দেশ জুড়ে থমকে বেশ কিছু জলবিদ্যুৎ প্রকল্প
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
সম্ভাবনা প্রচুর। কিন্তু জমি অধিগ্রহণ এবং পরিবেশ সংক্রান্ত ছাড়পত্র নিয়ে সমস্যার কারণে দেশে থমকে রয়েছে বহু জলবিদ্যুৎ প্রকল্পই। এই অভিযোগ কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রকের অধীনস্থ সেন্ট্রাল ইলেকট্রিসিটি অথরিটি-র চেয়ারম্যান এ এস বক্সি-র। তাঁর কথায়, “বহু প্রকল্পের কাজ বেশ কিছুটা এগিয়ে যাওয়ার পরেও বন্ধ করে দিতে হচ্ছে। ব্যাঙ্ক বা আর্থিক সংস্থাগুলিও ঋণ দিতে চাইছে না।” শনিবার রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা আয়োজিত আলোচনাসভায় তাঁর সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের বিদ্যুৎ মন্ত্রী মণীশ গুপ্ত, বণ্টন সংস্থার চেয়ারম্যান রাজেশ পাণ্ডে, ডিভিসি-র চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ সেন প্রমুখ অথরিটি এখন পশ্চিমবঙ্গ-সহ নানা রাজ্যকে আরও বেশি করে জলবিদ্যুৎ উৎপাদনে উৎসাহ দিলেও, বিদ্যুৎ কর্তাদের অভিযোগ, জমি নিয়ে সমস্যা আছে। তার উপর পরিবেশ নষ্ট হওয়ার অভিযোগে অনেক জায়গায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলি আন্দোলনও করছে। ফলে প্রকল্পের কাজ থমকে যাচ্ছে। মণীশবাবুর অবশ্য অভিযোগ, রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা ভুটানের নদী আমাচুতে ৫০০ মেগাওয়াটের জলবিদ্যুৎ প্রকল্প গড়তে চাইলেও কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রকই ছাড়পত্র দিচ্ছে না। অথচ, অনেক আগেই প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। ভুটান সরকারও আগ্রহী। কিন্তু কেন্দ্রের অনুমতি মিলছে না।
|
কেন্দ্রকে তোপ পার্থর
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
সাংবাদিক বৈঠকে। শনিবার।—নিজস্ব চিত্র |
পেট্রোল, ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির বিরোধিতা করতে গিয়ে ফের কেন্দ্রের বিরুদ্ধে তোপ দাগল তৃণমূল। দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় শনিবার বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকারের অধিকার নেই এক তরফা ক্রমাগত পেট্রোপণ্যের দাম বাড়িয়ে যাওয়ার। তারা জনতার রায় নিক। তার পর সিদ্ধান্ত নিক।” প্রসঙ্গত, পেট্রোলের দাম লিটারে ১ টাকা ৫০ পয়সা এবং ডিজেলের দাম লিটারে ৫০ পয়সা বেড়েছে। পার্থবাবু বলেন, “বার বার লক্ষ করেছি, কেন্দ্র কিছু দিন অন্তর পেট্রোল, ডিজেলের দাম বাড়িয়ে মানুষের উপর বোঝা চাপাচ্ছে। মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠছে। প্রতিবাদে আমাদের আন্দোলন চলছে। আমাদের দাবি, দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা হোক।” তাঁর আশঙ্কা, পরে চিনিরও বিনিয়ন্ত্রণ হবে। বাড়বে দাম। এরও বিরোধিতা করেন তিনি।
|
মুম্বইয়ে পরিষেবা বন্ধ করল ইউনিনর
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে মুম্বইয়ে পরিষেবা বন্ধ করল ইউনিনর। সংস্থার দাবি, এ ছাড়া আর কোনও পথ ছিল না। উল্লেখ্য, শুক্রবারই শীর্ষ আদালত রায় দিয়েছে যে, টুজি কাণ্ডে বাতিল হওয়া স্পেকট্রাম নিলামে ফিরে না পেয়ে থাকলে অবিলম্বে পরিষেবা থামাতে হবে। |