আর্থ-সামাজিক ভাবে পিছিয়ে পড়া শিশুদের নিয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করল কলকাতা পুলিশ। রবিবার বডিগার্ড লাইন্সের মাঠে এই প্রতিযোগিতায় প্রায় ১৩০০ শিশু অংশগ্রহণ করে। সাধারণ দৌড়ের পাশাপাশি ছিল রিলে দৌড়, যেমন খুশি সাজো-ও। প্রতিযোগিতায় অংশ নেন বয়স্ক নাগরিকেরাও। লালবাজারের এক কর্তা জানান, কয়েক বছর ধরেই শহরের এই পিছিয়ে পড়া শিশুদের জন্য কাজ করছেন তাঁরা। বিভিন্ন থানায় ‘নবদিশা’ নামে প্রকল্পে এই শিশুদের পড়াশোনার পাশাপাশি সহ-পাঠ্যক্রমিক বিষয় শেখানো হয়। তাদের নিয়েই ছিল এ দিনের অনুষ্ঠান। কলকাতা পুলিশ জানায়, শহরের নিঃসঙ্গ বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের জন্য ‘প্রণাম’ নামে একটি প্রকল্প রয়েছে তাদের। এ দিন তাঁদের জন্যও নানা প্রতিযোগিতা ছিল। প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন পুরসভার মেয়র পারিষদ (উদ্যান) দেবাশিস কুমার। সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ছিলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী সাবিত্রী মিত্র, বেঙ্গল অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অজিত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (৩) দেবাশিস রায়-সহ পদস্থ কর্তারা।
|
রাজ্য জুড়ে সন্ত্রাস, নৈরাজ্য এবং নেতা-মন্ত্রীদের অসংবেদনশীল মন্তব্যের ধারার প্রতিবাদে রাস্তায় নামছেন বিশিষ্ট জনেরা। রাজ্যে যে হিংসাত্মক ঘটনা ঘটে চলেছে, তার বিরুদ্ধে আগামী ১৭ জানুয়ারি কলেজ স্কোয়ার থেকে মেট্রো চ্যানেল পর্যন্ত অরাজনৈতিক মিছিলের ডাক দিয়েছেন তাঁরা। এই কর্মসূচির আয়োজকেরা মূলত বামপন্থী বিদ্বজ্জন বলেই পরিচিত। তবে তাঁদের বক্তব্য, রাজ্যে সুস্থ পরিবেশ ফিরিয়ে আনার দাবিতে এই মিছিলে পা মেলানোর জন্য তাঁরা সকলের কাছেই খোলা আহ্বান জানাচ্ছেন। কারও বিরুদ্ধে বক্তৃতা-বিষোদগারের পরিকল্পনাও তাঁদের নেই। স্রেফ পথে নেমেই নাগরিক প্রতিবাদ নথিভুক্ত করতে চান বিশিষ্টেরা।
|
বাস থেকে পড়ে মৃত্যু হল এক যুবকের। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার সকাল দশটা নাগাদ যাদবপুরে। পুলিশ জানায়, বেহালা পণর্র্শ্রীর বাসিন্দা মন্টু ভৌমিক (২৪) নামে ওই যুবক চলন্ত বাস থেকে নামতে গিয়ে ওই বাসেরই পিছনের চাকায় পিষ্ট হন। একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। |