|
|
|
|
|
|
|
ছবি: পিয়েতা
দেশ: দক্ষিণ কোরিয়া
পরিচালক: কিম-কি-দুক
সাল: ২০১২
শান্তনু চক্রবর্তী |
|
কাং-দো নামে লোকটা সোল শহরের নাকের ডগাতেই থাকে। শহুরে মানুষের মতোই হাল-ফ্যাশনের শার্ট-প্যান্টুল পরে ঘোরাফেরা করে। কিন্তু আসলে লোকটা একটা আস্ত জানোয়ার। নিষ্ঠুরতা একই সঙ্গে তার পেশা এবং জীবনযাপন। সে সুদখোর মহাজনদের হয়ে টাকা উসুল করে। বড় ভয়ানক সেই উসুলের তরিকা। সোলের শহরতলিতে ছোটখাটো কারখানা চালিয়ে যারা দিন গুজরান করে, সেই সব আধা-গরিব লোকেরাই কাং-দো’দের আসলি ক্লায়েন্ট। কাং-দো’র বস ওদের দিয়ে একটা অ্যাক্সিডেন্ট বিমা করিয়ে নেয়। আর মাসে ১০% হারে সুদ দিতে না পারলে তাদের কারখানা বা বাড়িতে হানা দেয় কাং-দো। সে কাউকে আধা-তৈরি দেড় তলা বাড়ির ছাদ থেকে ফেলে দিয়ে তার মালাইচাকিটা ভেঙে দেয়। আবার মেশিনের মধ্যে ঢুকিয়ে দিয়ে কারওর চেটোর একটু উপর থেকে হাতটুকু কেটে নেয়। আর কাং-দো’র মালিক ইনশিওরেন্স কোম্পানির কাছ থেকে ওই বেচারাদের নামে পাওনা টাকাটা আদায় করে নেয়।
ছবিটা দেখতে দেখতে কারও মনে হতে পারে, কিম-কি-দুক বোধহয় তাঁর ১৮ নম্বর ছবিটায় এসে দক্ষিণ কোরিয়া তথা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ধনতন্ত্র সম্পর্কে কিছু বলতে চাইছেন। ধনতন্ত্রের চেহারাটা তাঁর কাছে কাং-দো’র মতোই নিষ্ঠুর-আগ্রাসী-অমানবিক-বিকারগ্রস্ত। কিন্তু এই ফিল্ম তো শুধু ‘দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ধনতন্ত্র সম্পর্কে দু-চার কথা— যা আমি জানি’ গোছের ছবি নয়। এ হল কাং-দো’র ভয়ানক গল্প। যে একটা অগোছালো ফ্ল্যাটে একলা থাকে, যার মা-বাবা-ভাই-বোন-বন্ধু কেউ কোত্থাও নেই, প্রেমিকাও নেই। একলা বিছানায় পাশবালিশ আঁকড়ে সে স্বমেহন করে। আর পাঁচটা লোকের মতো তার সুস্থ-স্বাভাবিক যৌন-কামনা আছে কি না তা-ও বোঝা যায় না! টাকা আদায় করতে গিয়ে, খাতকের বউ যদি তার মন ভোলাতে তাকে শরীর দিতে চায়, কাং-দো তার নগ্ন পিঠে কয়েক ঘা বেল্টের বাড়ি মেরে চলে আসে। শরীরটা ছুঁয়েও দেখে না! |
|
