টুকরো খবর |
কেন্দ্র মেরুদণ্ডহীন: মোদী
সংবাদসংস্থা • আমদাবাদ |
পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী রেহমান মালিকের মোকাবিলা করার মত মেরুদণ্ডের জোর ইউপিএ সরকারের নেই। শনিবার গুজরাত ভোটের প্রচারে গিয়ে এই ভাবেই কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা করলেন গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই সঙ্গে তাঁর অভিযোগ, স্যার ক্রিক বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ এবং কংগ্রেস দেশকে অন্ধকারে রেখেছে। মোদী বলেন, “দিল্লি এতই দুর্বল যে রেহমান মালিক ভারতে এসে বলতে পারেন ২৬/১১-র হামলা বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সমান।” তাঁর কথায়, যদি দম থাকে, তা হলে এই কথা বলার জন্য পাকিস্তানের প্রতিনিধি দলকে ক্ষমা চাইতে বলুক কেন্দ্রীয় সরকার। এর পাশাপাশি সনিয়া এবং রাহুল গাঁধীরও তীব্র সমালোচনা করেন মোদী। উত্তরে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জর্নাদন দ্বিবেদী বলেন, ফিল্মের সমাজবিরোধীদের ভাষায় কথা বলছেন মোদী। কারণ তাঁর পায়ের তলা থেকে মাটি সরে যাচ্ছে। আর স্যার ক্রিক প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিংহের কটাক্ষ, “আন্তর্জাতিক বিষয়ে মোদীর একটু পড়াশোনা করা উচিত।” তাঁর অভিযোগ, মোদী মিথ্যা তথ্য দিচ্ছেন। |
সমঝোতা বিস্ফোরণের মূল অভিযুক্ত ধৃত
সংবাদসংস্থা • নয়াদিল্লি |
সমঝোতা এক্সপ্রেসে বিস্ফোরণের ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত রাজেশ চৌধুরিকে গ্রেফতার করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা(এনআইএ)। শনিবার মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়িনী থেকে ধরা পড়েন রাজেশ ওরফে সমুদ্র। সমঝোতা এক্সপ্রেস বিস্ফোরণে এ নিয়ে গ্রেফতার হলেন মোট চার জন। রাজেশের বিরুদ্ধে মূল অভিযোগ, ট্রেনের কামরায় বোমা রেখে এসেছিলেন তিনিই। এ দিন তাঁকে আদালতে হাজির করানো হলে ট্রানজিট রিমান্ডের নির্দেশ দেন বিচারক। ২০০৭-এর ১৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানগামী সমঝোতা এক্সপ্রেসে বিস্ফোরণে নিহত হন ৬৮ জন। জখম হয়েছিলেন আরো বারো জন। হরিয়ানা পুলিশের বিশেষ দল ও জিআরপি তদন্ত শুরু করলেও ২০১০ সালে তদন্তভার হাতে নেয় এনআইএ। |
বন্দি উধাও
নিজস্ব সংবাদদাতা • ধুবুরি |
অসমের ধুবুরির গৌরীপুর থানার লক আপ থেকে শনিবার ভোরে মহামদুল হক নামে এক বন্দি পালিয়েছে। কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগে দুই পুলিশ কর্মীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। গাড়ি ও বাইক চুরির অভিযোগে ধৃত ওই দুষ্কৃতীকে ধুবুরি জেলা আদালত পুলিশি হেফাজতে পাঠায়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানায়, লক আপ খোলা থাকায় চম্পট দেয় ওই দুষ্কৃতী। |
জাল নোট-সহ ধৃত
নিজস্ব সংবাদদাতা • ধুবুরি |
বিএসএফ ও পুলিশের যৌথ অভিযানে ৭৫ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার হল। গ্রেফতার হয়েছে নওসাদ আলি ও সহিরুল আলি নামের দুই যুবক। শুক্রবার রাতে ধুবুরি জেলার গোলকগঞ্জ থানার পেষ্টিরঘাট গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়। |
অসমে বিশ্ব ব্যাঙ্কের প্রতিনিধিরা |
রাজ্যে বন্যা ও ভূমিক্ষয়ের প্রভাব সরেজমিনে দেখতে হাজির বিশ্ব ব্যাঙ্কের প্রতিনিধিরা। প্রথম পর্যায়ে, মরিগাঁও ও পলাশবাড়ি অঞ্চল পরিদশর্ন করেছেন তাঁরা। অসমে বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও ভূমিক্ষয়ের প্রতিকারে অর্থ সাহায্য করবে বিশ্বব্যাঙ্ক। মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈয়ের সঙ্গে বৈঠকে বিশ্ব ব্যাঙ্কের প্রতিনিধিরা জানান, পরবর্তী পর্যায়ের প্রতিনিধিদল রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর, দীর্ঘকালীন প্রকল্পের রূপরেখা তৈরি করবেন। উদ্ধৃত্ত জলের সঠিক ব্যবস্থাপনা, পলি হ্রাস করা, নদীতে ডুবে যাওয়া জমি পুনরুদ্ধার, বানাক্রান্ত মানুষের জীবনের মানোন্নয়নসহ সামগ্রিক বিষয়টি নিয়েই প্রকল্প চালাবার কথা ভাবছে বিশ্বব্যাঙ্ক। |
পঞ্চায়েত প্রধান খুন বিহারে |
ঔরঙ্গাবাদে ফের এক পঞ্চায়েত প্রধান খুন হলেন। কাল রাতে ঘরে ঢুকে রাজকুমার ঠাকুর নামে ওই ব্যক্তিকে খুন করা হয়। রাজকুমার ছিলেন ওবরা ব্লকের কুদওয়া পঞ্চায়েতের প্রধান। পুলিশ জানিয়েছে, কাল রাতে ঘরে ঢুকে ছুরি এবং ইটের ঘায়ে ওই ব্যক্তিকে খুন করা হয়েছে। কেন খুন করা হয়েছে, তা নিয়ে স্পষ্ট করে না বললেও পুলিশ সুপার দলজিৎ সিংহ বলেন, “তদন্ত হচ্ছে। প্রাথমিক ভাবে অবৈধ কোনও সম্পর্কের জেরে খুন কি না তা দেখা হচ্ছে।” |
মা ও দুই মেয়েকে খুন পটনায় |
পটনার পাটলিপুত্র এলাকায় মা ও দুই মেয়েকে খুন করা হয়েছে। ওই এলাকার একটি বাড়িতে তাঁরা থাকতেন। মহিলার স্বামী গোপাল শরণ সিংহ দিল্লিতে বিশেষ কোনও কাজে গিয়েছেন। সেই সুযোগে এই খুনের ঘটনা বলে মনে করা হচ্ছে। তিনি বিহার সরকারের অবসরপ্রাপ্ত কর্মী। পুলিশ জানিয়েছে, ধারালো অস্ত্র এবং ভারী কিছু দিয়ে খুন করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে মায়ের নাম অনিলা, দুই মেয়ে সোনালি এবং পূর্ণিমা। পটনার সিনিয়র পুলিশ সুপার অমৃত রাজ ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত করেছেন। |
|