|
নানা রকম... |
|
ধামসা মাদলের তালে
পিনাকী চৌধুরী |
‘ব্যান্ডেল আরোহী’র নাটক ‘ছৌ-এর নাচে কাঁপে পাহাড় চূড়া’-য় দেখা গেল পুরুলিয়ার ছৌ নাচ। নাটকে ধামসা ও মাদলের সঙ্গে ঝুমুর শিল্পী অসীমানন্দ, নরেন হাঁসদার যেন নিবিড় যোগাযোগ। তাঁরা ধামসা ও মাদলের সঙ্গে গেয়ে চলেন‘গুরু গুরু ঘন মেঘ’। তার সঙ্গে ছৌ-এর তালে তালে নাচছে পুরুলিয়ার প্রত্যন্ত গ্রামের ধনঞ্জয় মাহাতো। পাঁচ জনের গবেষক দল নিয়ে গ্রামে হাজির হয় অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায়। উদ্দেশ্য ছৌ শিল্পীদের নিয়ে নতুন পালা নির্মাণ। প্রাচীনপন্থী নেপাল মাহাতোর সঙ্গে নতুন এবং পুরাতনের সংঘাতে নাটকের ক্লাইম্যাক্স ক্রমশ জমে ওঠে। নেপালের ভূমিকায় সাত্যকী ভট্টাচার্যের অভিনয় মন ছুঁয়ে যায়। সুস্মিতা ভট্টাচার্য ও ধনঞ্জয় মাহাতোর অভিনয় নাটকের বাড়তি আকর্ষণ। পরিচালক রঞ্জন রায় সফল।
|
ফিরে ফিরে
শিখা বসু |
|
শুরুতেই সংস্থার শিল্পীরা শোনালেন সমবেত সঙ্গীত। বিভিন্ন বক্তার প্রাক্কথনের পরে মালবিকা ভট্টাচার্য শোনালেন কয়েকটি গান। দু’টি রবীন্দ্রসঙ্গীত ‘ফিরে ফিরে ডাক দেখিরে’, ‘আমার পানে চেয়ে চেয়ে’। পরে শোনালেন দু’টি আধুনিকও। ‘আমি বনফুল গো, আমি বনফুল’ গেয়ে শ্রোতাদের প্রশংসা আদায় করে নিলেন শিল্পী। আর দ্বিতীয় গানটি হল ‘প্রজাপতি পাতায় পাতায় রং ছড়ায়’।
|
প্রেম এসেছিল |
বিড়লা সভাঘরে ‘ভাবনা’র অনুষ্ঠানে প্রথম শিল্পী ছিলেন মাধবী দত্ত। এ দিন শোনালেন ‘প্রেম এসেছিল নিঃশব্দ চরণে’। এ ছাড়াও ‘তবু মনে রেখো’ এবং ‘কার মিলন চাও বিরহী’ গানটিতেও মাধবীর প্রশংসা প্রাপ্য। অন্যান্যদের মধ্যে স্বপন বসুর ‘পাতার ভেলা ভাসাই’, রাখী সেনের ‘বাজে করুণ সুরে’, মনোজ ও মনীষার গানগুলি মনে রাখার মত। এ ছাড়াও ছিল মাইকেলের যন্ত্রসঙ্গীত।
|
জ্বালাও আলো |
শিশির মঞ্চে সুরঙ্গমা কলা কেন্দ্রের ‘জ্বালাও আলো’ অনুষ্ঠানে সুজাতা সরকার গাইলেন ‘যখন শুনি ধ্বনি’। পরে শান্তিপ্রিয় সেনগুপ্ত শোনালেন ‘একই অঙ্গে এত রূপ’ও সন্ধ্যাশ্রী দত্ত ‘এ গানে প্রজাপতির পাখায়।’ সুচিন সিংহের ‘নিশি না পোহাতে’ গানটি শ্রোতাদের ভাল লাগে। অমিতেশ চন্দ্র ও রুবি ঘোষালের গান ছাড়াও ছিল আবৃত্তিতে তাপস নাগ ও প্রসূন গুহের কবিতা পাঠ। |
|