এই কাং-দো’র খাওয়া-দাওয়া-থাকা-শোওয়া সবটাই কিম্ভূত। জ্যান্ত মুরগি কিনে এনে সে ক্যামেরার সামনেই সেটাকে কাটে, ছাড়ায়। তার কিচেনে, বাথরুমে, ঘরময় মুরগির পালক, রক্ত, নাড়িভুঁড়ি ছড়িয়ে থাকে। কাং-দো তার ভেতরেই ঘুমোয়, দুঃস্বপ্ন দেখে, হস্তমৈথুন সারে। এমনি করেই দিব্যি কেটে যাচ্ছিল তার ঘিনঘিনে, ভায়োলেন্সময় জান্তব জীবন। কিন্তু সেই জীবনেই হঠাত্ এক দিন, কর্ণের সঙ্গে কুন্তীর আচমকা রঁদেভু-র মতোই, এসে পড়লেন মাঝবয়েসি এক মহিলা। তাঁর দাবি, তিনি কাং-দো’র হারিয়ে যাওয়া মা। জন্মের পরে-পরেই তিনি তাকে কুল-শীল-মান-হীন অন্ধ এক অজ্ঞাত বিশ্বে ভাসিয়ে দিয়েছিলেন। এত দিন পরে এসেছেন, প্রায়শ্চিত্ত করতে। কাং-দো গোড়ায় এই উটকো ঝামেলা হটানোর বিস্তর চেষ্টা করেছিল। সে ওই মহিলাকে যাচ্ছেতাই খিস্তি করে। ঠাস-ঠাস করে চড়ায়, চুলের মুঠি ধরে ঝাঁকায়, আর তার পর এক রাত্তিরে ওই মহিলাকে তার শোওয়ার ঘরে বিছানার ওপর ঠেসে ধরে। পোশাক সরিয়ে তাঁর গোপনাঙ্গে হাত রাখে। হিসহিসিয়ে জিজ্ঞাসা করে— আমি তোমার এইখান থেকেই বেরিয়েছিলাম না? আবার যদি ওখানেই ফিরে যেতে চাই? ওগো আমার মা, আমায় দেবে ঢুকতে?
তার পর কাং-দো ওই মায়ের বয়েসি মহিলার শ্লীলতাহানি করে। কিন্তু মহিলা তবু পরম স্নেহে তার চার পাশে ছায়ার মতোই জুড়ে থাকেন। কাং-দো ক্রমশই বিশ্বাস করতে শুরু করে, এই মহিলা সত্যিই তার মা। খটখটে, নিষ্ঠুর লোকটির জীবনে মাতৃপ্রেমের বান ডাকে। তার শুকনো চোখে এখন কথায় কথায় জল আসে। মা’কে সে চোখে হারায়! আর তখনই কহানি মে টুইস্ট! জানা যায়, এই মহিলা আসলে কাং-দো’র অত্যাচারের ভয়ে আত্মহত্যা করা এক খাতকের মা। শোধ নিতেই তাঁর এই জননী সাজা। কাং-দো’র জীবন-দুনিয়া সব হাতের মুঠোয় নিয়ে এই বার শুরু হয় তাঁর প্রতিশোধের খেলা!
প্রতিহিংসা-ছবির চেনা ফর্মুলার সঙ্গে এখানে মিলে যায় গ্রিক ট্র্যাজেডির ইডিপাস-কমপ্লেক্স, আর যিশু ও মেরির খ্রিস্টীয় রূপক। বাণিজ্যিক ছবির মাপা ছিমছাম গড়নের মধ্যেও ক্রমশ ঘনিয়ে আসে অনিবার্য ট্র্যাজেডির আঁধার। হ্যান্ড-হেল্ড ক্যামেরা আর অগোছালো আলোর স্কিমে ধরা পড়ে ন্যারেটিভ-এর অন্দর থেকে অনর্গল উগরে দেওয়া বিবমিষা, ঘেন্না আর গোপন, অসহায় বিপন্নতা। ভয়ে চোখ বুজে ফেলা ভায়োলেন্সের সঙ্গে ঝকঝকে উইট মিলে ছবিটা এগিয়ে যায় গভীর-জটিল নৈতিক সংকটের দিকে। |
|
২১ জানুয়ারি ২০২০ |
