক গ্রামপ্রধানকে অপহরণ করল মণিপুরি জঙ্গিরা। গত রাতে মণিপুরের সেনাপতি জেলায় ঘটনাটি সম্পর্কে পুলিশ জানায়, রাত সাড়ে ন’টা নাগাদ সশস্ত্র জঙ্গির দল টুমনৌপোকপি এলাকার গ্রামপ্রধান এইচ খাংবার (৬২) বাড়িতে হানা দেয়। প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য, জঙ্গিরা কুকি ভাষায় কথা বললেও নিজেদের নাগা জঙ্গি সংগঠন এনএসসিএন (আইএম)-র সদস্য বলে পরিচয় দেয়। জঙ্গিরা খাংবাকে তাঁদের সঙ্গে যেতে বললে তাঁর স্ত্রী বাধা দেন। জঙ্গিরা তখন আগ্নেয়াস্ত্র উঁচিয়ে গুলি চালাবার হুমকি দিয়ে গ্রামপ্রধানকে নিয়ে পালায়। পরে অন্য এক জঙ্গি সংগঠনের নাম করে খাংবার স্ত্রীকে ফোন করে অপহরণকারীরা। মণিপুরি ভাষায় তারা মুক্তিপণ বাবদ ৪০ লক্ষ টাকা চেয়েছে বলে খাংবার পরিবার সূত্রে পুলিশ জানতে পেরেছে। নাগা পিপ্লস ইউনিয়ন ঘটনার নিন্দা করে জানায়, খাংবা থংগল নাগা সংগঠনের সভাপতি। নাগা জঙ্গিরা তাঁকে অপহরণ করবে না। পুলিশের চোখে ধুলো দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। আজ সেনাপতি জেলায় বন্ধ ডাকা হয়। সেনাপতি বাজারে অবস্থান বিক্ষোভ চলছে।
|
বয়ান বদলে বিরূপ সাক্ষী |
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে দেওয়া জবানবন্দিতে অপরাধ কবুল করলেও, আদালতের সামনে বয়ান বদলে দিল সাদিক শেখ। ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন জঙ্গি গোষ্ঠীর এই সহ-প্রতিষ্ঠাতাকে ২০০৬ মুম্বই লোকাল ট্রেনে বিস্ফোরণ কাণ্ডে যুক্ত সন্দেহে গ্রেফতার করে দুর্নীতি দমন শাখা। ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে দেওয়া স্বীকারোক্তিতে সাদিক এবং তাঁর দুই সঙ্গী আরিফ বদরুদ্দিন এবং আনসার আহমেদ জানিয়েছিল, ২০০৫ থেকে ভারতে যে ক’টি বিস্ফোরণ হয়েছে সেগুলির জন্য ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনই দায়ী। তবে সাদিক আদালতে জানায়, দুর্নীতি দমন শাখার অফিসারেরা তাকে ভয় দেখিয়ে ওই স্বীকারোক্তি আদায় করেছিল। একটি কাগজে তাঁদের দিয়ে সই করানো হয়। তাতে কী লেখা ছিল, না জেনেই সই করে তারা। সরকারি পক্ষের উকিল আবদুল ওয়াহাব খান সাদিককে বিরূপ সাক্ষী বলে ঘোষণা করেছেন। তাকে ফের জেরা করা শুরু হয়েছে।
|
দিগ্বিজয়ের ভোলবদল |
সংবাদসংস্থা • গুয়াহাটি |
মত বদলে ফেললেন দিগ্বিজয় সিংহ। শনিবার গুয়াহাটিতে তিনি বলেন, “সনিয়া গাঁধী এবং মনমোহন সিংহের নেতৃত্বেই আমরা লোকসভা ভোটে যাব।” সম্প্রতি কংগ্রেসের এই নেতাই কড়া ভাষায় ক্ষমতার দুই কেন্দ্রের সমালোচনা করেছিলেন। বরাবর রাহুল গাঁধীর সমর্থক দিগ্বিজয়ের সেই কথায় অসন্তুষ্ট হন মনমোহন। তিনি সেই বার্তা ১০ জনপথেও পৌঁছে দেন। তার পরেই সনিয়ার নির্দেশে দলের প্রধান মুখপাত্র জনার্দন দ্বিবেদী সনিয়া-মনমোহনের যৌথ নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন। দলের বক্তব্য, ভবিষ্যতে প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, তা নিয়ে জল্পনা থামাতে নেতৃত্বের নির্দেশেই ক্ষমতার দুই কেন্দ্রের সমালোচনা করেছিলেন দিগ্বিজয়। কিন্তু সেই মন্তব্যের ফলে বর্তমান সরকারের প্রতি প্রকারান্তরে অনাস্থা প্রকাশ পায়। তাই তড়িঘড়ি জনার্দন তার বিরোধিতা করেন। আর এ দিন দিগ্বিজয় নিজেই সনিয়া-মনমোহন দ্বৈত নেতৃত্বের কথা বলে বিতর্কে জল ঢালতে চাইলেন। |
গুলিতে নিহত গ্রামবাসী |
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
সহ-শিকারীর গুলিতে এক গ্রামবাসীর মৃত্যু হল। ঘটনাটি ঘটেছে মণিপুরের সাপেরমেনিয়া এলাকায়। পুলিশ জানায়, গত কাল বিকেলে গ্রামবাসীরা দেশি বন্দুক নিয়ে জঙ্গলে শিকার করতে ঢোকে। সেই দলেই ছিলেন নিংথৌজাম খেইজাও (৫৫)। সন্ধ্যার মুখে এক শিকারি বাঁদর ভেবে গাছের আড়ালে থাকা খেইজাওকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়ে দেয়। পরে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
|
দুর্ঘটনায় মৃত বাবা-মেয়ে |
সংবাদসংস্থা • রাঁচি |
ডাম্পারের ধাক্কায় মৃত্যু হল এক পরিবারের দুই সদস্যের। আজ বিকেলে ঘটনাটি ঘটেছে ধানবাদের গোবিন্দপুরের কাছে খরকা বাঁধ এলাকায়। পুলিশ জানায়, মৃতের নাম তরুণ বাউরি (৩০) ও মুন্নি বাউরি (৩)। তরুণের স্ত্রী হেমাদেবীকে চিকিৎসার জন্য ধানবাদের পাটলিপুত্র মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ জানায়, বাউরি পরিবার কিয়া বস্তির বাসিন্দা। আজ বিকেলে তরুণ ২ নম্বর জাতীয় সড়ক দিয়ে বাইকে চড়ে স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে ঝরিয়ার নিরসাতে শ্বশুর বাড়ি যাচ্ছিলেন। একটি ডাম্পার বিপজ্জনক গতিতে এসে তাঁদের ধাক্কা মারে। বাইক থেকে ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থলেই চালক তরুণ ও তাঁর তিন বছরের কন্যার মৃত্যু হয়।
|
দোকানে ডাকাতি |
নিজস্ব সংবাদদাতা • ধুবুরি |
পরপর দুটি দোকানের শাটার ভেঙে নগদ টাকা-সহ তিন লক্ষাধিক টাকার জিনিসপত্র লুঠ করে পালাল দুষ্কৃতীরা। শুক্রবার গভীর রাতে ধুবুরি জেলার দক্ষিণ শালমারার সূর্যমণি বাজারে ঘটনাটি ঘটেছে। পুলিশ জানিয়েছে, রাতে বাজারের একটি কাপড়ের দোকান এবং একটি স্টেশনারি দোকানের শাটার ভেঙে ২৫ হাজার টাকা ও আড়াই লক্ষ টাকার জিনিসপত্র নিয়ে দুষ্কৃতীরা পালায়।
|
দুর্ঘটনায় মৃত ১ |
সংবাদসংস্থা • আগরতলা |
পথ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন এক খালাসি। মালবাহী একটি ছোট ট্রাক ডুকলি থেকে আমতলীর পূর্ণগ্রামে যাওয়ার সময়ে দুর্ঘটনায় পড়ে। গাড়ির খালাসি হরিধন দাস গুরুতর জখম হন। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। গাড়িটিকে পুলিশ বাজেয়াপ্ত করলেও, চালক ফেরার। |
|