রেল প্রকল্প যেখানে যেমন |
মমতা রেলমন্ত্রী থাকাকালীন ঘোষিত হয়। রেললাইনের দৈর্ঘ্য ১৯.৫ কিলোমিটার। এর মধ্যে ফুরফুরার দিক থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার রেললাইনের কাজ হয়েছে। এই প্রকল্পের ঠিকাদারের মেয়াদ ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১২ সালে শেষ হয়ে গেছে। হুগলির চণ্ডীতলায় রেলের এই প্রকল্পের সাইট অফিসও বন্ধ হয়ে গেছে। সবমিলিয়ে কাজ বিশ বাঁও জলে। |
ডিএমইউ (ডানকুনি) |
২০১২ সালে এই কারখানার উৎপাদন শুরু হয়। রেলের ডিজেল-চালিত যন্ত্রাংশ তৈরির এই কারখানায় ২০০০ জন শ্রমিকের দরকার ছিল। বর্তমানে কোনও নতুন শ্রমিক নিয়োগ না করে মাত্র ২৭৫ জনকে টিমটিম করে চলছে প্রকল্পের কাজ।
|
ইএমইউ (ডানকুনি) |
লোকাল ট্রেনের বিদ্যুত-চালিত যন্ত্রাংশ তৈরির এই কারখানা তৈরির কাজ ২০১২ সালে শুরু হয়। এখনও কাজ চলছে।
|
তারকেশ্বর-বিষ্ণুপুর রেললাইন |
রেললাইনের দৈর্ঘ্য ৮২ কিলোমিটার। এই প্রকল্পে তারকেশ্বর থেকে আরামবাগ পর্যন্ত রেল চলছে। অন্য দিকে, বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর থেকে গোকুলনগর পর্যন্ত ট্রেন চলছে। মাঝে হুগলির গোঘাটে জমি নিয়ে সমস্যা থাকায় থমকে রয়েছে পূর্ণাঙ্গ সংযুক্তিকরণ।
|
বাগনান আমতা রেললাইন |
রেললাইনের দৈর্ঘ্য ১৬ কিলোমিটার। মমতা রেলমন্ত্রী থাকাকালীন ঘোষণা করেন। জমি অধিগ্রহণের কাজ শেষ না হওয়ায় থমকে প্রকল্পের কাজ। |
|