|
|
|
|
|
|
|
পুস্তক পরিচয় ৫... |
|
শ্রদ্ধার্ঘ্য, মূল্যায়ন |
জন্মশতবর্ষে আলবেয়ার কামু-কে নিয়ে শ্রদ্ধার্ঘ্য কবিতীর্থ-র (সম্পা: উৎপল ভট্টাচার্য)। তাঁকে নিয়ে মূল্যায়ন-নিবন্ধাদির সঙ্গে তাঁর নিজের রচনাও। সঙ্গে জীবনপঞ্জি, গ্রন্থাবলি। বাংলা গানে আধুনিকতার হাতেখড়ি যদিও রবীন্দ্রনাথের হাতে, ‘আশেপাশে কয়েকটি একক বৃক্ষের মহিমাও কিছু কম নয়। প্রথমেই মনে আসে দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের (১৮৬৩) রচিত গানের সম্ভারকে।’ লিখেছেন সুধীর চক্রবর্তী। সঙ্গে সৌমিত্র বসু বাঁধন সেনগুপ্ত দেবজিত্ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ অনেকেই লিখেছেন দ্বিজেন্দ্রলালকে নিয়ে তাঁর দেড়শো বছর উপলক্ষে সংবর্তক-এ (সম্পা: প্রসূন ধর)। রয়েছে দিলীপকুমার রায়ের ‘উদাসী দ্বিজেন্দ্রলাল’-এর নির্বাচিত অংশ, দেওয়ান কার্তিকেয়চন্দ্র রায়ের সম্পূর্ণ আত্মজীবন-চরিত। কবি আলোক সরকার ‘বিশুদ্ধ ঔপন্যাসিক’ মানেন সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়কে, সঙ্গে কবি সুবোধ সরকারের স্মৃতিচারণ। সন্দীপনের উপন্যাসে কলকাতা-সম্পৃক্ততা, মধ্যবিত্তের চাপা যৌনতা থেকে থ্রিলার অবধি নানা আলোচনা অশোকনগর-এর (সম্পা: অভিষেক চক্রবর্তী রুদ্রদীপ চন্দ) ‘স্মরণপত্র: সন্দীপন চট্টোপাধ্যয়’-এ। সৃষ্টি-র (সম্পা: শৈবাল শঙ্কর চক্রবর্তী) বিপ্লব মাজী সংখ্যা-য় কবিতা-গদ্য-উপন্যাসে তাঁর সাম্যবাদী চিন্তা ও প্রকাশের অভিনবত্ব নিয়ে আলোচনা, স্মৃতিকথা, তাঁর জীবন ও গ্রন্থপঞ্জি। রামকুমার মুখোপাধ্যায়/ কথাযাত্রার তিন দশক-এ (সম্পা: দীপঙ্কর ও দেবারতি মল্লিক। দিয়া, ১৫০.০০) তাঁকে নিয়ে মেধাবী বিশ্লেষকদের রচনাদি তাঁর কথাসাহিত্যে আধুনিকতার নতুন শিল্পচিহ্ন চিনিয়ে দেবে পাঠককে। ‘ভয় নেই, আমি চিঠি দেওয়া ছাড়া আর কোনরকম ভাবেই আপনাকে বিরক্ত করবো না, কারণ আমি দেখতে মোটেই ভাল নই।’ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়কে লেখা তাঁর স্ত্রী স্বাতীর চিঠি, অবশ্যই বিয়ের আগে। পাওয়া গেল শ্যামলকান্তি দাশ ও মানস চক্রবর্তী সম্পাদিত সুনীল আকাশ-এ (দীপ, ৩০০.০০)। লিখেছেন দুই বাংলার গুণিজনেরা। তাঁকে নিয়ে নানা স্মৃতিচারণ বৈকালিকী-র (সম্পা: বিজয়লক্ষ্মী চৌধুরী) ‘সুনীলদাকে নিয়ে’ সংখ্যাটিতে। |
|
|
|
|
|