|
২৫ ডিসেম্বর থেকে ২৬ জানুয়ারি। মাস খানেক ধরে চলে বাঙালির শীতকালীন ভ্রমণ পর্ব। স্কুল
কলেজে ছুটি, অফিস কাছারিতে বর্ষশেষ ও বর্ষশুরু উদ্যাপনের রেশ আর ঝকঝকে আকাশে
মিশে থাকে ছুটির নিমন্ত্রণ। পর্যটকেরা কোথায় যাচ্ছেন, তার হদিস। |
|
দার্জিলিং-কালিম্পং-কার্শিয়াং |
|
এখনও আবহাওয়া চমৎকার। পশ্চিমী ঝঞ্ঝা হাজির হলে তুষারপাত হতে
পারে বলে ধারণা আবহাওয়া দফতরের। প্রচুর হোটেল, অতিথি নিবাস। |
|
লাভা-লোলেগাঁও-রিশপ |
|
সরকারি-বেসরকারি অতিথিনিবাসের ঘর মিলতে পারে। |
|
|
|
চালসা, লাটাগুড়ি, রামসাই
বেশির ভাগ বাংলো, রিসর্ট ভর্তি। কিছু ফাঁকা রয়েছে। |
|
হলং বন বাংলো
মোট আটটি ঘর। যার মধ্যে চারটি বুক করে পর্যটন দফতর। বাকি চারটি কোচবিহার বন
দফতরের ডিএফও
অফিস থেকে বুক হয়। সেখানে আগাম বুক হয়ে রয়েছে। বন ঘেরা
বাংলোতে
রাত কাটাবার পর ভোরে
হাতির পিঠে চাপার অভিজ্ঞতা অনেকেই ছাড়তে নারাজ। |
|
হলং-এ ঘর না মিললে?
সাধারণত বনের পাশে পর্যটন দফতরের লজ বেছে নেন। মোট ২৩টি ঘর। প্রায় সবই ভর্তি। সেখানে হাতির পিঠে চড়ার কয়েকটি আসন রেখেছে।
লজের ম্যানেজার নিরঞ্জন সাহা জানান,
ছুটির কয়েকটা দিন ঘরের চাহিদা প্রচণ্ড বেড়েছে। ২৩ এবং ২৬ জানুয়ারি পর্যটকদের ঢল নামবে মনে হচ্ছে। |
|
|
কয়েকবছর আগে তৈরি খট্টিমারি জঙ্গলের ধারে গোঁসাইহাট ইকো কটেজের চাহিদা বাড়ছে।
শীতকালে কয়েকশো পরিযায়ী পাখিরা কটেজের পাশে ঝিলে আসে। বনের মাঝে ঝিলে আসা
পাখিদের আনাগোনা দেখে কখন সময় কাটাতে ভালবাসেন অনেকেই। |
|
জলদাপাড়া হোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন সম্পাদক স্বপন রায়
জানান,
ছুটির দিন ভিড় বাড়বে। ওই নির্দিষ্ট দিনে ঘর বুক করতে আগ্রহী পর্যটকরা। |
|