ক্যারাটে, কুস্তি, কুংফু-র বিশেষ কোর্স বি.এড-এর অন্তর্ভুক্ত করল শিক্ষা দফতর। পাশের দাবিতে ছাত্র ও অভিভাবকদের (এবং ছাত্রীদের বয়ফ্রেন্ডদের) বিক্ষোভ, আর ফেল করা শিক্ষার্থীদের আক্রমণ প্রতিহত করতে উক্ত বিষয়গুলি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। যে সব কর্মরত শিক্ষক-শিক্ষিকার এই ট্রেনিং নেই, ২০২৫ সালের মধ্যে তাঁরা ট্রেনিং না নিলে, মিলবে না ৯৯% বকেয়া ডি.এ। ছাত্রছাত্রীদের টোকাটুকির সময় গার্ডদের মন অন্য দিকে ঘুরিয়ে রাখতে প্রচুর রুবিক’স কিউব ও ফোল্ডিং লুডোবোর্ডেরও ব্যবস্থা হচ্ছে। খেলাগুলি শিক্ষকদের শিখিয়ে দেওয়া হবে। আন্দোলনকারীদের ঝোলানো তালা খুলতে স্কুলে স্কুলে ‘মাস্টার-কি’ সমৃদ্ধ গুচ্ছ চাবি পাঠানো হচ্ছে। বিশেষ পরিস্থিতির জন্য লোহা কাটার যন্ত্রেরও ব্যবস্থা করছে এন. সি. টি. ডি. ই (ন্যাশনাল কাউন্সিল অব টিচার্স ডিফেন্স এডুকেশন)। তা ছাড়া পরীক্ষার রেজাল্ট প্রকাশের আগের দিন পর্যাপ্ত পরিমাণে শুকনো খাবার, মশা তাড়ানোর কয়েল ও চাদর-বালিশ টিচার্স রুমে মজুত রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেক স্কুলের পানীয় জলের ট্যাংকের ওপর জল-কামান তৈরির টাকা ইতিমধ্যেই অনুমোদিত। পরিস্থিতি বেগতিক বুঝলে ব্যবহার করতে বলা হয়েছে গুপ্ত সুড়ঙ্গ (খোঁড়া চলছে)। সিদ্ধান্তগুলিকে ‘ঘৃণ্য চক্রান্ত’ অভিহিত করে ফেল করা এক ছাত্রযুবনেতা বলেন, ‘শিক্ষক হয়েও এরা আমাদের পাশ-এ নেই!’
দীপ, চাঁপুই, আসানসোল |
|
|
|
|
অতিথি তাড়ানোর
দশটা উপায়
উপল সেনগুপ্ত |
|
|
১
ওঁর বউয়ের সামনে বানিয়ে বানিয়ে ওঁর এক্সট্রা-ম্যারিটাল অ্যাফেয়ারের গল্প করুন। |
|
২
সিটের তলায় ফায়ার অ্যালার্মের বোতাম
লুকিয়ে রাখুন। বসতে গেলেই বেজে উঠবে। |
|
৩
বলুন ছোটমামা আমেরিকা থেকে পাঠিয়েছেন ‘এক্স রে’ চশমা,
এতে জামাকাপড় ভেদ করে সব দেখতে পাওয়া যায়! |
৪
কলিং বেল-এ আঙুল দিলেই
যেন শক লাগে তার ব্যবস্থা রাখুন। |
|
|
৫
তিন দিনের ভিজে মোজা পরে বসে থাকুন।
নিজের নাকে ক্লিপ এঁটে নিতে ভুলবেন না। |
৬
‘অতিথি তাড়ানোর দশটা উপায়’
ম্যাগাজিনটা দেখিয়ে দেখিয়ে পড়তে শুরু করুন। |
|
|
৭
বাড়িতে কাজের লোককে শিখিয়ে রাখুন,
অতিথি এলেই হাত-পা
ভাল করে টিপে সে বলবে,
‘বাবু, আজকের রান্নাটা ভালই হবে। নরম মাংস।’ |
৮
বউয়ের খয়েরি রঙের টিপ সারা গায়ে
লাগিয়ে
দরজা খুলুন।
বলুন, ‘চিকেন পক্সে
ভুগছি,
তাই দেখতে এলেন?’
