টুকরো খবর
বর্জ্য পোড়াল হাসপাতালে
হাসপাতাল চত্বরের জমে থাকা ময়লা নিজেরাই জ্বালিয়ে দিলেন কর্তৃপক্ষ। বুধবার ঘটনাটি ঘটে আলিপুরদুয়ার মহকুমা হাসপাতালের মর্গের সামনে। এতে হাসপাতালের একাংশ কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায়। কর্মী অভিযোগ, “পুরসভা ঠিকঠাক ময়লা না নেওয়ায় মাঝে মাঝে আর্বজনা জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।” তা শুনে ক্ষোভ প্রকাশ করেন মহকুমা শাসক তথা হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান অমলকান্তি রায়। তিনি বলেন, “কেন হাসপাতাল চত্বরে আর্বজনা জ্বালানো হল সেটা সুপারের কাছে জানতে চেয়েছি। এর পাশাপাশি, কেন তিনি বিষয়টি নিয়ে পুরসভার চেয়ারম্যানের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন না তা দেখা হচ্ছে। এই ভাবে আবর্জনা পোড়ালে দূষণ ছড়ানোর আশঙ্কা রয়েছে। তাই চেয়ারম্যানের সঙ্গেও কথা বলব।” মহকুমা হাসপাতালের সুপার সুজয় বিষ্ণু জানান, হাসপাতালের বায়ো মেডিক্যাল বর্জ্য ও সাধারণ ময়লা জমা হয়। পুরসভা তা না নেওয়ায় সমস্যা হচ্ছে। অভিযোগ অস্বীকার করে পুর চেয়ারম্যান দীপ্ত চট্টোপাধ্যায় জানান, হাসপাতালে সাধারণ ময়লার সঙ্গে বায়ো মেডিক্যাল আর্বজনা চলে আসে। এতে সংক্রমণ ছাড়ানোর ভয় রয়েছে। বায়ো মেডিক্যাল ও সাধারণ আর্বজনা আলাদা করার বিষয়টি নিয়ে রোগী কল্যাণ সমিতির বৈঠকে আলোচনা করা হয়েছে। লাভ হয়নি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সাধারণ আবর্জনা হাসপাতালের বাইরে রাখলে আমরা তা পরিষ্কার করে দেব।

হাতির হানা, যুবক জখম
জঙ্গলে গিয়ে হাতির হানায় জখম হল এক যুবক। বুধবার দুপুর নাগাদ কোদালবস্তি রেঞ্জের মন্থরাম জঙ্গলে এই ঘটনাটি ঘটে। জখম ওই যুবককে কোচবিহারের একটি নার্সিংহোমে ভর্তি করানো হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, জখম যুবকের নাম অরুণ বসুমাতা। ওই যুবক স্কুটার নিয়ে মন্থরাম থেকে জঙ্গল পথ দিয়ে কোদালবস্তি যাওয়ার সময় হাতির সামনে পড়ে যায়। সেই সময়ে দাঁতাল হাতি তাঁকে শুঁড়ে করে তুলে মাটিতে ফেলে দেয়।

নতুন মুখ্য বনপাল
উত্তরবঙ্গের নতুন মুখ্য বনপাল (বন্যপ্রাণ) হচ্ছেন বিপিন কুমার সুদ। বর্তমানে ওই পদে আছেন বৃজরাজ শর্মা। বৃজরামবাবু দক্ষিণবঙ্গের দক্ষিণ পশ্চিম সার্কেলের মুখ্য বনপাল পদে যোগ দেবেন। আগামী সপ্তাহে ওই রদবদল হবে। বিপিনবাবু জলপাইগুড়ি বন্যপ্রাণ শাখার বনপাল পদে আছেন। রাজ্যের বনমন্ত্রী হিতেন বর্মন এই দিন জানিয়েছেন, সম্প্রতি বেশ কয়েক জন বন কর্তার পদোন্নতি হয়েছে। বিপিনবাবুরও পদোন্নতি হয়েছে।

পরোয়া নেই
ছবি: কিংশুক আইচ।
কংসাবতী থেকে বেআইনি ভাবে বালি তোলা চলছেই। কিছু ব্যবসায়ী প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে রাজস্বের বিনিময়ে নদীখাত থেকে বালি তুললেও তার প্রায় কয়েক গুণ বেশি ব্যবসায়ী বেআইনি ভাবে এই কারবার করে চলেছে। প্রশাসনের নাকের ডগা দিয়েই লরিতে করে পাচার হয়ে যাচ্ছে বালি। ক্রমাগত বালি তোলার ফলে নদীখাতে গভীর গর্ত তৈরি হচ্ছে। সেগুলি কার্যত মরণকূপ। বেশ কয়েকবার স্নান করেতে গিয়ে তাতে তলিয়ে গিয়ে মৃত্যু পর্যন্ত হয়েছে। তার পরেও হুঁশ ফেরেনি।


First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.