|
|
|
|
টুকরো খবর |
কংগ্রেসের সভায় সেই শিলাদিত্য
নিজস্ব সংবাদদাতা • লালগড় |
সারের দাম নিয়ে প্রশ্ন করায় বেলপাহাড়ির সভায় তাঁকে ‘মাওবাদী’ তকমা দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। শিলাদিত্য চৌধুরী নামে সেই যুবককে গ্রেফতারও করে পুলিশ। দিন কয়েক আগে কলকাতায় বিজেপি-র সভামঞ্চে হাজির ছিলেন শিলাদিত্য। শনিবার তাঁকেই দেখা গেল লালগড়ে কংগ্রেসের সভামঞ্চেও। কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী জয়রাম রমেশ, কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী দীপা দাশমুন্সি, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্যের সঙ্গে মঞ্চে উঠে দেখা করেন শিলাদিত্য। বিধায়ক মানস ভুঁইয়াও তাঁকে কাছে টেনে নেন। তাহলে কি এ বার থেকে তৃণমূল বিরোধী সব দলের কর্মসূচিতেই দেখা যাবে তাঁকে? বিনপুরের যুবক শিলাদিত্য এতে কোনও রাজনীতি আছে বলে মানছেন না। তাঁর কথায়, “কেউ আমন্ত্রণ জানাননি। স্বেচ্ছায় সভায় এসেছি।” কেন? তিনি বলেন, “আমাকে যখন পুলিশ গ্রেফতার করে, তখন কংগ্রেস আইনি সাহায্য করেছে। তাই কৃতজ্ঞতা থেকেই সভায় এসেছি।” পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা কংগ্রেস সভাপতি স্বপন দুবে বলেন, “শিলাদিত্য আসায় আমরা খুশি।” ৮ অগস্ট বেলপাহাড়িতে সভা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সভায় সারের দাম নিয়ে সরব হয়েছিলেন শিলাদিত্য। এর পর মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে ‘মাওবাদী’ তকমা দেন। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে তখনই পুলিশ তাঁকে ধরে নিয়ে যায়। জেরার পর ছেড়ে দেয়। দু’দিন পরে ১০ অগস্ট বিনপুর থেকে শিলাদিত্যকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে তিনি জামিন পান। |
কেলেঘাই প্রকল্পে বৈঠক
নিজস্ব সংবাদদাতা • হলদিয়া |
পঞ্চায়েত ভোটের আগে সেই কেলেঘাই-কপালেশ্বরী প্রকল্পকেই হাতিয়ার করল তৃণমূল সরকার। শনিবার দুপুরে পূর্ব মেদিনীপুরের হলদিয়া ভবনে প্রকল্প সংক্রান্ত বৈঠকে এসেছিলেন সেচমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। ছিলেন দুই মেদিনীপুরের জেলাশাসক, পূর্বের তৃণমূল সাংসদ ও বিধায়কেরা। সেচমন্ত্রী বলেন, “মে মাসের মধ্যেই প্রকল্পের কাজ শেষ করার লক্ষ্য রয়েছে।” বৈঠকে স্থির হয়েছে, প্রথমে কেলেঘাই, কপালেশ্বরী, বাগুই, চণ্ডীয়া ও দেউলি এই পাঁচটি নদী সংস্কার করা হবে। মোট ৬৩ কিলোমিটার ‘চেন এলাকা’ সংস্কারের ক্ষেত্রে প্রথম ধাপে ৪৮ কিলোমিটার সংস্কার হবে। এ ছাড়াও জেলার উপকূলবর্তী এলাকার বাঁধ সংস্কার ও রূপনারায়ণে স্থায়ী ভাঙনরোধের ব্যবস্থা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। এ দিন রূপনারায়ণের ভাঙন এলাকা পরিদর্শনও করেন সেচমন্ত্রী। |
ট্রেনের ধাক্কায় মৃত তিন
নিজস্ব সংবাদদাতা • হলদিয়া |
লাইন পেরোতে গিয়ে চেন্নাইগামী এক এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যু হল একই পরিবারের ৩ জনের। শনিবার হলদিয়ার দুর্গাচক টাউন স্টেশন লাগোয়া এলাকার ঘটনা। মৃতদের নাম, সুদর্শন যাদব (২১), তাঁর স্ত্রী প্রিয়াঙ্কা দেবী (১৯) ও তাঁদের মেয়ে প্রিয়াংশু কুমারী (৮ মাস)। এঁদের বাড়ি হলদিয়ার বিজয়রামচক এলাকায়। |
|
|
|
|
|