|
|
|
৯
জোলাপ মেশানো শরবত খাওয়ান। তার আগে জানিয়ে রাখুন,
আপনাদের টয়লেটে আজ জল পড়ছে না। |
|
১০
ছোট ছেলেকে ডেকে বলুন, ‘আঙ্কলদের ভায়োলিন শোনাও তো বাবা।’ আর সে জঘন্য বেসুরে ভায়োলেন্স শোনাক!
|
|
|
|
• একটা সময় ছিল, যখন ‘সেল’, ‘ডিসকাউন্ট’ ছিল মরশুমি, বচ্ছরে দু’এক বার শোনা যেত। সে দিন গিয়েছে, হরেক মাল্টিন্যাশনাল স্টোর-তাণ্ডবে জামা-কাপড়ে এখন বারো মাস অষ্ট প্রহর সেল। মাঝেমধ্যেই সেই ছাড়ের ছোঁয়াচ লাগে টিভি বা গিজারেও। তা বলে দামি গাড়ি একটা কিনলে একটা ফ্রি? সে অফারই দিচ্ছেন ‘স্কোডা’-র এক গুজরাতি এজেন্ট, ন’লক্ষ টাকায় একটি র্যাপিড সেডান কিনলে সঙ্গে মিলবে লাখ সাতেকের ফেবিয়া হ্যাচব্যাক-এর চাবিও, বিলকুল মুফতে। মিলছে চোখ-টাটানো ফোক্সভাগেনও, বুকিং-লগ্নে দিন মাত্র এক টাকা আর আস্ত একখানায় বর্ধন করুন গ্যারেজ-শোভা, এক বছর পেরিয়ে হেলেদুলে বাকি টাকা দিন খান ছত্রিশ ইএমআইয়ে। নতুন বাজেটের ঠেলায় এ সকল মিরাক্ল। অডি-র এসইউভি বিকোচ্ছে ‘প্রি বাজেট’ দরে। গত এক দশকে এ বছরটাতেই দামি গাড়ি বিক্রির হাঁড়ির হাল, তাই না-ফুরনো গাড়ির ‘স্টক ক্লিয়ারেন্স সেল’-এ লোভনীয় প্যাকেজ। ঘোষণা ইস্তক বিক্রিবাটা হু হু, পনেরো দিনে ছ’শো গাড়ি বিক্রি হয়েছে। চালআটাঘড়িশ্যাম্পুজিন্স-এর সমগোত্রে এ বার গণতান্ত্রিক এন্ট্রি দামি চার-চাকার। ট্র্যাফিক সিগনালে দাঁড়ানো এসইউভিস্থিত মানুষটির কোটিপতি-রেলাও খতম। বড়মেসোর ফ্রি-টা নিয়ে যে বেরোয়নি, কে বলতে পারে!
