তাঁর কথায়, “আমি বারণ করার আগেই নার্স এসে আমার ছেলেকে ইঞ্জেকশন দিয়ে দেন। কোনও কথাই শোনেননি।” অভিযুক্ত নার্সকে কারণ দর্শানোর চিঠি দেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কথায়, “ওই ইঞ্জেকশনে শিশুটির কোনও শারীরিক ক্ষতির আশঙ্কা নেই, কিন্তু এমন ঘটনা বাঞ্ছনীয় নয়। অনেক ইঞ্জেকশন রয়েছে, যা এক জনের বদলে অন্য জনকে দিলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। তাই নার্স বা চিকিত্সকের সচেতন থাকা দরকার।” চিকিত্সক সুব্রত মৈত্র বলেন, “ভয়ের কারণ নেই। এই ইঞ্জেকশনে কোনও ক্ষতি হবে না।’ রেবিস বিশেষজ্ঞ সুমিত পোদ্দারের কথাতেও, “বাচ্চাটির এতে কোনও শারীরিক সমস্যা হবে না। কিন্তু এই ধরনের গাফিলতি হওয়াটা অন্যায়।”
|
সিগারেট, গুটখা, খৈনি-সহ সমস্ত ধরণের তামাকজাত দ্রব্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে চলেছে অসম। স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা আজ জানান, চলতি বাজেটেই, এ নিয়ে বিল আনা হবে। রাজ্যজুড়েই তামাক বিরোধী অভিযান চলছে। তবে তামাক নিষিদ্ধ করার চেষ্টা হলেও বিভিন্ন কারণে সেই আইন প্রণয়ন করা সম্ভব হয়নি। মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিমন্ত তামাক নিষিদ্ধ করতে বদ্ধপরিকর। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক রাজ্যে যে বিশেষ তামাক বিরোধী অভিযান শুরু করেছে, গগৈ নিজেই তার ব্র্যান্ড-অ্যাম্বাস্যাডর। তিনি বলেন, “উত্তর-পূর্ব ও অসমে ক্যান্সার যে হারে বাড়ছে, তার পিছনে রয়েছে তামাকের কুপ্রভাব। স্বাস্থ্যের সঙ্গে আর আপস নয়।” |