সপ্তাহান্তে ছুটি কাটাতে এখন দিঘায় এসে হাজির হচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ। ট্রেনপথ যুক্ত হওয়ায় পর্যটকের সংখ্যা বহুগুণ বেড়ে গিয়েছে। সাধারণ ও মধ্যবিত্তের বাজেটের নাগালের মধ্যে দিঘা এখন অন্যতম প্রিয় জায়গা। কিন্তু বর্তমানে সংবাদপত্রে প্রায়ই দেখতে পাই দিঘার সমুদ্রে স্নান করতে গিয়ে অকালে প্রাণ হারাচ্ছেন অনেকে। সমুদ্রসৈকতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সরকারি ডুবুরি থাকলে স্নানের সময় তাঁরা পর্যটকদের সতর্ক করতে পারবেন এবং কেউ বিপদে পড়লে তাঁকে বাঁচাতেও পারবেন।
হেমন্ত রায়। বাগনান।
|
কলকাতা থেকে কামারপুকুর আসার পথে বেশ কয়েকটি স্থানে পর্যটন দফতরের তোরণ চোখে পড়ল। পর্যটন শিল্পকে রাজ্য তথা দেশ- বিদেশে ছড়িয়ে দেওয়ার এক শুভ প্রয়াস। প্রশ্ন হল পর্যটকরা সাঁতরাগাছি, শিয়াখালা, চাঁপাডাঙা, কামারপুকুর হয়ে জয়রামবাটি যাওয়ার সময় প্রাণ হাতে নিয়ে ফিরতে পারবেন তো? খানাখন্দে ভর্তি, আলোবিহীন রাস্তা। পথের দু’পাশে পরিচ্ছন্ন শৌচাগার ও পানীয় জলের কোনও ব্যবস্থা নেই। আগে পরিকাঠামো উন্নয়ন, তারপর পর্যটন তোরণ সুস্বাগতম।
সোমা ভুঁইয়া। আরামবাগ।
|
ভদ্রেশ্বরের ধিতাড়া থেকে বৈদ্যবাটি স্টেশন পর্যন্ত অটো-রুটের একটি অটোও কোনওদিনই আরটিও অনুমোদিত ধিতাড়া স্ট্যান্ডে যায় না। শুরু থেকেই ঔদ্ধত্যের নজির, ধিতাড়া থেকে এক কিলোমিটার দূরে ব্যস্ত রাস্তার মোড়ে তাঁদের ‘মর্জির’ স্ট্যান্ড। বেশিরভাগ অটোয় রুটের উল্লেখ নেই। কিছু অটোর হলদে প্লেট আছে। নম্বর নেই। যাত্রীসংখ্যা থেকে যাত্রী-ভাড়া সবকিছুই অটোচালকদের মর্জিমতো। কিছু বললে শুনতে হয়, ‘‘সরকারি নিয়ম থাকবে খবরের কাগজ আর টিভির পর্দায়, আমাদের নিয়ম চলবে রাস্তায়।” আরটিও এবং প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চাইছি।
সিদ্ধার্থ দত্তচৌধুরী। হুগলি
|
এই বিভাগে চিঠি পাঠান সম্পূর্ণ নাম ও ঠিকানা উল্লেখ করে।
আমাদের চিঠি, সম্পাদকীয় বিভাগ,
আনন্দবাজার পত্রিকা প্রাঃ লিঃ,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট, কলকাতা-৭০০০০১ |
|