বনধের ডায়েরি |
ভোর ৫টা ৪৫ মিনিট: |
লালগোলা-শিয়ালদহগামী ভাগীরথী এক্সপ্রেস অবরোধ। কিছুক্ষণ পর অবরোধ উঠে যায়। |
ভোর ৬টা ৩০ মিনিট: |
পূর্বরেলের হাওড়া বিভাগের টেঁয়া স্টেশনে অবরোধ। |
সকাল ৭টা: |
বহরমপুর টাউন কংগ্রেসের কর্মীদের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাস ‘মোহনা’র সামনে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ। |
সকাল ৭টা ১৫ মিনিট: |
গোরাবাজার নিমতলার সব্জি বাজার বনধের কারণে পুরনো জায়গায় না বসে বসল গঙ্গার ধারে। |
সকাল ৭টা ৩০ মিনিট: |
চোঁয়াপুর মোড়ে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ কংগ্রেসের। |
সকাল ৮টা ৩৫ মিনিট: |
বাজারসৌ স্টেশনে ডাউন আজিমগঞ্জ-কাটোয়া প্যসেঞ্জার অবরোধ। |
সকাল ৯টা: |
কংগ্রেসের বাইকবাহিনী বহরমপুর শহর ঘুরতে শুরু করল। |
সকাল ৯টা ৪০ মিনিট: |
বিধায়ক মনোজ চক্রবর্তীর নেতৃত্বে জেলা কংগ্রেস কার্যালয় থেকে মিছিল পৌঁছল প্রশাসনিক ভবনের সামনে। জেলা কংগ্রেস মুখপাত্র অশোক দাসের নেতৃত্বে কংগ্রেস ওই ভবনের প্রধান গেট অবরোধ করেন। |
সকাল ১০টা: |
তৃণমূলের মিছিল। |
সকাল ১০টা ২০ মিনিট: |
সরকারি কর্মীরা জেলা প্রশসানিক ভবনে ঢুকতে বাধা পেয়ে ফিরে গেলেন। |
সকাল ১০টা ২৫ মিনিট: |
অতিরিক্ত জেলাশাসক রবীন্দ্রনাথ সরকার জেলার কেন্দ্রীয় প্রশসানিক ভবনে ঢুকতে বাধা পেলেন। |
সকাল ১০টা ৪৫ মিনিট: |
রেল প্রতিমন্ত্রী অধীর চৌধুরীর পরামর্শে প্রশাসনিক ভবন থেকে অবরোধ তুলে নেওয়া হল। |
সকাল ১০টা ৫০ মিনিট: |
পুরনো কালেক্টরেট মোড়ে কংগ্রেস ও তৃণমূলের মিছিল মুখোমুখি। |
সকাল ১১টা ৩০ মিনিট: |
কলকাতায় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীর গুলিতে পুলিশকর্মী মৃত্যু ও মুখ্যমন্ত্রীর ভূমিকা প্রসঙ্গে অধীর চৌধুরী বলেন, “রোম পুড়ছিল আর নিরো বাজাচ্ছিলেন বেহালা। এখন বাংলা পুড়ছে, নচিকেতার নাচে তাল দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী।” |
বেলা ১২টা ১৫ মিনিট: |
বাস নেই। চলছে না অন্য গাড়ি। মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে লগড়াজলে ভ্যান রিকশায় ফিরলেন বৃদ্ধা আরিফন বেওয়া। |
বেলা ২টা ১০ মিনিট: |
বনধ শিথিল হয়। বইমেলার শেষ দিনে ভিড় বাড়তে থাকল। |
বেলা ৩টা ৩০ মিনিট: |
তৃণমূল জেলা কমিটির সদস্য আলি জিন্না নবগ্রামের এক অনুষ্ঠানে দলত্যাগ করেন। তাঁর দাবি, “এ দিন আমার সঙ্গে আরও ৫০০ জন তৃণমূল কর্মী কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন।” |