• কাস্তে, হাতুড়ি, তারা, দাউদাউ মশাল বা মুষ্টিবদ্ধ হাত ঘুরে সমাজতন্ত্রের কালোত্তীর্ণ প্রতীক-তালিকায় উত্তর কোরিয়ার নয়া অবদান: চুল। সম্প্রতি সে দেশের সরকার সার্কুলার দিয়ে জনসাধারণের জন্য ২৮টি হেয়ারস্টাইল স্থির করে দিয়েছেন। মেয়েরা ১৮, ছেলেরা মোটে ১০টি তরিকায় চুল রাখতে বা ছাঁটতে পারবেন, অন্যথায় নেমে আসবে দেশদ্রোহিতার খাঁড়া, থুড়ি, ক্ষুর। সরকার-অনুমোদিত স্টাইলের একটিতে চুল কাটালে তবে জনতার সোশ্যালিস্ট সত্তা প্রমাণিত। বজ্র আঁটুনি: বিবাহিত মেয়েদের চুল হবে ছোট (‘সিঙ্গল’রা বড় রাখতে পারেন), কমবয়সি ছেলেদের ‘স্পাইক’ বা ‘কুইফ্’ কাট নিষিদ্ধ, চুল পাঁচ সেন্টিমিটারের বেশি বাড়তে পাবে না, তাও প্রতি পনেরো দিন অন্তর কাটানো মাস্ট, কেবল বুড়োদের চুলে ইঞ্চি দুয়েক ছাড়। এ বলছে, কেশ-সাম্যেই পুঁজিবাদের কালো হাত রোখা যাবে, ওর যুক্তি: লম্বা চুল খারাপ, মগজের রস-পুষ্টি চোঁ-চাঁ টেনে নেয়! মিনমিনে বিরুদ্ধ-স্বর বলছে, দেশের মাথা কিম জং আন-এর ‘গ্রাঞ্জ’ হেয়ারস্টাইলটা লিস্টিতে নেই কেন? শুধু নাপিতদের অনন্ত পৌষমাস। তেড়ে রোজগার করে তারা পুঁজিবাদী বনে গেলেও ক্ষতি কী, যদি ছাঁটটি ঠিক থাকে! |
|
|
টিকটিকি ১¶ টিকি-তে যে টিক দিয়েছে।
২¶ যে কিটিকটি দেওয়াল থেকে
উলটে পড়ে গেছে।
এক পয়সার অয়েল, কীসে খরচ হয়েল?
ব্রেনের গোড়ায় মালিশ নিলেন আর্থার কোনান ডয়েল
এক ফোঁটা নেন শরদিন্দু, অন্য ফোঁটা মানিক
আগাথা আর কৃষ্টি মিলে শেয়ার করলেন খানিক |
|
|
|
• গোয়েন্দা গল্পের কেন্দ্রে আছে ‘খুন’ নয়, ‘স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনা’র প্রবণতা।
পি. ডি. জেম্স
• যেই তুমি অসম্ভবগুলোকে বাদ দিয়ে দেবে, যে অবিশ্বাস্যগুলো পড়ে থাকবে, সেগুলোই সত্যি।
আর্থার কোনান ডয়েল
• গোয়েন্দারা নার্ভাস হয় না, নাক খোঁটে না, লোক দেখেই তক্ষুনি বোঝে: লম্পট বা কেরানি। গোয়েন্দারাই ভিনগ্রহী শয়তান।
উইলিয়াম জোন্স
• ...পাবলিকের নিরাসক্তির চোটে লটারি ব্যবসা লাটে ওঠে আর কী। তখন এক জন একটা নতুন জিনিস লটারিতে ঢোকাল: কয়েকটা নম্বর উঠলে, তার ফল খারাপ হবে। এই নিয়মে, লটারি কিনলে, হয় ক্রেতা দ্বিগুণ টাকা পাবে, অথবা অনেকটা টাকা জরিমানা দিতে বাধ্য থাকবে। এই বিপদের সম্ভাবনা...মানুষের প্রবল উৎসাহ জাগিয়ে তুলল। ব্যাবিলনীয়রা উত্তাল হয়ে উঠল খেলায়। যে লোক লটারি কেনে না, তাকে দেখা হতে লাগল দুর্বলচিত্ত, ভিতুর ডিম হিসেবে।
হোর্হে লুই বোর্হেস-এর ‘দ্য ব্যাবিলন লটারি’ গল্পের অংশ
• McNab was a detective and the shrewdest of his race.
No rival wight possessed his skill in working up a case.
A crime that baffled the police to him was merely fun,
He often knew the criminal before the crime was done.
১৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৮৬-তে ‘শিকাগো ডেলি ট্রিবিউন’-এ প্রকাশিত H.B.S. লিখিত Detective story পদ্যের প্রথম স্তবক। |
|
|
|
|
আপনিও লিখে পাঠাতে চান ভবিষ্যতের একটা রিপোর্ট? ঠিকানা:
টাইম মেশিন,
রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০ ০০১ |
|
|
|
|
|
|
|