কান্দিমহকুমা শহর ও শহরতলিতে বেশ কয়েক বছর ধরে ডি জে বক্স নামক শব্দদানব যন্ত্রের অত্যাচার বেড়ে চলেছে। প্রথম দিকে বিভিন্ন পুজোয় ও সভা-সমিতিতে ডি জে বক্স ব্যবহার শুরু হয়। পরে ওই শব্দদানব যন্ত্রের ব্যবহার প্রসারিত হয় বিভিন্ন ধরণের সামাজিক অনুষ্ঠানেও। ফলে শব্দদূষণে ছোট থেকে বড়, অতীষ্ঠ সবাই। প্রশাসন ও পুলিশকর্তাদের নাকের ডগাতেই চলে ওই উপদ্রব। শব্দদানবের অত্যাচারের সঙ্গে সম্প্রতি যুক্ত হয়েছে ক্রমবর্ধমান মদ্যপ ব্যক্তিদের প্রকাশ্যে মাতলামি। মদ্যপানের পর তীব্র গতিতে তারা মোটরবাইক নিয়ে শহরের বুকে দাপিয়ে বেড়ায়। তাদের ভয়ে জড়সড় হয়ে থাকে নিরীহ নাগরিকেরা। নাগরিক জীবনকে এই অত্যাচার থেকে রেহাই দিতে পুলিশ-প্রশসানকে সক্রিয় হওয়ার আবেদন জানাই।
অময় চক্রবর্তী, কান্দি
|
নদিয়ার শক্তিনগর জেলা হাসপাতালের পুলিশ মর্গের ডোমেরা ময়নাতদন্ত করার জন্য মৃতের আত্মীয় পরিজনদের কাছ থেকে সেলামি হিসাবে মোটা টাকা দাবি করে। টাকা না দেওয়া হলে শব ব্যবচ্ছেদের পর সেলাই না করেই তাঁরা মৃতদেহ পরিবারের লোকজনের হাতে তুলে দেবে বলে হুমকি দেয়। এক দিকে স্বজন হারানোর দুঃখ অন্য দিকে মৃতদেহ সামনে ফেলে রেখে উপরি-পাওনার জন্য ডোমেদের অমানবিক দর কষাকষি। ফলে দরিদ্র-ধনী নির্বিশেষ সব স্তরের বিপন্ন পরিবারগুলোকে বাধ্য হয়েই ডোমেদের দাবির কাছে মাথা নোয়াতে হয়। যুগ যুগ ধরে ওই নিষ্ঠুর পীড়ন বহাল রয়েছে সে কথা পুলিশ প্রশাসনের না জানার কথা নয়। তবুও ওই অন্যায় ব্যবস্থা বন্ধ করার বিষয়ে কোনও উদ্যোগ নেই কেন?
সুরজিৎ মণ্ডল, ধুবুলিয়া |