টুকরো খবর
আর্থিক সংস্থাকে এক কোটি টাকা জরিমানা সেবির
তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগে রোজ ভ্যালি রিয়েল এস্টেট্স অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন-কে এক কোটি টাকা জরিমানা করল শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রক সেবি। তাদের দাবি, বেআইনি ভাবে ডিবেঞ্চার ছাড়ার ব্যপারে সংস্থার বিরদ্ধে তদন্তে সেবিকে প্রয়োজনীয় নথি সরবরাহ করেনি তারা। অবশ্য অভিযোগ মানতে নারাজ রোজ ভ্যালি কর্তৃপক্ষ। তাঁদের দাবি, সেবির চাহিদা মেনে সব তথ্যই দেওয়া হয়েছে। জরিমানার বিরুদ্ধে সংস্থা আইনি পদক্ষেপ করবে বলেও জানান তাঁরা। রোজ ভ্যালি রিয়েল এস্টেট্স গত ২০০১-’০২ এবং ২০০৪-’০৫ থেকে ২০০৭-’০৮ সালের মধ্যে প্রতি বছর ৪৯ জনেরও বেশি লগ্নিকারীকে ডিবেঞ্চার বেচেছিল। বাজার থেকে ১২.৮২ কোটি টাকা তুলেছিল। কিন্তু ডিবেঞ্চার ছাড়া নিয়ে যে আইন আছে, তা সংস্থা মানেনি বলে অভিযোগ। এই মর্মে রেজিস্ট্রার অফ কোম্পানিজ-এর কাছে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই তদন্তে নামে সেবি। বেআইনি ভাবে ডিবেঞ্চার ছাড়ার অভিযোগের ভিত্তিতে রোজ ভ্যালির বিরুদ্ধে ২০১১-র ১৪ জুলাই সমন জারি করে তারা। এ সংক্রান্ত নথি জমারও নির্দেশ দেয়। কিন্তু তখন সেবির নোটিসের জবাব দিলেও সব তথ্য দেয়নি সংস্থা। পরে ২০১১-র ১৭ নভেম্বর ফের ওই সব নথি চেয়ে তাদের চিঠি দেয় সেবি। কিন্তু অভিযোগ, এর পরেও সব তথ্য দেয়নি রোজ ভ্যালি। অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সংস্থার ডিরেক্টর শিবময় দত্ত। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, “জরিমানা নিয়ে এখনও কিছু জানি না। তবে আমরা সেবির তদন্তকারী অফিসারের কাছে এ মাসের গোড়াতেও হাজিরা দিয়েছি। মামলার ব্যাপারে সেবির চাওয়া সব তথ্য সরবরাহ করেছি। তা ছাড়া, যে সব লগ্নিকারীকে ডিবেঞ্চার বিক্রি করা হয়েছিল, তাঁদের টাকাও ফেরত দেওয়া হয়েছে। এর পরেও সেবি জরিমানা করলে আইনি পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করব।”

২,০০০ কোটি জরিমানা নোকিয়ার
কর ফাঁকির অভিযোগে নোকিয়াকে ২,০০০ কোটি টাকা জরিমানা করল আয়কর দফতর। ফিনল্যান্ডের মোবাইল নির্মাতাকে ১ সপ্তাহের মধ্যে টাকা জমা দিতে বলা হয়েছে। এর বিরুদ্ধে অবশ্য ইতিমধ্যেই আদালতে গিয়েছে নোকিয়া। তাদের আবেদনের ভিত্তিতে এই নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। ১০ এপ্রিল আদালতে উত্তর দেবে দফতর। ২০০৬-এ চেন্নাইয়ে কারখানা গড়ার পর কর দফতরের নজরদারিতেই ছিল নোকিয়া। ২০১২ পর্যন্ত ৭ বার সংস্থা নোটিসও পেয়েছে। তবে সংস্থার দাবি, ভারত-ফিনল্যান্ড দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি মেনেই কাজ হয়েছে।

ঋণনীতি নিয়ে প্রস্তাব
ঋণনীতি নির্ধারণে কেন্দ্রের ক্ষমতা বাড়াতে খসড়া প্রস্তাব পেশ করল অর্থ মন্ত্রক নিযুক্ত কমিটি। তাদের প্রস্তাব, সুদ সম্পর্কে শেষ কথা বলুক আরবিআই গভর্নরের অধীনস্থ ৭ সদস্যের কমিটি। সেখানে থাকুন কেন্দ্র নিযুক্ত প্রতিনিধিরাও। যেমনটা হয়ে থাকে বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই। অর্থাৎ শুধু গভর্নরের সিদ্ধান্তে সুদ কমানো-বাড়ানোর পদ্ধতি বদলাতে চায় দিল্লি।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.