রাজ্যে ইস্পাত ও তার উপকরণ তৈরির জন্য নতুন করে প্রায় ৪০৮ কোটি টাকা লগ্নি করছে অঙ্কিত মেটাল অ্যান্ড পাওয়ার। পরিকল্পনার অঙ্গ হিসেবে এক দিকে, বাঁকুড়ার জোরহিরায় পুরনো ইস্পাত কারখানার পাশেই নয়া কারখানা খুলছে তারা। অন্য দিকে, নিজস্ব ব্যবহারের জন্য বাড়াচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা। আগামী মার্চের শেষেই চালু হবে নতুন কারখানাটি। সংস্থার এমডি অঙ্কিত পাটনি জানান, পুরনোটিতে স্পঞ্জ আয়রন থেকে পর্যায়ক্রমে টিএমটি বার তৈরি হয়। একটি বিদ্যুৎ ইউনিট-ও আছে। আর নতুনটিতে তৈরি হবে ওয়্যার রড ও প্যালেট। নিজস্ব ব্যবহারের জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বাড়িয়ে করা হবে ৪৫ মেগাওয়াট। অঙ্কিতের মতে, এই সব পদক্ষেপের ফলে উৎপাদন খরচ কমবে সংস্থার। সব মিলিয়ে ৩০০০ কর্মসংস্থানের সুযোগ খুলবে বলেও দাবি তাঁর।
|
নির্ধারিত সময়ের আগেই রুগ্ণ সংস্থার তকমা ঝেড়ে ফেলার পর এ বার নতুন করে দৌড় শুরু করতে চায় ভারত কোকিং কোল (বিসিসিএল)। এক লিখিত বিবৃতিতে এ কথা জানিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত কোল ইন্ডিয়ার এই শাখা সংস্থাটির দাবি, তাদের উৎপাদন ও বিক্রি বৃদ্ধি, মুনাফায় ফেরা ও নিট সম্পদ শূন্যের উপরে ওঠায় বিআইএফআর থেকে বেরিয়ে আসতে পেরেছে তারা। এ বার লক্ষ্য, বিশ্বের অন্যতম সেরা কয়লা সংস্থা হয়ে ওঠা।
|
অন্য যে কোনও সংস্থার সর্বোচ্চ ১৫% অংশীদারি নিজেদের হাতে রাখতে পারবে বিমা সংস্থাগুলি। শুক্রবার এ কথা জানিয়েছে নিয়ন্ত্রক আইআরডিএ। তারা জানায়, হাতে থাকা তহবিলের পরিমাণ অনুসারে অন্য সংস্থার ১২ থেকে ১৫% শেয়ার কিনতে পারবে বিমা সংস্থাগুলি। এত দিন এই সীমা ছিল ১০%। এতে লগ্নিকারীর ক্ষতি হবে না বলেই মত তাদের। সম্প্রতি জীবন বিমা নিগমের (এলআইসি) ক্ষেত্রে এই ঊর্ধ্বসীমা ৩০% পর্যন্ত করার সুপারিশ করেছিল কেন্দ্র।
|
কলকাতায় দ্বিতীয় বিপণি খুলল কার্ল-অন। ৪০০ বর্গফুট জুড়ে তৈরি ‘কার্ল-অন ম্যাট্রেস এক্সপ্রেস’ বিপণটি খুলেছে ভিআইপি রোডে। মিলবে চাদর, কুশন, খাট, বিছানা ইত্যাদি।
|
পাহাড়ের কালিম্পং, পেডং থেকে ডুয়ার্সের বিভিন্ন ভ্রমণ সংস্থা, পরিবহণ সংস্থা, হোটেল মালিক সংগঠনের প্রতিনিধিদের নিয়ে পর্যটনের উন্নয়নে বৈঠক করলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী গৌতম দেব। শুক্রবার উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরে বৈঠক হয়েছে। পর্যটনের সঙ্গে যুক্ত হোটেল এবং পরিবহণ ব্যবস্থার উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রী জানান, পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় হবে এমন জায়গার হদিস দিয়েছেন প্রতিনিধিরা। পর্যটনের উন্নয়নে সে সব প্রত্যন্ত এবং দুর্গম এলাকায় পর্যটকদের ঘোরার ব্যবস্থা করতে চাইছেন তারা। এ সব বিভিন্ন তথ্য নিয়ে রিপোর্ট তৈরি করে মুখ্যমন্ত্রীকে জানাবেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী। সেই মতো উন্নয়ন পরিকল্পনা নেওয়া হবে। |