গ্রামবাসীরাই গড়ছেন রাস্তা |
পঞ্চায়েতের কাছে বার বার হত্যে দিয়েও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। তাই শেষতক সুতির হারুয়ার বাসিন্দারা নিজেদের উদ্যোগে গ্রামের অভ্যন্তরের ৫০০ মিটার দীর্ঘ মেঠো রাস্তাটির সংস্কারের কাজে হাত দিয়েছেন। পয়ষট্টি ঘর পরিবার এক সপ্তাহ ধরে শুরু করেছে ওই কাজ। রাস্তা তৈরিতে প্রত্যেক পরিবার ৫০০ টাকা করে দিয়েছে। সঙ্গে বিনামূল্যে শ্রম তো রয়েছেই। গ্রামবাসীদের দাবি, অনেকটা কাজ এগিয়েছে। আর দিন কুড়ি হলে বাকি কাজটাও সম্পন্ন হবে। স্থানীয় এক স্কুলের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী হাবিবা খাতুনের বক্তব্য, “পঞ্চায়েত শুধু আশ্বাসই দিয়েছে। কাজের কাজ কিছুই হয়নি। তাই বাধ্য হয়ে গ্রামের লোকজন নিজেরাই এই উদ্যোগ নিয়েছে।” গত চার বছরে বার চারেক ক্ষমতার রদবদল ঘটে গিয়েছে হারুয়া গ্রাম পঞ্চায়েতে। মাসখানেক আগে ক্ষমতায় এসেছে আরএসপি। প্রধান হেরাতুন নেশা বলেন, “এ ব্যাপারে কেউ কখনও লিখিত আবেদন করেনি। তবে গ্রামবাসীদের কাছে রাস্তাটি জরুরি। সবেমাত্র ক্ষমতায় এসে সেই রাস্তা করা যায়নি।”
|
ফুটবলের রেশ কাটতে না কাটতেই শীতের করিমপুর মেতে উঠল ক্রিকেটে। করিমপুর আঞ্চলিক ক্রীড়া সংস্থার পরিচালনায় ২০১২-১৩ মরসুমের ক্রিকেট লিগ শুরু হয়েছে ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে। আটটি দল। দু’টি গ্রুপ। এ-গ্রুপে এখনও তিনটে খেলায় ১২ পয়েন্ট পেয়ে শীর্ষে যমশেরপুর ক্রিকেট ক্লাব। বি-গ্রুপেও তিনটে খেলায় জিতে এগিয়ে করিমপুর জামতলা নবারুণ সংঘ। দ্বিতীয় বিভাগে খেলছে পাঁচটি দল। সেখানেও ১২ পয়েন্ট পেয়ে মাথায় ইয়ুথ ফোরাম। দ্বিতীয় স্থানে ৮ পয়েন্ট পেয়ে কেচুয়াডাঙা ক্লাব। অন্য দিকে ৬টি দল নিয়ে ২ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে সিনিয়র প্রথম বিভাগের খেলা। সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, এ বার ৫টি নতুন দল খেলছে। খেলা হচ্ছে করিমপুর রেগুলেটেড মার্কেট, দাঁড়েরমাঠ ও মহিষবাথান মাঠে।
|
ডাম্পারের ধাক্কায় মৃত্যু হয়েছে এক ব্যক্তির। নাম তপন দাস (৪২)। বাড়ি সালারের রসড়া এলাকায়। শুক্রবার দুপুরে সালারগামী একটি ডাম্পারের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। চালকের খোঁজ করছে পুলিশ।
|
ধারাল অস্ত্র দিয়ে মাথায় আঘাত করে দুষ্কৃতীরা সালেহার বিবি (৪০) নামে এক মহিলাকে খুন করেছে। মৃতার বাড়ি কান্দির পায়রাকোল এলাকায়। বৃহস্পতিবার মাঝরাতের ওই ঘটনায় পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মৃতার কাকাকে আটক করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, এ দিন রাত ১১টা নাগাদ ওই মহিলার ছেলে মাঞ্জারুল শেখ মাকে বিছানায় দেখতে না পেয়ে বাইরে বেড়িয়ে আসে। তারপর ঘরের দাওয়াই মায়ের রক্তাক্ত দেহ দেখতে পেয়ে সে চিৎকার জুড়ে দেয়। ছুটে আসেন ওই মহিলার দেওর শুকুর আলি এবং পাড়া প্রতিবেশিরা। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের অনুমান, ওই মহিলা তাঁর কাকার কাছ থেকে প্রায় পঞ্চাশ হাজার টাকা পেতেন। তা নিয়ে উভয়ের মধ্যে বার কয়েক বচসাও হয়। টাকা পয়সা নিয়ে ওই বিরোধের জেরে এই খুন হতে পারে বলে পুলিশের ধারনা। |