ভদ্রেশ্বর স্টেশনে শৌচাগার |
ভদ্রেশ্বর স্টেশন বর্তমানে মডেল স্টেশন। কাছেই রয়েছে এলাকার সবচেয়ে বড় বাজার। শিল্পাঞ্চল হওয়ায় স্টেশনে যাত্রী আনাগোনা শুরু হয়ে যায় ভোর থেকেই। কিন্তু এখানে কোনও শৌচাগার নেই। প্ল্যাটফর্মে দুটি এবং টিকিটঘরের পাশে একটি প্রস্রাবাগার আছে। এছাড়া স্টেশনবাজারেও রয়েছে একটি প্রস্রাবাগার। কিন্তু সেখানে পর্যাপ্ত জলের ব্যবস্থা না থাকায় বেশিরভাগ সময়ে নোংরা হয়ে থাকে। রেল কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন, ভদ্রেশ্বর স্টেশনে একটি সুলভ শৌচাগার করলে খুব ভাল হয়। বিষয়টি রেল কর্তৃপক্ষের নজরে আনতে চাই।
কালীশঙ্কর মিত্র, ভদ্রেশ্বর, হুগলি।
|
গ্রামীণ রাস্তা সারানো হোক |
হাওড়া জেলার জগদীশপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এবং ডানকুনি পুরসভা এলাকার সংযোগকারী রাস্তাটি গুরুত্বপূর্ণ অথচ অবহেলিত। বাঁইগাছির কাছাকাছি কোলেপাড়ার শিবতলা থেকে জগদীশপুর মুসলিমপাড়া পর্যন্ত চার কিলোমিটার রাস্তাটির অবস্থা প্রচণ্ড খারাপ। রাস্তার ধারে রয়েছে চারটি পুকুর। ভাঙা রাস্তার জন্যে ওই পথে যাতায়াতকারী সাইকেল আরোহীর পুকুরে পড়ে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা। রাস্তাটি সারানোর জন্যে পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এএফ কামরুদ্দীন আহমেদ, বাঁদপুর। |
রাস্তার কাজ সম্পূর্ণ হোক দ্রুত |
হাওড়া জেলার আমতা থানার অধীন চন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে আর ডি আই এফ প্রকল্পে ৬ কিমি রাস্তায় পিচের কাজ ২০১০ সালে শুরু হয়। ২০১১ সালের শেষ দিকে ৪ কিমি রাস্তায় পিচের কাজ শেষ হলেও ৯টি লিঙ্ক রোড-সহ বাকি ২ কিমি রাস্তা আজও অসম্পূর্ণ হয়ে পড়ে আছে। প্রায় ১০টি গ্রামের মানুষ এই লিঙ্ক রোড দিয়ে প্রত্যহ যাতায়াত করেন। হাওড়া জেলা পরিষদকে আগামী বর্ষার পূর্বে রাস্তার কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য অনুরোধ করছি।
অমল চট্টোপাধ্যায়, ঘোষপুর, আমতা।
|
হাওড়া জেলার সাঁকরাইল থানার অন্তর্গত চাঁপাতলা বাসস্ট্যাণ্ড থেকে গঙ্গার থানাঘাট পর্যন্ত ২ কিমি রাস্তা খানাখন্দে ভরা। মাঝে গঙ্গার থানাঘাট থেকে ১.৫ কিমি ভাঙাচোরা রাস্তাটি গত এক মাস ধরে পিচমোড়া রাস্তায় পরিণত হলেও কোনও এক অজ্ঞাত কারণে কাজ বন্ধ হয়ে গেছে। বাকি অর্ধ কিমি পথটি ভাঙাচোরা-খানাখন্দে ভরা রাস্তাটি যে তিমিরে ছিল সেই তিমিরেই রয়ে গেছে। সব মিলিয়ে এলাকার মানুষকে চূড়ান্ত দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কতৃর্পক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। শ্রীমন্ত পাঁজা, গঙ্গাধরপুর, পাঁচলা, হাওড়া।
|
তারকেশ্বর-কাঁড়ারিয়া বাসরুটে তুল্যান বাস স্টপ পেরিয়ে ডি-ওয়ান খালের উপর সংকীর্ণ সেতুটির দু’ধারে রেলিং নেই। ওই কাঁড়ারিয়া রোড দিয়ে পঞ্চাননতলা বেসের ঘাটের বাস নিত্য যাতায়াত করে। তা ছাড়া, দামোদর নদের দু’পাড়ের বিভিন্ন চাষিরা তাদের ফসল নিয়ে তারকেশ্বরে যায়। বেআইনি ভাবে বালির গাড়িও চলাচল করে। রাতের বেলায় এই সেতুতে কোনও আলোর ব্যবস্থা নেই। ফলে যে কোনও সময়ে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। সেতুটি সত্বর সংস্কারের জন্য পূর্ত বিভাগকে অনুরোধ করছি। বহু মানুষ তাতে উপকৃত হবেন।
শান্তা ভৌমিক, তারকেশ্বর, হুগলি। |