ঠান্ডায় চিড়িয়াখানার নিরামিষ মেনুতে ‘মহুয়া’-র মৌতাত
|
 |
প্রবাল গঙ্গোপাধ্যায়, রাঁচি: মাদলের বোল নেই তো কী হল, মহুয়া তো আছে। হাড় কাঁপানো কনকনে শীতের রাতে আগুনের তাপে শরীর সেঁকে নিতে নিতে মহুয়ার মৌতাতে এখন মত্ত রামু, লক্ষ্মী আর সম্রাট। কোনও প্রত্যন্ত গ্রাম নয়, বরং রাঁচি শহরের অদূরেই প্রতিদিন রাতে এখন শুরু হয়েছে রামু-লক্ষীদের ‘ক্যাম্প ফায়ার’। ঠান্ডায় যখন গোটা ঝাড়খণ্ড রাজ্যের জবুথবু অবস্থা তখন লক্ষী-রামুদের মহুয়া সেবন করে রাতে নিদ্রা যাওয়ায় অনেকেই ঈর্ষা করতে পারেন। |
|
ছুটন্ত ট্রেনের নীচে সুড়ঙ্গে ঢুকবে হাতি |
রাহুল রায়, কলকাতা: বন্যপ্রাণের নিরাপত্তার প্রশ্নেও ছায়া ফেলল কেন্দ্র-রাজ্য কাজিয়া। কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ মন্ত্রকের বরাদ্দ মঞ্জুর হয়েছিল বছর দুয়েক আগেই। ঠিকাদার নিয়োগও সেরে রেখেছিল রেলমন্ত্রক। কিন্তু মহাকরণের সবুজ সঙ্কেত না পাওয়ায় থমকে ছিল উত্তরবঙ্গের তিনটি অভয়ারণ্য চিরে যাওয়া রেলপথে বণ্যপ্রাণী চলাচলের জন্য দু’টি আন্ডারপাস তৈরির কাজ। ছুটন্ত ট্রেনের ধাক্কায় ক্রমান্বয়ে হাতি-হনন রুখতে এ বার তাই রাজ্যের অনুমোদনের তোয়াক্কা না করে ওই আন্ডারপাস (রেলের পরিভাষায় গার্ডার ব্রিজ) তৈরিতে হাত দিল রেল। |
 |
|
হাতি-মানুষে সংঘাত রুখতে গ্রামে উৎসব |
|
টুকরো খবর |
চিত্র সংবাদ |
|
|