বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫% আসন রাজ্যের জন্য
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
রাজ্যের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে অন্তত ২৫% আসনে পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দাদের ভর্তি করতে হবে। এবং সেখানে শিক্ষাকর্মীদের অন্তত ৫০% শতাংশ হবেন এ রাজ্যের বাসিন্দা। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ার জন্য রাজ্য সরকার যে-নীতি তৈরি করেছে, তাতেই এ কথা বলা হয়েছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত ওই নীতি আজ, শনিবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনুমোদনের জন্য পেশ করা হবে। প্রস্তাবিত নীতিতে আরও বলা হয়েছে, শহরাঞ্চলের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে অন্তত ২০ হাজার বর্গমিটার জায়গা থাকতে হবে। গ্রামাঞ্চল হলে থাকতে হবে ১০ হাজার বর্গমিটার জায়গা। ৫% ছাত্রছাত্রীর কাছ থেকে টিউশন ফি নেওয়া যাবে না। গরিব পড়ুয়াদের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত। ওই সব বিশ্ববিদ্যালয়কে ন্যাশনাল অ্যাসেসমেন্ট অ্যান্ড অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের অনুমোদন নিতেই হবে। অন্তত ১০ কোটি টাকা ফিক্সড ডিপোজিট রাখতে হবে সরকারি ব্যাঙ্কে। এক কোটি টাকার সিকিওরিটি ডিপোজিট রাখতে হবে উচ্চশিক্ষা দফতরের নামে। ১০ বছরের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করা যাবে না। বন্ধ করতে হলে রাজ্য সরকারের অনুমতি লাগবে।
|
মুখ্যমন্ত্রীকে লেখা চিঠি নেয়নি তাঁর দফতরই
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
দুষ্কৃতীদের হাতে আক্রান্ত পরিবেশকর্মীর নিরাপত্তা চেয়ে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পাঠানো চিঠি নিতে অস্বীকার করল মুখ্যমন্ত্রীরই দফতর। এমনই অভিযোগ করেছে মানবাধিকার সংগঠন এপিডিআর। পিডিআরের সম্পাদক ধীরাজ সেনগুপ্ত জানান, উত্তর ২৪ পরগনার ‘চাঁদপাড়া চালুন্দিয়া নদী বাঁচাও কমিটি’ প্রোমোটারদের ওই নদী ভরাট করতে দেয়নি। ২৮ ডিসেম্বর প্রোমোটারদের আশ্রিত দুষ্কৃতীরা নদী বাঁচাও কমিটির কর্মীদের মারধর করে। ওই ঘটনায় কমিটির সদস্য নন্দদুলাল দাসের পাঁজরের দু’টি হাড় ভেঙে যায়। এফআইআর করা হলেও পুলিশ দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করেনি। দুষ্কৃতীরা নন্দবাবুকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে। সব জানিয়ে এপিডিআরের কর্মী রূপশ্রী সরকার এ দিন মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে লেখা চিঠি দিতে যান। তাঁর অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের ‘রিসিভিং সেকশন’-এর কর্মীরা সচিবালয়ের অন্য এক কর্মী সঞ্জীব পালের কাছে জানতে চান, চিঠিটি জমা নেওয়া হবে কি না। রূপশ্রীদেবীর অভিযোগ, সঞ্জীববাবু ওই চিঠি নিতে অস্বীকার করেন এবং তাঁর সঙ্গে ফোনেই দুর্ব্যবহার করেন। সঞ্জীববাবু অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, “চিঠি নেওয়া আমার কাজ নয়। আর আমি কারও সঙ্গে খারাপ ব্যবহারও করিনি।”
|
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫% আসন রাজ্যের জন্য |
রাজ্যের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে অন্তত ২৫% আসনে পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দাদের ভর্তি করতে হবে। এবং সেখানে শিক্ষাকর্মীদের অন্তত ৫০% শতাংশ হবেন এ রাজ্যের বাসিন্দা। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ার জন্য রাজ্য সরকার যে-নীতি তৈরি করেছে, তাতেই এ কথা বলা হয়েছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সংক্রান্ত ওই নীতি আজ, শনিবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে অনুমোদনের জন্য পেশ করা হবে। প্রস্তাবিত নীতিতে আরও বলা হয়েছে, শহরাঞ্চলের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে অন্তত ২০ হাজার বর্গমিটার জায়গা থাকতে হবে। গ্রামাঞ্চল হলে থাকতে হবে ১০ হাজার বর্গমিটার জায়গা। ৫% ছাত্রছাত্রীর কাছ থেকে টিউশন ফি নেওয়া যাবে না। গরিব পড়ুয়াদের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত। ওই সব বিশ্ববিদ্যালয়কে ন্যাশনাল অ্যাসেসমেন্ট অ্যান্ড অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের অনুমোদন নিতেই হবে। অন্তত ১০ কোটি টাকা ফিক্সড ডিপোজিট রাখতে হবে সরকারি ব্যাঙ্কে। এক কোটি টাকার সিকিওরিটি ডিপোজিট রাখতে হবে উচ্চশিক্ষা দফতরের নামে। ১০ বছরের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করা যাবে না। বন্ধ করতে হলে রাজ্য সরকারের অনুমতি লাগবে। |