প্রকাশ্যেই গাছ কেটে নিয়ে যাচ্ছে লোকজন। এগরা ১ ব্লকের বিদ্যাসাগর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার কৈঁথোড় ও গোকুলপুর গ্রামে শ’য়ে গাছ পাচার হয়ে গেলেও ব্যবস্থা নিচ্ছে না কেউ। কারণ সামনেই ভোট। এই সময় জনতাকে চটিয়ে লাভ নেই কোনও রাজনৈতিক দলেরই। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এই দুই গ্রামের শ্মশান পুকুর পাড়ে বছর দশেক আগে বনসৃজন প্রকল্পে কয়েক হাজার ইউক্যালিপটাস, আকাশমণি, নিম গাছ লাগিয়েছিল পঞ্চায়েত সমিতি। পরিণত ওই গাছগুলিই একে-একে কেটে নিয়ে যাচ্ছে লোকজন। কখনও ক্লাবের ছেলেরা, কখনও গ্রামকমিটি। কখনও গাছ কেটে কাঠ বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। কখনও বা জ্বালানি করে বনভোজন হচ্ছে। |
স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যা সিপিএমের মিনুরানি সাউ বিদ্যাসাগর পঞ্চায়েতের উপপ্রধান। তিনি পঞ্চায়েত সমিতির ঘাড়ে দায় ঠেলে বলেন, “ওরাই গাছ লাগিয়েছিল। ওরাই ব্যবস্থা নিক।” স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যা সিপিএমের বীনা শাসমল বলেন, “জামি আমাদের আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে। কিন্তু আমি তা বন্ধ করব কী ভাবে? গাছ বিক্রির প্রস্তাব আগেই দিয়েছিলাম। বিরোধী দলের বলে কেউ কথায় গুরুত্ব দেয়নি।” এগরার মহকুমাশাসক অসীমকুমার বিশ্বাস বলেন, “অভিযোগের তদন্ত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
|
হলদিবাড়ি বেলতলি এলাকায় তিস্তা নদীর চর দিয়ে অবাধে গরু পাচারের অভিযোগ তুলে সরব হল বিজেপি। দলের পক্ষ থেকে পুলিশ এবং ব্লক প্রশাসনকে স্মারকলিপি দিয়ে ওই অভিযোগ জানানো হয়েছে। বিজেপির হলদিবাড়ি ব্লক সভাপতি স্বপন সরকার জানান, বেলতলি এলাকার তিস্তা নদীর চরে গরু পাচারের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছে। অলিলম্বে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। মাথাভাঙার মহকুমার পুলিশ আধিকারিক সীতারাম সিংহ বলেন, “ওই এলাকায় বিএসএফের দায়িত্বে রয়েছে। বিএসএফের সঙ্গে কথা বলা হবে।” বেলতলির কাছে তিস্তা নদী ৪ কিলোমিটার চওড়া। সেখান থেকে এক কিলোমিটার দক্ষিণে তিস্তা বাংলাদেশে ঢুকেছে। এলাকায় চর থাকায় রাতের অন্ধকারে গরু পাচার হচ্ছে বলে অভিযোগ।
|
হাতির হানায় ঘর ভাঙল, মারা গেলেন ১ জন। গত রাতে, গোলাঘাট জেলার নুমালিগড়ের ঘটনা। বকোলিয়ার ২ নম্বর বুড়াগোসাঁইখাত গ্রামে হানা দেয় হাতির দল। চলাচলের পথে পড়া একটি গাড়ি ও একটি কাঁচা বাড়ি তারা গুঁড়িয়ে দেয়। বাড়ির ভিতরে ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় নাথু গড় নামে এক ব্যক্তি মারা যান। এক শিশু-সহ তিন জন এই ঘটনায় জখম হয়েছেন।
|
একটি চিতাবাঘের চামড়া উদ্ধার হল। সোমবার রাতে ভুটান সীমান্তের ভূটানঘাট ক্যাম্পের এসএসবি জওয়ানেরা ওই চিতাবাঘের চামড়া উদ্ধার করেন। এ দিন রুটিন টহল দেওয়ার সময় দুই অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিকে দেখতে পেয়ে তাঁদের তাড়া করেন জওয়ানেরা। |