নিজস্ব সংবাদদাতা • নবদ্বীপ |
নবদ্বীপ পুরসভার এক সিপিএম কাউন্সিলরের দাদার বিরুদ্ধে অবৈধ ভাবে পুকুর ভরাটের অভিযোগ উঠল। পুরসভার নাকের ডগায় ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের একটি পুকুর রাতের অন্ধকারে বুজিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন প্রদীপ ঘোষ। রবিবার ভোর থেকে ট্রাক্টরে করে মাটি ফেলার কাজ শুরু হয়। সকাল হতেই এলাকার লোকজন হৈচৈ জুড়ে দিলে সকলে চম্পট দিলেও ধরা পড়ে যান এক কর্মী। খবর পেয়েই তড়িঘড়ি পুলিশ আসে। বেগতিক দেখে এলাকা ছাড়া প্রদীপবাবু। এলাকাবাসীর তরফে গণস্বাক্ষর সম্বলিত অভিযোগ জমা পড়ে থানায় ও পুরসভায়। পুরপ্রধান বিমলকৃষ্ণ সাহা বলেন, “পুরসভা এই অবৈধ কাজের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে।” অন্য দিকে ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের পুরপিতা সিপিএমের গোপালবাবু অবশ্য দাদার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “দাদা পুকুর ভরাট করেননি। পুকুরের পাড়ে ভাঙন আটকাতে তিনি মাটি ফেলেছিলেন।” নবদ্বীপ থানার আইসি তপন মিশ্র বলেন, “অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।”
|
নিজস্ব সংবাদদাতা • দুর্গাপুর |
বেঙ্গল সুবার্বান চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এবং বেঙ্গল ন্যাশনাল চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি’র যৌথ উদ্যোগে সোমবার একটি আলোচনা চক্রের আয়োজন করা হল দুর্গাপুরের সিটি সেন্টারে। ‘এনভায়রনমেন্ট ইস্যুজ অ্যাফেক্টিং ইন্ডাস্ট্রিজ’ শীর্ষক এই আলোচনায় বক্তব্য রাখেন রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রন পর্ষদের চেয়ারম্যান বিনয়কান্তি দত্ত। তিনি জানান, দূষণ ছড়ানোর মাত্রার তীব্রতার ভিত্তিতে কারখানাগুলিকে যথাক্রমে লাল, কমলা ও সবুজ সূচকে ভাগ করা হয়েছে। বর্ধমান, বীরভূম ও বাঁকুড়ায় লাল সূচকযুক্ত কারখানার রয়েছে যথাক্রমে ৫৯৫, ৭৪৮ ও ৩৭৫টি। অপেক্ষাকৃত কম দূষণ ছড়ায় এমন কমলা সূচকের কারখানা তিন জেলায় রয়েছে যথাক্রমে ৪৮৯, ১৭০ ও ১৬২। বিনয়বাবু জানান, লাল ও কমলা সূচকের কারখানা নিয়েই দুশ্চিন্তা পর্ষদের। এই কারখানাগুলিতে নিয়মিত অভিযান চালিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয় বলে জানান তিনি। প্রসঙ্গত, ওই তিন জেলায় সবুজ কারখানার সংখ্যা যথাক্রমে ৬৪৫, ৪১৯ ও ২২৯টি।
|
হাতির হানায় মৃত্যু ১ জনের |
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি |
হাতির হানায় মারা গেলেন এক ব্যক্তি। ঘটনাটি ঘটেছে বাক্সা জেলার নাগ্রাজুলি এলাকায়। বনবিভাগ জানায়, কাল রাতে হাতির পাল গ্রামের তিনটি বাড়ি ভেঙে ফেলে। তাদের পায়ে পিষ্ট হয়ে মারা যান নগরবাসী তালুকদার নামে এক ব্যক্তি। তিনসুকিয়ার মরাণেও ৪০টি হাতি গ্রামে ঢুকে চাষের খেত তছনছ করছে। গত এক মাসে, হাতি-মানুষ সংঘাতের ঘটনা খুব বেড়ে গিয়েছে। আজ রঙ্গিয়ায় মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ ঘোষণা করেন, হাতির হানায় মৃত ব্যক্তির পরিবার এ বার থেকে এক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবেন। এতদিন এই ক্ষতিপূরণের পরিমাণ ছিল ৪০ হাজার টাকা।
|
মারা গেল দাঁত ভাঙা দাঁতাল |
নিজস্ব সংবাদদাতা • আলিপুরদুয়ার |
সোমবার দুপুর নাগাদ বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের পোরো জঙ্গলে অসুস্থ বুনো হাতিটি মারা গিয়েছে। বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের উপ ক্ষেত্র অধিকর্তা বিজয় কুমার সালিমাথ বলেন, “মাস খানেক আগে জঙ্গলে অন্য দাঁতালের সাথে লড়াইয়ে জখম হয় হাতিটি। ওই সময় একবার চিকিৎসা করা হয়। শনিবার ঘুমপাড়ানি গুলি করে ফের চিকিৎসা শুরু হয়। কিন্তু সাড়া দেয়নি।” |