ঝামেলা শুরু, পারিবারিক গণ্ডগোল থেকে। গড়াল বোমাবাজি পর্যন্ত। চাপড়ার তালুহোদাতে রবিবার রাতের ওই ঘটনায় ছ’জন গুরুতর জখম হয়েছেন। আহতদের শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এক জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। জেলার পুলিশ সুপার সব্যসাচীরমণ মিশ্র বলেন, “পারিবারিক গণ্ডগোলের জেরেই ওই ঘটনা। তদন্ত হবে।” |
হাসপাতালে আহতেরা।—নিজস্ব চিত্র। |
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আব্দুল বিশ্বাস ও সাইফুল বিশ্বাসদের দাবি, “আমাদের এক সম্পর্কিত ভাই প্রায় দিনই মদ খেয়ে গণ্ডগোল করত। দিন তিনেক আগে আমরা তার প্রতিবাদ করি। তাতেই ওর রাগ। রবিবার রাত ৮টা নাগাদ আমরা মাঠে বসে গল্প করছিলাম। জনা পাঁচেক সঙ্গী নিয়ে ও সেখানে চড়াও হয়। গুলি চালায়। গুলি কারও গায়ে না লাগলেও, সকলেই ভয়ে পালিয়ে যায়।”
স্থানীয় সূত্রের খবর, ওই ‘হামলা’র খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছলে অভিযুক্ত যুবক ও তার সাগরেদরা পালিয়ে যায়। পুলিশ ফিরে যায়। ওই যুবকের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া যায়, তা নিয়ে তাঁর আত্মীয়-পড়শিরা আলোচনায় বসেন। অভিযোগ, আলোচনা চলাকালীন রাত ১১টা নাগাদ সেখানে বোমা ছোড়ে ওই যুবক এবং তার সঙ্গীরা। |