অটোয় মিটার বসলে ট্যাক্সিমালিকদের একাংশ তার বিরোধিতায় নামবেন। সোমবার মহাকরণে পরিবহণমন্ত্রী মদন মিত্রকে এ কথা জানায় ‘বেঙ্গল ট্যাক্সি অ্যাসোসিয়েশন’। মন্ত্রী সংগঠনের নেতাদের হঠকারি সিদ্ধান্ত না নিতে অনুরোধ করেন। কারণ, সামনেই উচ্চ মাধ্যমিক ও পঞ্চায়েত ভোট। ট্যাক্সি বেঁকে বসলে মানুষ দুর্ভোগে পড়বেন বলে মনে করছেন পরিবহণমন্ত্রী। মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে ‘বেঙ্গল ট্যাক্সি অ্যাসোসিয়েশন’-এর সভাপতি বিমল গুহ বলেন, “আমরা হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আদালতে যাব। আগামী ২০ বা ২১ মার্চ সব ট্যাক্সি সংগঠনকে নিয়ে কনভেনশন হবে। তাতে ঠিক হবে কলকাতায় ট্যাক্সি চালানো হবে কি না।” বিমলবাবু আরও জানান, ডিজেলের দাম প্রায় প্রতি মাসেই গড়ে ৫০ পয়সা বাড়ছে। ট্যাক্সির সংখ্যা ৩০ শতাংশ কমেছে। নতুন ট্যাক্সির লাইসেন্স পেতে অসুবিধা হচ্ছে। ট্যাক্সির ব্যবসায় আর লাভ নেই। তাঁর বক্তব্য, অটোয় মিটার বসলে ট্যাক্সি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ট্যাক্সি চড়লে এখন ন্যূনতম ২৫ টাকা যাত্রীকে দিতে হয়। মিটার বসানো অটো ভাড়া করলে এর চেয়ে অনেক কম টাকা দিতে হবে। তখন অধিকাংশ লোক ট্যাক্সি ভাড়া চড়বেন না। বিমলবাবুর দাবি, কলকাতা এবং শহরতলিতে বর্তমানে ৬০-৬৫ হাজার অটো চলে। অটোয় মিটার লাগাতে হাইকোর্ট যে নির্দেশ দিয়েছে, সে প্রসঙ্গে মদন মিত্র জানান, তাঁর দফতরের অফিসারেরা সংশ্লিষ্ট সব ধরনের পরিবহণ-মালিকদের সংগঠনের সঙ্গে কথা বলছেন। পরিবহণ দফতরের এক কর্তা জানান, অটোয় মিটার বসলে অন্য গণ-পরিবহণ ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হবে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
|
 |
আইনজীবীদের এক দিনের কর্মবিরতি। সোমবার সিউড়িতে তোলা নিজস্ব চিত্র। |
|
শিক্ষার অধিকার আইন (২০০৯) কার্যকর হতে আর এক মাস। |
• সারা বছর পড়া চালানো যায় এমন বাড়ি |
• প্রতি শ্রেণিকক্ষে এক জন শিক্ষক |
• ছাত্র এবং ছাত্রীদের জন্য আলাদা শৌচাগার |
• বিদ্যুত্ সংযোগ |
• রান্নাঘর |
• পানীয় জল |
• গ্রন্থাগার |
• খেলার মাঠ |
• প্রতিবন্ধী পড়ুয়াদের চলাচলের সুবিধার জন্য ‘র্যাম্প’ |
• প্রাথমিকে ৩০ জন পড়ুয়াপিছু এক জন শিক্ষক |
• উচ্চ প্রাথমিকে ৩৫ জন পড়ুয়াপিছু এক জন শিক্ষক |
• সব শিক্ষকের পড়ানোর প্রশিক্ষণ আবশ্যক |
• স্কুলগুলিতে যা থাকার কথা |
|