গাফিলতিতে শিশুমৃত্যুর নালিশ
নিজস্ব সংবাদদাতা • দুর্গাপুর |
চিকিৎসার গাফিলতিতে শিশুমৃত্যুর অভিযোগ উঠল দুর্গাপুরের সিটি সেন্টারের একটি নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। পুলিশ ও নার্সিংহোম সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার সকালে প্রসব বেদনা নিয়ে নার্সিংহোমে ভর্তি হন বেনাচিতির ধুনুরা প্লটের বাসিন্দা উমা চাঁদ। বিকেলে সন্তানের জন্ম দেন তিনি। তবে সন্ধ্যার দিকে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং রাতে মারা যায়। উমাদেবীর স্বামী অভিজিৎবাবুর অভিযোগ, কর্তৃপক্ষের গাফিলতিতেই এই ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার তিনি পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। এর পর থেকেই অবশ্য নার্সিংহোমটি বন্ধ করে রাখা হয়। নার্সিংহোমের অন্যতম কর্ণধার জীবন চট্টোপাধ্যায় জানান, সাময়িক বন্ধ রাখা হয়েছে। দ্রুত খুলে দেওয়া হবে। |
হাসপাতালে বিক্ষোভ
নিজস্ব সংবাদদাতা • রঘুনাথপুর |
চিকিৎসায় গাফিলতিতে সুভাষ কৈবর্ত (৫৫) নামের রঘুনাথপুরের মঙ্গলদা গ্রামের ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে বলে মঙ্গলবার রঘুনাথপুর মহকুমা হাসপাতালে প্রায় ঘণ্টা দু’য়েক ধরে বিক্ষোভ দেখান তাঁর আত্মীয়েরা। মৃতের ছেলে শ্যামলের দাবি, “সকালে কাজে বেরিয়ে বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে থাকা চিকিৎসক ভালো ভাবে না দেখেই বাবাকে ছেড়ে দেন। সেখান থেকে বেরিয়ে হাসপাতাল চত্বরেই বাবা পড়ে যান। আবার তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে জানিয়ে দেন।” তবে কোথাও লিখিত অভিযোগ হয়নি। হাসপাতালের সুপার সুভাষচন্দ্র ঘাঁটা জানান, বিষয়ে শুনেছেন। মৃতের পরিবার মৌখিক অভিযোগ করেন। |
কয়েকটি পুরসভাকে ডেকে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া রোধে মশা নিধনের তালিম দিল পুর দফতর। মঙ্গলবার, ওই আলোচনাচক্রে ছিলেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়, মেয়র পারিষদ (স্বাস্থ্য) অতীন ঘোষ এবং স্বাস্থ্যকর্তারা। কলকাতাকে মডেল করে কাজ করার পরামর্শ দেওয়া হয়। পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, “ম্যালেরিয়া রোধে কাউন্সিলরদের সজাগ থাকা জরুরি। শুধু সরকারি কর্মীদের ভরসায় সব হবে না। প্রতি বছরই বর্ষায় নালা পরিষ্কার ও ম্যালেরিয়া রোধের কথা খেয়াল হয়। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে এ বার সময়ে কাজ শুরু হয়েছে।” |