|
|
|
|
টুকরো খবর |
ভারতে তৈরি ইঞ্জিনেই ট্রেন ছুটবে বাংলাদেশে |
এ-পার বাংলা আর ও-পার বাংলার মধ্যে ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে আগেই। এ বার ভারতে তৈরি ট্রেনের ইঞ্জিন, কামরা, তেলের ট্যাঙ্কারও চলবে বাংলাদেশে। রেল সূত্রের খবর, রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় বিদেশমন্ত্রী থাকাকালীন বাংলাদেশকে এক হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার চুক্তি হয়েছিল। চুক্তি অনুযায়ী সেই টাকায় ভারত থেকেই রেলের ইঞ্জিন-কামরা, ট্যাঙ্কার কিনবে বাংলাদেশ। বরাত পাওয়ার পরে তা পাঠানো শুরুও হয়ে গিয়েছে। রাষ্ট্রপতি ৩ মার্চ বাংলাদেশ যাবেন। ভারতে তৈরি ইঞ্জিন ও ট্যাঙ্কারের যাত্রা শুরু করানোর কথা তাঁরই। রেলকর্তাদের বক্তব্য, বাংলাদেশে ভারতীয় ইঞ্জিন, কামরা ও ট্যাঙ্কার ব্যবহার করা হলে লাভ হবে দু’দেশেরই। ইঞ্জিন, কামরা ও ট্যাঙ্কার একই প্রযুক্তির হলে অনেক দ্রুত যাত্রী ও পণ্য পরিবহণ করা যাবে। সময় ও অর্থ বাঁচবে দু’দেশেরই। প্রাক্তন রেলকর্তা সুভাষরঞ্জন ঠাকুর বলেন, “ভারতের ইঞ্জিন বাংলাদেশে নিয়ে যাওয়ায় দু’দেশের মধ্যে যাত্রী ও পণ্য পরিবহণ বাড়বে।” রেল সূত্রের খবর, ১২৬টি ট্যাঙ্কার, ৭০টি আধুনিক কামরা এবং ২০টি ইঞ্জিন পাঠানো হচ্ছে বাংলাদেশে। রেল প্রতিমন্ত্রী অধীর চৌধুরী জানান, ওই সব ইঞ্জিন তৈরি হয়েছে বারাণসীতে। সেগুলি শিয়ালদহ ডিভিশনে আনা হচ্ছে।” বাংলাদেশের হাইকমিশনের বক্তব্য, বিষয়টি চুক্তিরই অঙ্গ। ওই চুক্তি রূপায়িত হলে সবাই খুশি হবেন।
|
হিমের দেশে
|
|
ছবি: রয়টার্স |
বরফের পুরু চাদরে ঢাকা পড়লেও সিগন্যালের সবুজ আলো কিন্তু বরফভেদী। উত্তর-পূর্ব রাশিয়ার সাখা প্রজাতন্ত্রের এই ইয়াকুস্ক এলাকায় ছুটন্ত গাড়ির ইঞ্জিন কখনও থামে না। থামলে আর স্টার্ট নেবে না যে। মোবাইল ফোনও কাজ করে না প্রচণ্ড ঠান্ডায়। ব্রিটেনের আবহাওয়া দফতরের হিসেব বলছে, অন্তত বিশ শতকে উত্তর গোলাধের্র শীতলতম স্থান এটি। ১৯৩৩ সালে যার তাপমাত্রা নেমে গিয়েছিল শূন্য থেকে ৬৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস নীচে। উত্তর গোলার্ধের কোনও এলাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এটিই। এই সাম্প্রতিক ছবিটি তোলার সময় অবশ্য তাপমাত্রা ছিল হিমাঙ্কের থেকে প্রায় ৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে। তবে এত ঠান্ডা সত্ত্বেও প্রায় পাঁচশো জন মানুষের বাস সেখানে। রয়েছে স্কুলও। কিন্তু ঠান্ডা বলে বিশেষ কোনও সুবিধা নেই পড়ুয়াদের। কারণ তাপমাত্রা -৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়ালেই ছুটি পড়ে সেই স্কুলে। |
|
|
|
|
|