পুকুর ভরাটের জন্য পাঁচিল তোলার অভিযোগ রানিগঞ্জে |
ভরাট করার জন্য পাঁচিল দিয়ে পুকুর ঘেরার অভিযোগ উঠল রানিগঞ্জে। পুরপ্রধান, সিপিএমের অনুপ মিত্র জানান, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে একটি পুকুর ভরাটের উদ্দেশ্যে সেটি ঘিরে দেওয়া হচ্ছে বলে তাঁর কাছে অভিযোগ করেছেন এলাকার বাসিন্দারা। গত ৩০ নভেম্বর তিনি জেলাশাসক, অতিরিক্ত জেলাশাসক, মহকুমাশাসক ও রানিগঞ্জ থানায় অবৈধ নির্মাণ বন্ধের অভিযোগ জানালেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বৃহস্পতিবার জানতে পারেন, ওই নির্মাণ প্রায় শেষের দিকে। তিনি বলেন, “পুকুর ভরাট করে নির্মাণ কাজের কোনও অনুমতি পুরসভা দেয়নি।” পুকুরের মালিক মকসুদ খানের অবশ্য দাবি, পুকুরটিতে এলাকার লোকে বাড়ির বর্জ্য ফেলত। তার জেরে মশার উপদ্রব বাড়ছিল। তাই স্থানীয় বাসিন্দাদের সমর্থন নিয়েই তিনি পুকুরটি ঘিরেছেন। তাঁর দাবি, পুকুর ভরাটের কোনও উদ্দেশ্য তাঁর নেই। এর জন্য আগেই তিনি পুরসভার অনুমতি চেয়েছেন। জেলাশাসর ওঙ্কার সিংহ মিনা বলেন, “পুরসভার হাতে অবৈধ নির্মাণ ভাঙার যথেষ্ট ক্ষমতা রয়েছে। তারা প্রয়োজনে পুলিশের সহযোগিতা নিতে পারে।”
|
হলদিয়ায় দূষণ-নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার প্রস্তাব |
হলদিয়া শিল্পাঞ্চল থেকে দূষণ সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্য বিধানসভায় প্রস্তাব গ্রহণ করল রাজ্য সরকার। বৃহস্পতিবার সভায় বিরোধীরা না-থাকলেও তাঁদের সহযোগিতা চান শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তৃণমূল বিধায়ক তাপস রায়ের আনা ওই প্রস্তাব কেন্দ্রের কাছে পাঠানো হবে। শিল্পমন্ত্রী জানান, কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রকের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্য রাজ্যের পরিবেশমন্ত্রী সুদর্শন ঘোষদস্তিদার এবং তিনি দিল্লিতে কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী জয়ন্তী নটরাজনের কাছে দরবার করেছেন। সচিব স্তরেও কথা হয়েছে। ‘কম্প্রিহেনসিভ এনভায়রনমেন্টাল পলিউশন ইনডেক্স’ অনুযায়ী কোনও এলাকায় দূষণ-সূচক ৭০ ছাড়ালে সেই জায়গাকে ‘ক্রিটিক্যালি পলিউটেড’ বা মারাত্মক দূষিত বলে চিহ্নিত করে কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। পার্থবাবু ও সুদর্শনবাবুর বক্তব্য, হলদিয়ায় দূষণ-মাত্রা ৬৮.১ সূচকে নামিয়ে আনা হয়েছে। তবু কেন্দ্র নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না। পার্থবাবু বলেন, “নিষেধাজ্ঞা না-ওঠায় বহু শিল্প সংস্থা হলদিয়ায় নতুন প্রকল্প করতে পারছে না।”
|
মৃত ময়াল। নিজস্ব চিত্র। |
|
কাটা পড়ল ময়াল
নিজস্ব সংবাদদাতা • বিষ্ণুপুর |
ট্রেনের চাকায় কাটা পড়ল একটি ময়াল সাপ। বৃহস্পতিবার সকালে বিষ্ণুপুর-পিয়ারডোবা স্টেশনের মাঝে, কুলুপুকুর এলাকার ঘটনা। বাঁকাদহ রেঞ্জের আধিকারিক বিজয় চক্রবর্তী বলেন, “পূর্ণবয়স্ক ময়ালটি দু’টুকরো হয়ে গিয়েছে।” |
|