বন দফতর থেকে মাত্র ৬০ টি গাছ কাটার অনুমতি নেওয়া হয়েছিল। সেই অনুমতিপত্র দেখিয়ে ১৫ থেকে ২০ বছরের পুরাতন ৩০০র বেশি ইউকালিপটাস গাছ রাতারাতি কেটে ফেলা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বন দফতরকে জানানো সত্ত্বেও পুরাতন মালদহের নলডুবি এলাকা থেকে এই বিপুল পরিমাণে গাছ কেটে তা ট্রাক্টর করে পাচার করা হয়েছে বলেও অভিযোগ। স্থানীয় বাসিন্দারা বাধা দিয়েও সেই গাছ কাটা বন্ধ করতে পারেননি। মালদহ শহর থেকে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে পুরাতন মালদহের মঙ্গলবাড়ি রেলগেটের পাশে নলডুবি এলাকায় গেলে দেখা যাবে একটি বাগান থেকে ইউকালিপটাস গাছ কাটা চলছে। বাগানের মালিক সন্তোষবাবু বলেন, “আমার জমিতে আমি ইউক্যালিপটাস গাছ লাগিয়েছিলাম। গাছগুলি মরে যাচ্ছে দেখে জমির সমস্ত গাছগুলি এক কাঠ ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করে দিয়েছি। শুনেছি সেই কাঠ ব্যবসায়ী বন দফরের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে গাছ কাটছেন।”
|
চোরাশিকারিদের হাতে ফের মারা গেল একটি গন্ডার। বন দফতর সূত্রে খবর, বুধবার রাতে কাজিরাঙার বুড়াপাহাড় রেঞ্জের কুকরাকাটা এলাকায় গুলির শব্দ শোনা যায়। তল্লাশি চালিয়ে আজ ভোরে একটি স্ত্রী গন্ডারের খড়্গ-কাটা দেহ মেলে। মৃতদেহের কাছ থেকে এ কে ৪৭ রাইফেলের খালি কার্তুজ মিলেছে। চলতি বছরে এই নিয়ে ২৩টি গন্ডার চোরাশিকারিদের হাতে প্রাণ হারাল।
|
বুধবার বিকেলে হুড়া থানা এলাকার ধাবড়াগোড়া গ্রাম থেকে ৮ ফুট লম্বা একটি ময়াল উদ্ধার হয়। ওই দিন সন্ধ্যায় ময়ালটিকে শামুকগড়িয়ার জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়। |