ডাক্তার বসবেন কোথায়, হাতাহাতি নেতা-কর্মীদের
নিজস্ব সংবাদদাতা • অন্ডাল |
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের বসার ব্যবস্থা ঠিক করা নিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে আক্রমণ ও মারধরের অভিযোগ তুললেন গ্রামপ্রধান ও পঞ্চায়েত সদস্য। অন্ডালের দক্ষিণখণ্ড পঞ্চায়েতের ঘটনা। অন্ডাল পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূল সদস্য তাপসী নন্দী জানান, পঞ্চায়েত কার্যালয়ে একজন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক নিয়োগ করেছে সরকার। এক বছর আগে থেকেই প্রতিদিন তিনি আসেন। তবে বসার উপযুক্ত জায়গা না পেয়ে ফিরে যান। তাঁর অভিযোগ, “স্থানীয় বাসিন্দারা যাতে চিকিৎসা পায় তার জন্য প্রধানকে ওই চিকিৎসককে একটা নির্দিষ্ট ঘর দেওয়ার অনুরোধ করি। কিন্তু তিনি আমাকে কটূক্তি করেন। প্রতিবাদ করলে মারধরও করা হয়।” তবে প্রধান গুড্ডি কেওটের দাবি, “ওই চিকিৎসকের জন্য পঞ্চায়েত কার্যালয়ের উপর তলায় একটি ঘর মঙ্গলবার থেকে ঠিক করে দেওয়ার কথা বলা হলেও তাপসীদেবী তা শুনতে চাননি। তখনই ব্যবস্থা করতে হবে বলে আমাকে মারধর করেন।” এরপরে জনা কুড়ি তৃণমূল সমর্থক এসে পঞ্চায়েত কার্যালয়ে বাইরে থেকে আধ ঘণ্টা তালা ঝুলিয়ে রাখেন বলেও তাঁর অভিযোগ। দু’জনেই অন্ডাল থানায় একে অপরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।”
|
অমিল ব্লাডব্যাগ
নিজস্ব সংবাদদাতা • বালুরঘাট |
ব্যাগের অভাবে রক্ত সংগ্রহ ব্যাহত হয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুরে। হাসপাতাল সূত্রের খবর, এতে বালুরঘাট জেলা হাসপাতাল চরম রক্ত সংকটে ভুগছে। তিন দিন হাসপাতালের ব্লাড ব্যাঙ্কে নেগেটিভ গ্রুপের কোনও রক্ত নেই। নেই এবি পজিটিভ রক্ত। সোমবার ব্লাড ব্যাঙ্কের মজুত তালিকায় ছিল সর্বসাকুল্যে এ গ্রুপের চার ইউনিট, বি গ্রুপের ৫ ইউনিট এবং ও গ্রুপের মাত্র ৪ ইউনিট রক্ত। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন রক্তদান শিবির করলেও ব্যাগের অভাবে রক্ত সংগ্রহ করা যাচ্ছে না। হাসপাতাল সুপার বুদ্ধদেব মন্ডল বলেন, “ব্যাগের অভাব আছে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।” মাসে জেলায় প্রয়োজন হয় ৫০০ ইউনিট রক্ত। থ্যালাসেমিয়ার আরও প্রয়োজন হয় ১০০ ইউনিট।
|
সোয়াইন ফ্লুতে মৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা • আমদাবাদ |
গুজরাতে গত তিন মাসে সোয়াইন ফ্লুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ১৫৮। রবিবার রাজকোট সিভিল হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে রানিদেবী রাই নামে এক মহিলার। ওই হাসপাতালেই এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৫১ জনের। |