সিগারেটে মাদক বিক্রি, গ্রেফতার তিন |
ক্রেতা সেজে দোকানে হানা দিয়ে মাদক মেশানো সিগারেট বিক্রেতাকে হাতে নাতে ধরে ফেলে পুলিশ। ধৃত শেখ গোলাপকে জেরা করে শেখ জবু ও সন্ন্যাসী বাগদি নামে তাঁর আরও দুই সঙ্গীকে ধরে পুলিশ। প্রথম দু’জনের বাড়ি দুবরাজপুর পুরসভা এলাকায়। সন্ন্যাসীর বাড়ি খয়রাশোলের পাইগড়া গ্রামে। পুলিশের কাছে খবর ছিল, দুবরাজপুর পুর-এলাকার পাওয়ার হাউস মোড়ের ওই দোকানে সিগারেটের তামাকের মধ্যে গাঁজা ও সাদা রঙের গুঁড়ো জাতীয় কোনও নিষিদ্ধ মাদক মিশিয়ে তা চড়া দামে বিক্রি করা হয়। কিন্তু হাতে নাতে বিষয়টি এত দিন ধরা পড়েনি। বুধবার সন্ধ্যায় ওই দোকানে ক্রেতা সেজে পুলিশ যায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই দোকান থেকে এক একটি ‘স্প্যেশাল’ সিগারেট ২৫০ টাকা দামে বিক্রি করা হত। নেশার কবলে পড়ে গিয়েছিল বেশ কিছু ছাত্রও। ধৃতদের কাছ থেকে এক কিলো সাদা রাসায়নিক পদার্থ, তিন কিলো গাঁজা এবং মাদক মেশানো চল্লিশটি সিগারেট উদ্ধার হয়েছে বলে পুলিশের দাবি। ধৃতদের বৃহস্পতিবার সিউড়ি আদালতে হাজির করানো হলে বিচারক ১৪ দিন জেল হাজতে থাকার নির্দেশ দেন। জেলা পুলিশ সুপার মুরলীধর শর্মা বলেন, “ওই কারবারে আরও কেউ জড়িত কি না, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।”
|
ফের বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল খয়রাশোলে। ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে ১১টি খড়ের ছাউনি দেওয়া বাড়ি। মারা গেল বেশ কয়েকটি ছাগল, হাঁসমুরগি। এ বারের ঘটনাস্থল খয়রাশোলের পাঁচড়া পঞ্চায়েত এলাকার বপাতরা গ্রামে। তিন ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
|
শ্রীনিকেতন-শান্তিনিকেতন উন্নয়ন পর্ষদের উদ্যোগে আলোকিত হল প্রান্তিক থেকে শ্যামবাটি ক্যানাল পর্যন্ত প্রায় দেড় কিলোমিটার রাস্তা। এলাকার বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল, শহরের অন্যতম ব্যস্ত রাস্তায় পথবাতি চাই। বৃহস্পতিবার তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায় আলো জ্বালিয়ে ওই পথবাতির উদ্বোধন করেন। প্রায় ১২ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৪৫টি পথবাতি বসানো হয়। |