শহরের রাস্তা থেকে খোলা ভ্যাট তুলতে পুর-প্রশাসনকে আগেই নির্দেশ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেইমতো শহরকে ভ্যাট মুক্ত করতে শহরে প্রথম পোর্টেবল কম্প্যাক্টর (জঞ্জাল ব্যবস্থাপনার স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র) বসাল পুরসভা। শুক্রবার কালীঘাটে নবনির্মিত জঞ্জাল অপসারণ স্টেশনে ওই ধরনের চারটি মেশিন বসানো হয়। উদ্বোধন করেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়, সাংসদ সুব্রত বক্সী ও মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। মেয়র পারিষদ (জঞ্জাল অপসারণ) দেবব্রত মজুমদার বলেন, “কালীঘাটের পরে টালা, লেক কালীবাড়ি ও বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের ভ্যাটে ওই যন্ত্র বসানো হবে।” তিনি জানান, কলকাতাকে ভ্যাট মুক্ত করতে চায় পুর-প্রশাসন। সুব্রতবাবু বলেন, “মেশিনটি যাতে অকেজো না হয়, সে দিকে নজর দিতে হবে।”
|
পুকুর ভরাটের অভিযোগ উঠল রানিগঞ্জের অশোক পল্লিতে। স্থানীয় পুরপ্রধান অনুপ মিত্র জানান, বৃহস্পতিবার রাতে কয়েকজন অশোক পল্লির বিজির বাঁধের পাশের একটি পুকুর ডোজার দিয়ে ভরাট করতে শুরু করে। নর্দমার পাশে একটি পাঁচিলও ভেঙে দেওয়া হয়। শুক্রবার ওই পাড়ার বাসিন্দারা আবেদন জানান, কোনও ভাবেই যেন পুকুরটি ভরাট করা না হয়। অনুপবাবু জানান, রানিগঞ্জ থানায় বিষয়টি জানানো হয়েছে। প্রয়োজনে পুলিশের সহায়তায় কাজ বন্ধ করা হবে।
|
এক বাংলাদেশি গরু পাচারকারীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। বৃহস্পতিবার গাইঘাটার খড়ের মাঠ এলাকা থেকে বিএসএফ ১৩টি গরু-সহ আলাউদ্দিন মণ্ডল নামে ওই পাচারকারীকে আটক করে। পরে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। গ্রেফতার করা হয়েছে ওই ব্যক্তিকে। পুলিশ সূত্রে জানানো হয়েছে, ধৃতের বাড়ি বাংলাদেশের সারষা থানার হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামে। সে চোরাপথে এ দেশে ঢুকে গরু নিয়ে যাচ্ছিল। অন্য দিকে, বনগাঁ থানার পুলিশ শুক্রবার সকালে এক পাচারকারী-সহ ৪০টি গরু আটক করেছে। স্থানীয় কালুপুর এলাকা থেকে তাদের ধরা হয়।
|
দলছুট বুনো দাঁতাল শুঁড়ে তুলে এক যুবককে ছুঁড়ে দিল। বৃহস্পতিবার কার্তিক বনাঞ্চল লাগোয়া কার্তিক মিশন এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে। জখম যুবকের নাম সুরেশ কুজুর।
|
নাগরাকাটার সুখানি বস্তিতে তাণ্ডব চালাল একটি বুনো হাতি। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে। ভোরে জলঢাকা নদী পেরিয়ে জঙ্গল মুখী হয় হাতিটি।
|
দূষণের কারণে হলদিয়ায় আর নতুন শিল্প গড়া যাবে না বলে জানিয়েছিল কেন্দ্রীয় শিল্প মন্ত্রক। হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদ ওই কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত খারিজের আর্জি জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করে। প্রধান বিচারপতি অরুণ মিশ্র ও বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির বেঞ্চ শুক্রবার শুনানির পরে কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদকে বিষয়টি তদন্ত করে দেখার নির্দেশ দিয়েছে। বড়দিনের ছুটির পরে ওই তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে হবে। |