নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার আগেই এক পরীক্ষার্থীর খাতা কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল শিক্ষকের বিরুদ্ধে। পরে স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতে ওই পরীক্ষা সম্পূর্ণ করতে দেওয়া হল ছাত্রটিকে। শিক্ষকের ভূমিকা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সংশ্লিষ্ট শিক্ষক। বুধবার ঘটনাটি ঘটে আরামবাগ বয়েজ স্কুলে। স্কুল সূত্রের খবর, ওই দিন ছিল পঞ্চম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা। সময়, সকাল ১১টা থেকে বেলা ২টো পর্যন্ত। বেলা দেড়টা নাগাদ ছেলেরা উত্তরপত্র জমা দিয়ে দেয়। এক জনের তখনও লেখা শেষ হয়নি। অভিযোগ, ছেলেটির কাছ থেকে জোর করে খাতা কেড়ে নেন সংশ্লিষ্ট শিক্ষক। ছেলেটির বাবা লিখিত অভিযোগ করেন স্কুলে। তাঁর বক্তব্য, “ছাত্র-স্বার্থ বিরোধী কাজ করেছেন ওই শিক্ষক। তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিক স্কুল।” প্রধান শিক্ষক অশোককুমার বৈরাগী বলেন, “বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্তে দোষ প্রমাণ হলে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” অভিযুক্ত শিক্ষকের বক্তব্য, “ছাত্র-স্বার্থ বিরোধী অপবাদে মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছি।”
|
দুর্ঘটনায় মৃত বাইক-আরোহী |
ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি ধাক্কায় মারা গেলেন এক মোটর বাইক আরোহী। জখম হয়েছেন তাঁর সঙ্গী। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে আরামবাগের বাদলকোনা কালীতলায়। জখম শেখ হাফিজ আলি আরামবাগ হাসপাতালে ভর্তি। বছর আঠারোর শেখ জাহিদুল আলিকে কলকাতায় পাঠানো হয়। সেখানেই মারা যান সাহাবাগ গ্রামের ওই যুবক। লরিটি আটক হয়েছে। তবে চালক পলাতক বলে পুলিশ সূত্রে জানানো হয়েছে। |